Complete Guide to Plant Movement and Locomotion in Bengali 2025
Introduction to Board Booster Bengali 2025
- Welcome to the most demanded batch focusing on life sciences.
- The course is structured into MIC (Most Important Concepts) and MIP (Most Important Practice).
- Emphasis on concept clarity, daily practice, revision, and mock tests.
Chapter 1: Plant Sensitivity and Movement
Key Concepts
- Stimulus and response in plants: external (mechanical, environmental) and internal (hormones, ions).
- Important scientist: Acharya Jagadish Chandra Bose, who proved plant sensitivity using Crescograph and Resonant Recorder.
Important Plants and Movements
- Mimosa pudica (Lajjabotie): exhibits contractility; touch stimulus causes leaf folding due to potassium ion efflux reducing turgor pressure.
- Desmodium gyrans (Bonchala): shows rhythmic spontaneous movement (rhythmicity) without stimulus, known as telegraph or dancing plant.
Types of Movement
- Locomotion (Gomon): whole body movement from one place to another.
- Movement (Cholon): movement of specific parts without whole body displacement.
- Relationship: Locomotion depends on movement, but movement can occur independently.
Types of Plant Movements
Tactic Movements (Whole body movement)
- Phototactic: movement towards light (e.g., Chlamydomonas).
- Thermotactic: movement towards temperature.
- Chemotactic: movement towards chemicals (e.g., pollen tube growth).
Tropic Movements (Growth-related bending)
- Phototropism: growth towards light, controlled by auxin hormone.
- Geotropism: growth in response to gravity; roots show positive geotropism, stems negative.
- Hydrotropism: growth towards water.
Nastic Movements (Stimulus intensity dependent, non-directional)
- Photonastic: response to light intensity (e.g., sunflower petals).
- Thermonastic: response to temperature (e.g., tulip flowers).
- Chemonastic: response to chemicals (e.g., insectivorous plants).
- Thigmonastic: response to touch (e.g., Mimosa pudica).
- Nyctinastic: sleep movements responding to light and temperature (e.g., Babla, Amrul).
Animal Locomotion
Types of Locomotion
- Amoeboid locomotion: using pseudopodia (e.g., Amoeba, WBC neutrophils).
- Ciliary locomotion: using cilia (e.g., Paramecium).
- Flagellar locomotion: using flagella (e.g., Euglena, sperm).
- Fish swimming: streamlined body, paired and unpaired fins, myotomal muscles, swim bladder for buoyancy.
- Bird flight: wings with remiges and rectrices feathers, flight muscles (pectoralis major/minor, coracobrachialis).
- Human bipedal locomotion: synchronized leg and arm movement, muscles involved (gastrocnemius, extensor digitorum, biceps femoris), balance maintained by cerebellum and inner ear structures.
Joints and Muscles
- Synovial joints: movable joints with synovial fluid reducing friction.
- Types of joints: hinge (elbow, knee), ball and socket (shoulder, hip), pivot (neck).
- Tendons connect muscles to bones; ligaments connect bones to bones.
- Muscle actions: flexors (biceps), extensors (triceps), abductors (deltoid), adductors (latissimus dorsi), rotators (piriformis).
Exam Preparation Tips
- Focus on key concepts and important terms.
- Use mind maps and short notes for revision.
- Practice mock tests and question discussions.
- Complete homework (booster tasks) and submit answers for evaluation.
This guide ensures a thorough understanding of plant and animal movement concepts essential for 2025 board exams, combining theory with practical exam strategies.
For a deeper understanding of plant structures, you may find our 'Understanding Plant Morphology and Anatomy: A Comprehensive Guide' helpful.
To explore more about the cellular basis of these movements, check out our 'Comprehensive Guide to Cells, Tissues, and Biological Systems for Exams'.
If you're preparing for biology exams, consider our 'Comprehensive Guide to CIE IGCSE Biology: Key Concepts and Study Tips' for additional strategies and insights.
হ্যালো এভরিওয়ান ওয়েলকাম টু বোর্ড বুস্টার বাংলা 2025 সো সবাইকে স্বাগত সবাইকে ওয়েলকাম তারপর বাচ্চাকাচ্চাগুলো
আমাদের এই মোস্ট ডিমান্ডেড ব্যাচ কিন্তু স্টার্ট হয়ে গেছে তোরা বোধহয় শুরুতে বোধহয় শিউলি
ম্যামের ক্লাস পেয়েছিস তো এখন আমাদের লাইফ সাইন্স ক্লাস হবে তোদের যেমন বলেছিলাম যে আমাদের এই ক্লাসগুলো কিভাবে
হবে পরপর কিভাবে পরপর পরপর পরপর আমরা এই দু মাসের মানে তিন মাস যদিও তিন মাসের যে ব্যাপারটা সেটাকে কিভাবে ইউটিলাইজ করব কি
কি কন্টেন্ট এর মধ্যে থাকছে এবং আমরা কুইক রিভিশন পারপাস এবং তার মধ্যে অবশ্যই আমাদের কনসেপ্ট টাকে ঠিক রেখে যে রিভিশন
সেটাকে কিন্তু চালিয়ে যেতে হবে এবং সেটার জন্য বোর্ড বুস্টার বাংলা সবসময় ফেমাস ঠিক আছে আগের বছরও দেখেছিস এই বছর কিন্তু
স্টার্ট হতে চলেছে তোদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ যে তোরা কিন্তু সবাই প্রমিস কর বিশেষ বিশেষ করে আমি আমার সাবজেক্টের জন্য
চাই যে সবাই কিন্তু হান্ড্রেড এ হান্ড্রেড এর জন্য এই তিন মাসে নিজের জান প্রাণ সব লাগিয়ে দিবে ঠিক আছে এটা আমি এক্সপেক্ট
করব সবার থেকে আমি উড়ানেও যখন ব্যাচটা স্টার্ট হয়েছিল আমি প্রথম ক্লাসে কিন্তু এই কথাগুলোই বলেছিলাম তো তোদেরকেও কিন্তু
সেই কথা বলছি যাতে আমরা আগেরবারের থেকে আরো দারুণ একটা রেজাল্ট সবার সামনে তুলে ধরতে পারি তো আজকে যে ক্লাসটা হবে তোরা
জানিস আমাদের এই ক্লাসগুলোকে দুটো মেইনলি ভাগে ভাগ করা হয়েছে একটা এমআই সি আর একটা হচ্ছে এমআইপি তো সি যেটা সেটায় আমরা
মোস্ট ইম্পর্টেন্ট কনসেপ্ট বুঝবো দেখতেই পাচ্ছি সেখানে এমআই সি লেখা এটা লেকচার ওয়ান এবং সেই লেকচার ওয়ানে আমরা
চ্যাপ্টার ওয়ান থেকে শুরু করব তো চ্যাপ্টার ওয়ান এর নাম এখানে লেখা আছে আমরা এই চ্যাপ্টার ওয়ানের মেইনলি আজকে
কোন কোন বিষয়ে আলোচনা করব সেটা দেখার আগে টুডেস টপিকের আগে আমরা একটা স্লাইড রেখেছি যেটা কিনা তোদের জন্য খুব দরকারি ঠিক আছে
সেটা হচ্ছে আমাদের কমপ্লিট রোডম্যাপ এটার উপরে তোদের একটা স্ট্র্যাটেজি youtube এ যাবে আমি এখানে অতটা ডিটেইলসে আলোচনা করবো
না এটা মেইনলি আমি youtube এর জন্যই বানিয়েছিলাম বাট এটা আমার বোর্ড বুস্টারের স্টুডেন্টদের জন্য কিন্তু আমি
এটা পিপিটিতে ইনকর্পোরেট করে দিয়েছি যাতে তোরা সবসময় এটা ফোকাসে রাখিস এই অনুযায়ী পরপর এই তিন মাসে কাজে লাগাতে পারিস তো এই
জায়গাটা ভালো করে দেখে নিবি এবং এটার পুরো ব্যাপারটা বুঝতে হলে youtube থেকে ওই ভিডিওটা দেখে নিস ডিটেইলসে এখানে আমরা
মেইনলি কয়েকটা পয়েন্টে ফোকাস করবো প্রথমে আমরা এমআইসিএমআইপিতে ক্লাস প্রত্যেকদিন প্রত্যেকদিনের ক্লাস
প্রত্যেকদিন এখন কিন্তু ঠিক ঠিকঠাক ভাবে করে নেব ঠিক আছে প্র্যাকটিস করবো কনসেপ্ট বুঝবো রিভিশন দেব নেক্সট ক্লাস নোট আমরা
ঠিকঠাক ভাবে আমাদের কাছে থাকবে আমরা সেটাকে ইউটিলাইজ করব থ্রিডি ডায়াগ্রাম যেখানে যেখানে দরকার হবে আমরা ইউজ করব ঠিক
আছে শর্ট নোটস থাকছে তোদের রিভিশনের জন্য আরো এবং মাইন্ড ম্যাপ যেটা কিনা স্পেশালি ডিজাইন আমাদের ফ্যাকাল্টি দ্বারা পিপিটি
শেষেও থাকছে প্লাস আমরা আলাদা ফোল্ডার বানিয়েও কিন্তু সেখানে তোদের জন্য রাখছি মক টেস্ট থাকছে এবং সেটা দু ভাগে বিভক্ত
একটা হচ্ছে পার্ট টেস্ট আর একটা হচ্ছে ফুল টেস্ট এই দুটো ভাগে কিন্তু তোদের জন্য মক টেস্ট থাকবে এছাড়াও তোদের টেস্ট পেপার
ডিসকাশন থাকবে টেস্ট এক্সাম হয়ে যাওয়ার পর তোদের ভালো ভালো কিছু কোশ্চেন তোদের সেখান থেকে
আমরা তুলে সেটার উপর একটা লাইভ নেব সেখানে আমরা ডিসকাশন করবো দারুন দারুন কোশ্চেন এছাড়াও টেস্ট পেপার যখন বেরোবে আমরা
প্রত্যেকটা টেস্ট পেপারের কিন্তু ভালো ভালো কোশ্চেন এনে কিন্তু আমরা লাইভ নেব ঠিক আছে সেগুলোর কিন্তু প্র্যাকটিস চলতে
থাকবে এছাড়াও ডায়াগ্রামের জন্য আলাদা করে একটা ইনকর্পোরেট করার চেষ্টা করছি যেখানে আমরা স্ট্যান্ডার্ড ডায়াগ্রাম
যেগুলো এক্সামে আসার মতো এবং এক্সামে কিভাবে আঁকবো সেইটা কিন্তু আমরা ইনকর্পোরেট করার চেষ্টা করছি সো এই
জিনিসগুলো কিন্তু পাবি এবং যেভাবে আমরা গ্যারান্টি করবো যে হ্যাঁ কিভাবে আমাদের টপ মাধ্যমিক রেজাল্ট ক্রিয়েট হয় সেটার
জন্যই তোরা এই ব্যাচটায় জয়েন করেছিস সো আমরা স্টার্ট করি আজকে আমরা মেইনলি যেই জিনিসগুলো নিয়ে আলোচনা করব ঠিক আছে তো
সেইটা হচ্ছে আমাদের চ্যাপ্টার ওয়ান এবং চ্যাপ্টার ওয়ানের মেইনলি আগেরবারের থেকে এইবার একটু ডিফারেন্ট সেটা হচ্ছে আমরা
দুটো টপিক নিয়ে আলোচনা করবো ফাস্ট ক্লাসে এই এমআইসি ওয়ানে সেটা হচ্ছে টপিক ওয়ান মানে চ্যাপ্টার ওয়ানের একদম শুরুর দিকে
যে টপিকটা আছে যেখানে আমরা বিভিন্ন প্লান্টস এর সংবেদনশীলতা তাদের বিভিন্ন প্রকার চলন বা মুভমেন্ট সেটার সম্বন্ধে
আলোচনা করব সেই জিনিসটা পাবো এবং এর সাথে রিলেটেবল যেহেতু আমাদের গমন পার্টটা তো গমন পার্টটা কিন্তু আমরা তারপরেই রাখছি
ঠিক আছে তো এই জায়গায় কিন্তু আমরা গমন পার্টটা করব এবং চলন পার্টটা করবো তার মানে এমআই সি ওয়ান এ তোরা আজকে ক্লাসে
বুঝতে চলেছিস চলন এবং গমন এই দুটো কনসেপ্টের উপর রিভিশন আমরা দেবো ইম্পর্টেন্ট ইম্পর্টেন্ট জায়গাগুলো মোস্ট
ইম্পর্টেন্ট জায়গাগুলো মোস্ট ইম্পর্টেন্ট লাইনস গুলো কিন্তু আমার তুলে আনা হয়েছে সো যখন ক্লাস নেব খুব ভালো করে মনোযোগ
দিয়ে কিন্তু শুনতে হবে খাতার ইনকর্পোরেট করতে হবে লিখে লিখে প্র্যাকটিস করার জন্য সেই ব্যাপারগুলো লাস্ট টাইমে যাতে রিভিশনে
তোদের কাজে লাগে ঠিক আছে এছাড়া তোদের জন্য তো মাইন্ড ম্যাপ আলাদা করে লাস্টে থাকবেই সেটা কিন্তু অবশ্যই থাকবে এখানে
আমরা রিলেটিভলি কোশ্চেন এমআইসিতে কম করানোর চেষ্টা করবো মানে থাকবেই না শেষের দিকে আমি তাও একটা স্লাইড স্পেশালি ডিজাইন
স্লাইড একটা অ্যাড করেছি যেটার অ্যানসার তোরা আমাকে টেলিগ্রাম এ পাঠাবি বাট মেইনলি কোশ্চেনের যে সেশনটা সেটাকে আমরা এমআইপি
বলি আমি আগেই বলেছিলাম তো আমরা এমআইপিতে গিয়ে কিন্তু সেগুলোর ডিসকাশন করবো সেখানে আমরা প্রচুর কোশ্চেন অ্যানসার এই দুটো
টপিক রিলেটেড অ্যানসার পরের দিনই আমরা মানে এরপরে যেদিন ক্লাস আছে সেদিন কিন্তু আমরা ডিসকাশন করব ঠিক আছে সো
ডিসকাশনটা আমাদের ওই সেশনে হবে এই সেশনটা মেইনলি ফোকাস করবি কনসেপচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং এবং রিভিশন পারপাসের
জন্য ভালো করে প্রত্যেকটা জিনিসকে তো শুরুতেই একটু মোটিভেশন দিতে চাই স্লাইডটা দেখতে পাচ্ছি স্লাইডের প্রত্যেকটা
সিঁড়িতে কিন্তু এক একটা জীবনের মন্ত্র বলা যায় আছে তো শুরুতেই কিন্তু আমরা সাকসেস পাই না আমরা নিজেরা ভাবি যে হ্যাঁ
আমাদের দ্বারা হচ্ছে না আমরা করতে পারছি না বাট আমরা করতে পারবো না বলে থেমে থাকি না আমরা আজ করতে চাই
দেন আমাদের হাউ ডু আই ডু ইট আমরা সেই মাথার মধ্যে সেই ভাবনাটা আসে যে কিভাবে করা যায় এতবার ফেল হচ্ছি কিভাবে
করা যায় আমরা ট্রাই করতে থাকি সো ট্রাই করতে থাকি আমরা অবশ্যই পারবো এই ভাবনাটা ভেতরে আসতে থাকে এবং অবশেষে কিন্তু আমরা
আই উইল ডু ইট আমরা করতে পারি এবং সেটা সাকসেসে আমাদের নিয়ে যাই এবং সেই সাকসেসফুল হতে গেলেই কিন্তু আমাদের
প্রত্যেকটা স্টেপকে গুরুত্ব দিতে হবে এক একটা স্টেপ থেকে জাম্প করে গেলে কিন্তু অসুবিধা হবে সো এই তিন মাসে কিন্তু আমাদের
এই মোটিভেশনটাকে কাজে লাগাতে হবে একটা দিনের জন্য মিস করা যাবে না ঠিক আছে গুরুত্ব দিয়ে যা করবো আমরা গুরুত্ব দিয়ে
করব চলো তো এইখানে প্রথম স্লাইডে তোদের শুধু একটু একটা জিনিসের আইডিয়া আমি দিয়ে দিই
যে কোন চ্যাপ্টার থেকে কিভাবে কোশ্চেন আসে কত মার্কসের কোশ্চেন আসে তাহলে তোরা বুঝতে পারবি যে হ্যাঁ জানিস যদি আমি জানি যে
তোরা জানিস যে কোন চ্যাপ্টার থেকে কিভাবে কোশ্চেন আসে কত মার্কসের বাট আমি তাও আরেকবার সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে আরেকবার
দেখিয়ে দিতে চাই যেহেতু টেস্ট এক্সামও আসছে তারপর মাধ্যমিক সো প্রত্যেকটা জিনিসকে আমাদের ফলো করতে হবে তো এক
চ্যাপ্টার ওয়ানে যেটা আছে কন্ট্রোল এন্ড কোঅর্ডিনেশন ইন লিভিং অর্গানিজম অনেকটা বড় চ্যাপ্টার এবং এই চ্যাপ্টার থেকে
কিন্তু তোরা টোটাল নাম্বার অফ কোশ্চেন পাচ্ছিস 12 টা ঠিক আছে এবং সেখান থেকে 19 মার্কসের কোশ্চেন আসছে 19 মার্কসের কিন্তু
কোশ্চেন আসছে তোদের ঠিক আছে তার মানে ফার্স্ট চ্যাপ্টার কিন্তু অনেকটা ইম্পর্টেন্ট যেখান থেকে আমরা 19 টা মার্কস
কিন্তু ক্যারি করতে পারবো সেকেন্ড যে চ্যাপ্টারটা সরি কন্টিনিউটি অফ লাইফ বা জীবনের প্রবাহমানতা সেখান থেকে তোদের 11
টা কোশ্চেন আসছে 11 টা কোশ্চেন আসছে সেকেন্ড চ্যাপ্টার থেকে এবং সেটার মার্কস আমরা কত পাবো 17 টা মার্কস আমাদের
চ্যাপ্টার টু থেকে আসছে থার্ড চ্যাপ্টার খুব ইন্টারেস্টিং চ্যাপ্টার জেনেটিক্স চ্যাপ্টার সেই চ্যাপ্টার থেকে তোদের নটা
কোশ্চেন আসছে বাট খুব কনসেপচুয়াল কোশ্চেন আছে কিন্তু এখান থেকে এবং সেখান থেকে নটা কোশ্চেন মার্কস হচ্ছে 15 মার্কস ভাব তো
ভালো করে গুরুত্ব দিয়ে কিন্তু এই চ্যাপ্টারটা করতে হবে এই চ্যাপ্টার অনেকের অসুবিধা হয় বাট আমি প্রমিস করছি যাদের
এখনো অব্দি অসুবিধা হয়ে এসেছে তাদেরকে এই বোর্ড বুস্টার সেশনের পরে আর কোন রকম অসুবিধা না থাকে সেটার গ্যারান্টি আমি
নিচ্ছি শুধু যেভাবে পড়াবো সেভাবে পড়বে চার নম্বর চ্যাপ্টার ইভলিউশন আর এডাপ্টেশন অভিব্যক্তি অভিযোজন সেখান থেকেও কিন্তু
নটা কোশ্চেন আসছে এবং 15 মার্কস সেটা ক্যারি করছে এবং সবচেয়ে যেটা ইম্পর্টেন্ট সেটা হচ্ছে আমাদের লাস্ট চ্যাপ্টার যে
চ্যাপ্টারটা আমাদের বোরিং লাগে আমরা ঠিকঠাক ভাবে ইউটিলাইজ করি না আমরা ফাঁকি দিয়ে যাই পেরে যাব পেরে যাব বলে চলে যাই
বাট সেটাই কিন্তু সবচেয়ে বেশি ইম্পর্টেন্ট কারণ সেই চ্যাপ্টার থেকে আমাদের 13 টা কোশ্চেন আসছে সবচেয়ে বেশি
কোশ্চেন ক্যারি করছে এবং সবচেয়ে বেশি মার্কস তো ক্যারি করছে এই পাঁচটা চ্যাপ্টারের মধ্যে 24 টা মার্কস আমাদের
ফাইভ ফিফথ চ্যাপ্টার থেকে আসছে চ্যাপ্টার ফাইভ থেকে আমাদের আসছে 24 টা মার্কস সো আমাদের ফাস্ট আর লাস্ট চ্যাপ্টারটাকে
সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে কারণ এই দুটো চ্যাপ্টার থেকে কিন্তু বেশি পরিমাণে নাম্বার ক্যারি
হচ্ছে কোন চিন্তা নেই সব হবে শুধু ধীরগতিতে আস্তে ধীরে আমরা এগোতে থাকবো কোন জায়গায় আমরা তাড়াহুড়ো করবো না ঠিক আছে
আমরা স্টার্ট করি আমাদের ফাস্ট চ্যাপ্টারের ফাস্ট টপিক সেটা হচ্ছে উদ্ভিদের সংবেদনশীলতা এবং সারা প্রদান তো
এই কথাটার মানে তোরা জানি এখানে আমরা অনেকগুলো টার্ম সম্পর্কে পড়াশোনা করি যে টার্মের মধ্যে ইনকর্পোরেট হয় উদ্দীপনা
নিয়ন্ত্রণ সংবেদনশীলতা তারপর প্রতিক্রিয়া এরকম অনেকগুলো শব্দ আমরা পড়ে থাকি প্রত্যেকটা
ডেফিনেশন আশা করি এটা নভেম্বর মাস চলছে তো আশা করি বেসিক বেসিক যে টার্মস গুলো সেগুলোতে এখানে কোন রকম কনফিউশন নেই তোদের
উদ্দীপক হচ্ছে এমন কোন শক্তি বা কোন বাহ্যিক কোন কন্ডিশন বা অভ্যন্তরীণ কন্ডিশন হতে পারে যেগুলো আমাদের কোন কিছু
করতে সাহায্য করে এবং সেইটার কারণে কিন্তু আমাদের মধ্যে সেনসেশন হয় বা সংবেদনশীলতার যে ব্যাপারটা হয় যেটার ক্ষমতার বলেই
কিন্তু আমরা কি করি আমরা প্রতিক্রিয়া দেখাই সেই উদ্দীপনায় ইম্পর্টেন্ট যে জিনিসগুলো
আমাদের এখানে পড়তে হবে সেটা হচ্ছে উদ্দীপক কত ধরনের এখানে দেখতে পাচ্ছি যে আমরা দু ধরনের উদ্দীপকের কথা বলছি একটা
হচ্ছে বাহ্যিক উদ্দীপক আরেকটা হচ্ছে অভ্যন্তরীণ উদ্দীপক এই দুটো উদ্দীপকের কথা বলছি এবার আমাদের বুঝতে হবে যে বাহ্যিক
উদ্দীপকের মধ্যে কি কি ধর্ম মানে কি কি উদাহরণ আছে এবং অভ্যন্তরীণ উদ্দীপকের মধ্যে কি কি উদাহরণ আছে বাহ্যিক উদ্দীপক
যেটা আমাদের বাইরে থেকে বাইরে থেকে আমাদের ওপর প্রয়োগ হয় সেটা কিন্তু আমরা দুরকম ভাবে দেখতে পারি বাহ্যিক উদ্দীপক আমরা
দুরকম ভাবে দেখতে পারি ঠিক আছে একটা যান্ত্রিক হতে পারে যান্ত্রিক হতে পারে সেই যান্ত্রিকের
মধ্যে যদি আমি উদাহরণ ধরি তাহলে আমরা ধরতে পারি স্পর্শ চাপ কম্পন এইসব এগুলো যান্ত্রিক উদ্দীপন
স্পর্শ চাপ ঘর্ষণ কম্পন এসব
ঠিক আছে এটা কিন্তু বাহ্যিক উদ্দীপকের মধ্যে পড়ে বাইরে থেকে প্রয়োগ হচ্ছে কিন্তু সেটা স্পেশালিস্ট টাইপস
হচ্ছে আমাদের যান্ত্রিক আর আরেকটা যেটা হয় সেটা হচ্ছে পরিবেশগত আরেকটা কি হয় এনভারনমেন্টাল বা
পরিবেশগত এটাকে যান্ত্রিক বা ভৌত বলতে পারিস ঠিক আছে এটাকে যান্ত্রিক বা ভৌত বলতে পারিস পরিবেশগত যে উদ্দীপনা যেটা
আমাদের বিভিন্ন প্রকার শক্তির কন্ডিশন বোঝায় যেমন ধরো সূর্যশক্তি আলো বা তাপশক্তি উষ্ণতা ঠিক আছে এইরকম বিভিন্ন
রকম উদ্দীপনা কিন্তু আমাদের পরিবেশগত কন্ডিশন কে বোঝায় তাহলে সূর্যালোক
উষ্ণতা আদ্রতা এইসব কন্ডিশনকে কিন্তু আমরা কার মধ্যে ফেলতে পারি পরিবেশগত আমাদের বাহ্যিক
উদ্দীপকের মধ্যে তাহলে বোঝা গেছে আশা করি উদ্দীপক বাহ্যিক আরো অভ্যন্তরীণ বাদ্যিক উদ্দীপকের মধ্যে আমরা স্পেশালি ডিজাইন
দুর্কম পেতে পারি যেখানে আমরা যান্ত্রিক এবং পরিবেশগত কন্ডিশন কিন্তু পড়ছি প্রত্যেকটা জিনিসকে কিন্তু আমাদের
মাথায় রাখতে হবে ঠিক আছে চলো তাহলে আমরা বাহ্যিক উদ্দীপক সম্বন্ধে জানতে পারলাম নেক্সট হচ্ছে
আমাদের অভ্যন্তরীণ উদ্দীপক এবার অভ্যন্তরীণ উদ্দীপকের মধ্যে কি কি পড়ছে অভ্যন্তরীণ উদ্দীপকের মধ্যে তোরা ভাবতে
পারিস যে আমাদের বডির ভেতরে যে মেকানিজম গুলো হয় সেই মেকানিজমে যে জিনিস হেল্প করে
যেমন ধরো হরমোন হরমোন সেটা বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে
হেল্প করে হ্যাঁ সেটার জন্য কোন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় বা ধরো বিভিন্ন প্রকার আয়ন যেমন ক্যালসিয়াম টু প্লাস
আয়ন এটার কিন্তু খুব বড় ভূমিকা আছে আমাদের বিভিন্ন রকম কন্ডিশনে আমাদের দেহের ভারসাম্য রক্ষা থেকে শুরু করে মাসেলের
কন্ট্রাকশন থেকে শুরু করে সবকিছুতে কিন্তু আমাদের ক্যালসিয়াম আয়নের কিন্তু উপস্থিতি আছে তো এইগুলো আমরা অভ্যন্তরীণ
উদ্দীপকের মত কাজ করতে দেখতে পাবো যেটা আমাদের ইন্টার্নালি হচ্ছে বাইরে থেকে আমরা কিন্তু এগুলোকে দেখতে পাচ্ছি না এগুলো
আমাদের বডি হচ্ছে ভেতরে তাহলে আমাদের মেইন যে দুটো জিনিস আমরা পড়লাম উদ্দীপকের দুরকম কন্ডিশন খুব ইম্পর্টেন্ট আমি এখানে
কিন্তু ইম্পর্টেন্ট ছাড়া এমন কিছু নিয়ে আসিনি যেগুলো ইম্পর্টেন্ট না বাট আমি পড়িয়ে যাচ্ছি এখন যা পড়াবো এইবারের
এক্সামের জন্য যা যা ইম্পর্টেন্ট সেই জিনিসগুলোই কিন্তু তোদের সামনে আসবে ঠিক আছে চলো পরের পরের পোরশনটায় চলে আসি পরের
পোরশনটা কি বলছে ঠিকভাবে খেয়াল করো বলছে বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু তো এই বিজ্ঞানীর নাম তো আমাদের মাথায় রাখতেই
হবে এই বিজ্ঞানীর নাম আমাদের মাথায় রাখতেই হবে কারণ এই বিজ্ঞানী কি করেছিলেন উদ্ভিদের সংবেদনশীলতার প্রমাণ দিয়েছিলেন
কি করেছিলেন উদ্ভিদের সংবেদনশীলতার প্রমাণ দিয়েছিলেন তিনি উদ্ভিদ যে প্রাণীদের মত সংবেদনশীল
উদ্দীপনা পেলে তারা প্রতিক্রিয়া দেখায় সেইগুলোর ব্যাপার কিন্তু জগদীশ চন্দ্র বসু তুলে ধরেছিলেন এবং তিনি সেটা প্রুভও
করেছিলেন শুধুমাত্র তুলে ধরেছিলেন না বা তিনি বুঝতে পেরেছিলেন আমাদের জানার নেই এরকম কন্ডিশন হয়নি আমাদেরও জানিয়েছিলেন
সেটা একটা পরীক্ষার মাধ্যমে এবং সেই পরীক্ষাতে তিনি যে যন্ত্রগুলো ইউজ করেন সেটা খুব ইম্পর্টেন্ট এই যন্ত্রগুলোর নাম
খুবই ইম্পর্টেন্ট একটা হচ্ছে ক্রেসকোগ্রাফ একটা হচ্ছে রেজোনেন্ট রেকর্ডার এই
দুটো নাম কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে যেখান থেকে তিনি গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে আমাদের
উদ্দীপনার পরে যে প্রতিক্রিয়ার যে কন্ডিশন পুরোই স্টেপটা কিভাবে আমাদের আমাদের যেমন ইসিজির যে রিপোর্টগুলো আসে
যেরকম গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে সেই রকম কন্ডিশনও কিন্তু তিনি এই পরীক্ষাতে তার সংবেদনশীলতা প্রমাণ
উদ্ভিদের ক্ষেত্রে সেটা কিন্তু ওই গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে তিনি আমাদের সামনে তুলে ধরেছিলেন যে হ্যাঁ
গাছটাও কিন্তু সাড়া দেয় ঠিক আছে সেখানে তিনি বিভিন্ন কিছু ইউজ করেছিলেন টক্সিক এলিমেন্ট ইউজ করে দেখেছিলেন কিরকম ভাবে
সাড়া দেয় বিভিন্ন প্রকার স্টিমুলাস ইউজ করেছিলেন এবং এটাও বলা হয় তিনি এই যে পরীক্ষা করেছিলেন এটা 1905
সালে মেইনলি তিনি করেছিলেন সালটাও মোটামুটি ইম্পর্টেন্ট মাথায় রাখতে পারিস এবং মেইনলি যে দুটো উদ্ভিদের উপর তিনি এই
পরীক্ষাগুলো করে সংবেদনশীলতা বুঝতে পেরেছিলেন সেই দুটো উদ্ভিদের নাম হচ্ছে আমাদের একটা হচ্ছে লজ্জাবতী
লতা আরেকটা হচ্ছে বঞ্চারা ঠিক আছে একটা লজ্জাবতীলতা আরেকটা হচ্ছে বোনচা এই দুটো উদ্ভিদের উপর কিন্তু তিনি
পরীক্ষা করে বুঝেছিলেন যে সংবেদনশীলতা ব্যাপার উদ্ভিদের মধ্যে আছে এইবার এই যে দুটো উদ্ভিদ এই দুটো উদ্ভিদে যদি বলে কি
ধরনের চলন দেখা যায় আমরা এখানে বিভিন্ন প্রকার চলনের কথা পড়বো পরবর্তীতে বাট যেহেতু এখানে রিলেটেবল সো এখানে আমি একটা
টার্ম ইউজ করতে চাই সেই টার্মটা হচ্ছে আমাদের রসস্থিতিজনিত চলন খুব ইম্পর্টেন্ট এই জিনিসটা
রসস্থিতিজনিত চলন দেখ আমাদের প্লান্টদের বডিতে কিন্তু স্যাপ বা রস এই ব্যাপারটা তোরা ক্লাস নাইনেও পড়ে এসছিস এসেন্ট অফ
স্যাপ কিভাবে হয় তাই না মূলরম দিয়ে কিভাবে খনিজ লবণসহ জল ওপরে তোলে সেই কলার রস সেই ব্যাপারগুলো সেই রসের কথা বলছে তো
সেই রসস্ফীতি স্ফৃতি মানে বেশি হয়ে যাচ্ছে হ্যাঁ তো সেই রসস্ফীতি জনিত চাপ কমতেও পারে বাড়তেও পারে সেই ব্যাপারটার
উপর ডিপেন্ড করে আমাদের এই দুটো উদ্ভিদে কিন্তু চলন দেখা যায় এমন না যে লজ্জাবতী লতাতে শুধু রসস্ফীতিজনিত চলন দেখা যায়
বোন চাড়ালেও কিন্তু এই সেম কন্ডিশন আমরা দেখতে পাই তো এই কারণে লজ্জাবতী লতা তার ক্ষেত্রেও তাহলে রসস্ফীতিজনিত চলন দেখা
যাচ্ছে এবং এর অবশ্যই সাইন্টিফিক নেমটা খুব উল্লেখযোগ্য সাইন্টিফিক নেম লজ্জাবতী লতার খুব মাথায় রাখতে হবে কারণ এটা
কিন্তু এক্সামে আসতে পারে এখানে তোরা দেখতে পাচ্ছিস এইটা হচ্ছে লজ্জাবতী লতা এইটা হচ্ছে লজ্জাবতী লতা
ঠিক আছে তো সেই লজ্জাবতী লতার অবশ্যই কিন্তু আমাদের কি মাথায় রাখতে হবে সাইন্টিফিক
নেম মাথায় রাখতে হবে এবং এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি সাইন্টিফিক নেম কি আছে মিমতা পুডিকা এবং সাইন্টিফিক নেম কিভাবে লিখতে
হয় তোরা জানিস আগেরবার নিয়ম পড়েছিস দ্বিপদ নামকরণের সো সেইভাবে কিন্তু এই ইংলিশে এভাবে লিখতে হবে অনেকে বাংলাতেও
লেখে দিয়ে দেয় কিন্তু নাম্বার দিয়ে দেয় বাট আমরা সবসময় সাইন্টিফিক নেম ইংলিশে লেখার চেষ্টা করব ইংলিশে লিখবো যখন
আমরা এইভাবে নরমাল ভাবে লিখবো বেকে না লিখবো ইটালিক্সে না লিখবো তখন আমরা অবশ্যই নিচে কিন্তু দাগ আলাদা করে নিচে
আন্ডারলাইন করবো একটা জেনাস একটা স্পিসিস তাই না এটা জেনাস একটা স্পিসিস দুটোর নিচে কিন্তু আন্ডারলাইন করবো তো মিমোসা পুডিকা
এটা হচ্ছে লজ্জাবতী লতার সাইন্টিফিক নেম এরপর আমরা কি জানতে হবে আমাদের এখান থেকে সেটা হচ্ছে এদের ক্ষেত্রে এই যে লজ্জাবতী
লতার ক্ষেত্রে কি হয় তাদের লজ্জাবতী লতা বা পাতা থাকে তাদের সেই পাতায় যদি স্পর্শ করা হয়
যদি স্পর্শ করা হয় তার মানে এখানে আমাদের উদ্দীপনা স্পর্শ একটা উদ্দীপনা কি ধরনের উদ্দীপনা বাহ্যিক উদ্দীপনা এবং সেটা
স্পেশালি কার মধ্যে পড়ছে যান্ত্রিক বা ভৌতরের মধ্যে পড়ছে দেখো তো স্পর্শ উদ্দীপনার প্রভাবে
লজ্জাবতীর লতার পাতা কি হয় মুদে যায় তাহলে এর পাতাটা কি হচ্ছে
পাতা মুদে যায় মানে বন্ধ হয়ে যায় ঠিক আছে তাহলে স্পর্শ উদ্দীপনা এখানে কাজ করছে এবং এই যে স্পর্শ উদ্দীপনা এটাকে একটা
স্পেশালি টার্ম দিয়ে ডিনোট করা হয় যে স্পেশালি টার্মকে তোরা এখানে দেখতে পাচ্ছিস কি লেখা আছে
কন্ট্রাক্টিলিটি কন্ট্রাক্টিলিটি কন্ট্রাকশন হচ্ছে ঠিক আছে লজ্জাবতী লতায় স্পর্শ উদ্দীপনার প্রভাবে কন্ট্রাক্টিলিটি
এমন একটা ধর্ম যেটা কিনা আমরা লজ্জাবতী লতার ক্ষেত্রে স্পর্শ দিলে আমরা বুঝতে পারি তাহলে এই ধর্ম নাম কিন্তু আমাদের
মাথায় রাখতে হবে কন্ট্রাক্টিলিটি দেখা যায় স্পর্শ উদ্দীপনার প্রভাবে লজ্জাবতীলতায়
লজ্জাবতীলতার এই যে পাতাগুলো এই যে প্রত্যেকটা পাতা ধরো এটা একটা পাতা এটা একটা পাতা এবং এই পাতাগুলোর এরকম গোড়া
এরকম ভাবে স্ফিত হয় গোড়াটা এরকম ভাবে স্ফিত হয় এই স্ফিত যে অংশগুলো স্ফিত অংশগুলোকে বলা হয়
পালভিনাস এই স্ফিত অংশগুলোকে বলা হয় পালভিনাস বা
পিতবৃন্ত বাংলায় বলে পিত বৃন্ত ঠিক আছে পালভিনাস বা স্ফিতবৃন্ত প্রত্যেকটা পাতার গোড়ায় এরকম স্ফিত একটা অংশ থাকে সেই
অংশগুলোকে বলা হয় পালভিনাস বা স্ফিতবৃন্দ তাহলে সেই ব্যাপারটা কিন্তু থাকছে আমাদের কিসের
ক্ষেত্রে আমাদের লজ্জাবতীলতার ক্ষেত্রে নেক্সট আর কি কি হচ্ছে পটাশিয়াম আয়নের নির্গমন এইটা খুব ইম্পর্টেন্ট একটা জিনিস
কি বলছে দেখ পটাশিয়াম আয়নের নির্গমন হচ্ছে পটাশিয়াম আয়নের নির্গমন মানে পটাশিয়াম আয়ন সেল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে
পটাশিয়াম আয়ন সেল থেকে কি হচ্ছে বাইরে বেরিয়ে আসছে অন্য আরেকটা মানে সেল দুটো সেলের মাঝের যে স্তরটা বা যে লিকুইডটা তার
মধ্যে চলে আসছে তো যে সেল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে সেই সেলে কি হচ্ছে রসস্ফীতি যেটা ছিল সেই চাপটা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে এই
কারণে দেখ এখানে লিখেছে যে রসস্ফীতি চাপ হ্রাস পাচ্ছে তাহলে আমি লজ্জাবতী লতার কি কি জিনিস মাথায় রাখবো প্রথম লজ্জাবতী লতা
রসস্মৃতিজনিত চলন দেখায় সেকেন্ড লজ্জাবতী লতা তার সাইন্টিফিক নেমটা মাথায় রাখবো মিমসাপুডিকা
থার্ড লজ্জাবতী লতার ক্ষেত্রে কি হচ্ছে তাদের পালভিনাস বা স্ফিতবৃন্ত পাতার একদম গোড়ায় দুটো স্ফিত সদৃশ অংশ থাকে সেটাকে
আমরা স্ফিতবৃন্ত বা পালভিনাস বলছি হ্যাঁ স্পর্শ উদ্দীপনার প্রভাবে লজ্জাবতী লতার ক্ষেত্রে কি হচ্ছে আমাদের সারা প্রদান
হচ্ছে উদ্দীপনাটা স্পর্শ এবং যেটাকে আমরা টার্ম বলছি কন্ট্রাক্টিলিটি এরপরে যে জিনিসটা হচ্ছে
লজ্জাবতীলতায় টাচ করলেই কি হচ্ছে পালভিনাস বা স্ফৃতবৃন্তের ওখানে যে কোষগুলো থাকে সেই কোষগুলোর মধ্যে সেই
কোষগুলো থেকে পটাশিয়াম আয়ন বাইরে বেরিয়ে আসছে বাইরে মানে পরিবেশে বেরিয়ে আসছে না ওদের যে সেলগুলো আছে এক সেল থেকে
আরেক সেলে বেরিয়ে আসছে বেরিয়ে যাচ্ছে বা দুটো সেলের মাঝের যে স্তর সেই স্তরে বেরিয়ে যাচ্ছে তো এই যে সেলগুলো থেকে
বেরিয়ে আসছে পটাশিয়াম আয়ন তার ফলে কি হচ্ছে সেই সেলগুলোতে রসভস্ফীতি যেটা ছিল সেটা রিলেটিভলি কমে যাচ্ছে এবং কমে
যাওয়ার ফলে কি হচ্ছে পাতাটা ধীরে ধীরে নুয়ে পড়ছে বা মুদে যাচ্ছে বা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দেখতে পাচ্ছি সেখানে এই পাতাগুলো
দেখ খুলে আছে এইখানটা বন্ধ হয়ে গেছে বোঝা গেছে লজ্জাবতী লতার থেকে এর চেয়ে বাইরে আর কোন কোশ্চেন আসার চান্স নেই নেক্সট
যেটা সেটা হচ্ছে বোনচারা তাহলে আরেকটা যে উদ্ভিদ যার উপর তিনি জগদীশ চন্দ্র বসু পরীক্ষা করেছিলেন তো
সেই হচ্ছে উদ্ভিদটা হচ্ছে বনচাড়াল বনচাল উদ্ভিদটা কি এখানে দেখতে পাচ্ছিস বনচাল উদ্ভিদে মেইনলি না দুটো পাতা থাকে একটা
বড় পাতা যেগুলোকে বলা হয় প্রধান পত্রক এই যে দেখতে পাচ্ছিস এই পাতাগুলো বড় বড় এই পাতাগুলো বড় বড় এবং এই প্রত্যেকটা
বড় বড় পাতার গোড়ায় কিন্তু এরকম ভাবে ছোট্ট ছোট্ট পাতা থাকছে দেখতে পাচ্ছিস এইগুলো কিন্তু ছোট্ট পাতা এই যে এগুলো
ছোট্ট ছোট্ট পাতা ঠিক আছে এই ছোট্ট ছোট্ট পাতা তার মানে আমাদের দু ধরনের পত্রক থাকছে আমাদের
বনচালের ক্ষেত্রে আচ্ছা সেই পাতাগুলোতে যাওয়ার আগে আমি এর আগে সাইন্টিফিক নেমটা বলে দিই সেটা হচ্ছে ডেসমোডিয়াম গাইরেন্স
ডেসমোডিয়াম গাইরেন্স বা জাইরেন্স যা ইচ্ছা বলতে পারিস তো বোনচাড়ালের আর লজ্জাবতী লতার কিন্তু সাইন্টিফিক নেমটা
অবশ্যই জরুরি তাহলে ডেসমোডিয়াম স্পিসিসও লিখতে পারিস বা ডেসমোডিয়াম গাইরেন্স তাহলে বোনচড়ালের সাইন্টিফিক নেম জেনে
গেলাম বোনচড়ালের কি হচ্ছে আমি বললাম যে দু ধরনের পত্রক থাকে একটা মূল বা প্রাথমিক বা প্রধান পত্রক আর একটা হচ্ছে
পার্শ্বপত্রক বা উপপত্রক সাইড দিয়ে যেগুলো থাকে ছোট ছোট তো পার্শ্বপত্রক গুলো সাইডে ছোট হয় এবং সেই
পার্শ্বপত্রকের কোন মানে উদ্দীপনা দরকার পড়ে না বনচালের ক্ষেত্রে ওটা কিন্তু সতস্ফুর্তভাবেই তাদের চলন দেখা যায় কাদের
চলন দেখা যায় এই যে দু ধরনের পাতার কথা বললাম তার মধ্যে যে ছোট পাতাগুলো সেই পাতাগুলো না এরকম ভাবে ওঠানামা করতে থাকে
ওঠানামা করতে থাকে মানে ধর এটা যদি প্রধান পত্রক হয় সাপোজ সাপোজ এটা হচ্ছে তোদের প্রধান একটা পত্রক
ঠিক আছে এটা হচ্ছে প্রধান পত্রক এবার এই প্রধান পত্রক গুলোর গোড়ায় এরকম ভাবে উপপত্র আছে এগুলোকে বলা হয়
পার্শ্বপত্র এগুলোকে কি বলা হয় পার্শ্বপত্র এই পার্শ্বপত্র গুলো কি হচ্ছে এইরকম ভাবে ওঠানামা
করে এরকম ভাবে একবার ওঠে একবার নামে ঠিক আছে এরকম ভাবে একবার ওঠে একবার নামে এরকম ভাবে ঠিক আছে ধরো এইটা হচ্ছে প্রধান পত্রক
তার গোড়ায় এরকম ভাবে দুটো পাতা থাকছে এরকম ভাবে উঠছে নামছে এবং সেই যে চলনটা ছোট পত্র বা পার্শ্বপত্রক দেখাচ্ছে সেই
পার্শ্বপত্রকের চলনটা কিন্তু 180 ডিগ্রি চলন হয় ঠিক আছে 180 ডিগ্রি কিন্তু চলন সেটা দেখায় 180 ডিগ্রি চলন কিন্তু সেই
পার্শ্বপত্রকে দেখা যায় ঠিক আছে দেন তাহলে আমি এটা বলেই দিলাম যে এদের কিন্তু উদ্দীপনা বিহীন যে সতস্ফুর্ত চলন সেটা
কিন্তু ডেসমোডিয়াম বা বনচালের মধ্যে হচ্ছে অবশ্যই তাদের মধ্যে রসস্ফীতিজনিত চলন হচ্ছে এবং এই যে সতস্ফুর্ত চলন
উদ্দীপনা ছাড়া যে যেখানে আমাদের স্পর্শ উদ্দীপনা কাজ করছিল লজ্জাবতির ক্ষেত্রে এদের ক্ষেত্রে কোন উদ্দীপনাই লাগছে না তো
উদ্দীপনা ছাড়াই যে সতস্ফুর্ত চলন হচ্ছে এই প্রসেসটাকে এদের ক্ষেত্রে বলে রিদমিসিটি যেমন রিদমাটিকা আছে গানগুলো আছে
তো রিদম একটা রিদমে কিন্তু সুন্দর করে এরকম উঠছে নামছে পাতাগুলো ঠিক আছে একটা রিদম মেইনটেইন করে কিন্তু সতস্ফুর্তভাবে
কোন উদ্দীপনা লাগছে না তো সতস্ফুর্ত চলন ঘটছে রিদমিসিটি যেটাকে বলছে আগেরটা কন্ট্রাক্টিলিটি ছিল এখানে রিদমিসিটি
হচ্ছে ঠিক আছে এইটা মাথায় রাখতে হবে এরপর বোনচাড়াল যে উদ্ভিদটা এটাকে আমরা টেলিগ্রাফ উদ্ভিদও বলি কি উদ্ভিদ
টেলিগ্রাফ উদ্ভিদ খুব ইম্পর্টেন্ট এটা কোশ্চেনে আসে কিন্তু টেলিগ্রাফ উদ্ভিদ কোন তো টেলিগ্রাফ উদ্ভিদ কিন্তু আমরা
বোনচারালকে বলি এবং এটাকে কিন্তু আমরা টেলিগ্রাফ উদ্ভিদের সাথে সাথে ডান্সিং প্লান্টও বলে থাকি এটাকে আমরা আরেকটা
টার্মেও বলি সেটা হচ্ছে ডান্সিং প্লান্ট ঠিক আছে এরপর আরেকটা যে টার্ম আমরা পড়ি সেটা হচ্ছে বঞ্চালের ক্ষেত্রে সেটা হচ্ছে
প্রকরণ চলন দেখায় এই যে রসস্ফীতি চাপের তারতম্যের জন্য যে কন্ডিশনটা হচ্ছে যেটা আমরা লজ্জাবতীও দেখেছি এবং এখানেও দেখতে
পাই তো এই কারণে মানে কিন্তু আমরা এই বন চালের ক্ষেত্রে এই আরেকটা টার্ম ইউজ করি সেটা হচ্ছে প্রকরণ
চলন দেখায় একটা তো ডান্সিং প্লান্ট টেলিগ্রাফ উদ্ভিদ সব ঠিক আছে বাট এদের যে চলন এই যে পাতার যে চলনটা এবং তার ফলে
কিন্তু এখানেও কিন্তু এই রসস্ফীতিজনিত চাপের তারতম্যের কন্ডিশন হচ্ছে এখানেও পালভিনাসের কিছুটা ইনভলভমেন্ট দেখা যেতে
পারে যে যার কারণে আর কি রসস্ফীতির তারতম্য হচ্ছে এবং সেটার কারণে কিন্তু তাদের ক্ষেত্রে কি হচ্ছে যে চলনটা হচ্ছে
রসস্ফীতি কন্ডিশনের জন্য সেই কারণে সেই চলনটাকে বলা হয় প্রকরণ চলন এবং এই টার্মটা আমরা বিশেষ করে বন চালের ক্ষেত্রে
কিন্তু ইউজ করে থাকি আশা করি এই স্লাইডে আর কোন কনফিউশন থাকবে না কোন কনফিউশন থাকলে কমেন্টে জানাস বাট আশা করি থাকার
কথা না এখন তোরা রিভিশন পারপাসে চলে এসছিস এবং প্রত্যেকটা যে জিনিসগুলো বললাম ইম্পর্টেন্ট জিনিস একটাও ফেলে দেওয়া
জিনিস না কিন্তু কোশ্চেনে কিন্তু যখন তখন যেখান থেকেই আসতে পারে আমি বুঝতে পেরেছি যে বা তোরা জানিস যে এই টপিকটা থেকে
রিলেটিভলি কম কোশ্চেন আসে ঠিক আছে বাট আসে কিন্তু একটা দুটো হলেও যেকোনো জায়গায় দিয়ে দেবে আচ্ছা নেক্সট স্লাইডে আমরা
দেখতে পাচ্ছি চলন আর গমনের সম্পর্ক মেইন যেটা খুব ইম্পর্টেন্ট যেটা আমাদের জানা দরকার এবং আজকের তো এই দুটো টপিক নিয়েই
ডিসকাশন হবে সো এখানে কিন্তু আমাদের অবশ্যই জানতে হবেই এবার দলনার গমনের মধ্যে সম্পর্ক বলিস পার্থক্য বলিস সেই ব্যাপারটা
কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে এবং এখানে তোরা কিছু পয়েন্টের মাধ্যমে জানতে পেরে যাবি আমি বলে দিচ্ছি সেটা হচ্ছে
প্রত্যেকটা পয়েন্ট আমরা যখন ডিফারেন্স লিখবো সবসময় এই এরকম ভাবে লেখার চেষ্টা করবো দেখ এখানে আলাদা করে একটা রোতে ওয়ান
টু থ্রি ফোর দিয়েছে বাট এটাকে তোরা আলাদা করে এটা না করে এখানেই দিয়ে দিতে পারিস এর সাথেই ওয়ান টু থ্রি ফোর করে বিষয়গুলো
উল্লেখ করে দিতে পারিস কোন ব্যাপার না বাট অবশ্যই কিন্তু যে ডিফারেন্সটা করছি সেটার বিষয়ের একটা কলাম হওয়া দরকার হওয়া উচিত
তাহলে কিন্তু নাম্বার ভালো আসবে আমি প্রত্যেকটা জিনিস বলে দিচ্ছি ধরিয়ে ধরিয়ে যে কি করলে নাম্বার বেশি পাবি
নরমাল ডিফারেন্স লেখার থেকে এইভাবে যদি ডিফারেন্স লিখিস নাম্বার বেশি আসবে তাহলে কি বলেছে প্রথম যে বিষয় নিয়ে আমরা
আলোচনা করব সেটা হচ্ছে জীবের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন আমাদের আমাকে আর ওই পুরো আর রামায়ণ পড়তে হবে না আমরা জানি চলন
গমন কি আমরা প্রত্যেকটা বিষয় নিয়ে দেখে নিই চলন গমনের মধ্যে সম্পর্ক কি আছে তো এখানে বলছে জীবের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন
এবার সামগ্রিক স্থান পরিবর্তনের যে কন্ডিশন হয় এটাকে কিন্তু আমরা কোন সময় চলন বলি না
ঠিক আছে সামগ্রিক চলন বা সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন যখন পুরো বডি নিয়ে একটা জায়গা থেকে আরেকটা জায়গায় মুভ হবে সেই যে
মুভমেন্টটা সেই মুভমেন্টটা কিন্তু লোকোমোশনের মধ্যে পড়ে মানে যেটাকে গমন বলি আমরা তো আমি যে এই যে তোদের পড়াচ্ছি
এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় একবার এদিক যাচ্ছি একবার এদিক যাচ্ছি হাত পা নাড়াচ্ছি হাত পা নাড়ানো গুলো কিন্তু চলন
কিন্তু আমার এই জায়গা থেকে ওই জায়গায় পুরো যে স্থানটা পরিবর্তন করলাম একটা জায়গা থেকে আরেকটা জায়গায় পুরো বডি
নিয়ে ঠিক আছে এমন তো হয়নি যে আমার ওখানে পা থেকে পা চলে এসছে এখানে আর মাথা বডিটা পেছনে থেকে গেছে এরকম তো হচ্ছে না সো পুরো
বডি নিয়ে যে মুভমেন্ট সেটা কিন্তু আমরা গমন বলি সো গমনে কিন্তু সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন ঘটে বাট চলনে কিন্তু ঘটে না ঠিক
আছে সেকেন্ড যে পয়েন্টটা সেটা হচ্ছে সঞ্চালিত অঙ্গ এবার চলন আর গমনের ক্ষেত্রে সঞ্চালিত অঙ্গের কন্ডিশনটা কি হচ্ছে চলন
কিন্তু কিছু নির্দিষ্ট অঙ্গের কিন্তু সীমাবদ্ধ থাকে বিশেষে সীমিত অবশ্যই কিছু হয়তো অঙ্গ নড়াচড়া করছে কিছু অঙ্গ
নড়াচড়া করছে না তো স্পেসিফিক কিছু কিছু অঙ্গের ক্ষেত্রেই কিন্তু আমরা চলনের ব্যাপার দেখতে পারি বাট গমনের ক্ষেত্রে
যেহেতু সামগ্রিক স্থান পরিবর্তনের কন্ডিশন হচ্ছে সেই কারণে কিন্তু সেখানে আমাদের কি হবে সমগ্র দেহ নিয়ে একটা চলাচলের ব্যাপার
চলে আসবে পুরো বডির প্রত্যেকটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নড়াচড়ার একটা কন্ডিশন চলে আসবে তো সমগ্র দেহ সঞ্চালিত হয় এই
ক্ষেত্রে গমনের ক্ষেত্রে থার্ড পয়েন্ট হচ্ছে সম্পর্ক এদের মধ্যে সম্পর্ক কি চলন আর গমন একে অপরের কি হয়
রিলেশনটা কি এদের মধ্যে তো চলন হলো গমন নিরপেক্ষ মানে চলন কিন্তু গমনের উপর ডিপেন্ডেন্ট না মানে ধরো আমি এখানে
দাঁড়িয়ে আমি হাত পা নাড়াচ্ছি মুভ করছি না পুরো বডি নিয়ে তো হাত পা নড়াচড়া করা বা হাত নড়াচড়া করছি যেটা সেটা কিন্তু
আমাদের গমন মানে আমার এইখান থেকে এইখানে গেলেই আমি হাত পা নড়াচড়া করবো এরকম কোন ম্যাটার না বা ধরো গাছেদের মধ্যে মেইনলি
দেখা যায় এসব কন্ডিশন যে শাখাপোশাখা নড়ছে পাতা নড়ছে ফুল নড়ছে বাট গাছটা কিন্তু পুরো মুভ করছে না সো চলন কিন্তু
গমনের উপর ডিপেন্ড করছে না যে সামগ্রিক বডি নিয়ে মুভ করতে হবে তাহলেই চলন হবে তো চলন কিন্তু গমন নিরপেক্ষ নিরপেক্ষ মানে
গমনের উপর ডিপেন্ডেন্ট ডিপেন্ডেন্ট না ঠিক আছে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ঠিক আছে চলন কিন্তু ইন্ডিপেন্ডেন্ট
ঠিক আছে বাট গমন কিন্তু সর্বদা চলন নির্ভর চলন ছাড়া চলতেই পারে না ঠিক আছে কি রিলেশন এবার বুঝতেই পারছিস যে তুমি ছাড়া
আমি বাঁচতে পারবো না হ্যাঁ সেই যে কাঁচা যে প্রেম হয় হ্যাঁ যেখানে এই ধরনের ডায়লগ গুলো বলা চলে তো সেই রকম একটা
কন্ডিশন হচ্ছে গমন যে না বাবু আমি তোমায় ছাড়া বাঁচতে পারবো না তো এই বাবুটা হচ্ছে এখানে চলন ঠিক আছে সো চলন ছাড়া কিন্তু
গমন সম্ভব না আমরা যে এই বাইপেডাল মুভমেন্ট মানুষের ক্ষেত্রে তোরা দেখিস তো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যখন যাচ্ছে
আমাদের হাত পা কিন্তু সিনক্রোনাসলি আমাদের কিন্তু নড়াচ্ছে করছে সো গমন কিন্তু সর্বদাই চলন
ডিপেন্ডেন্ট ঠিক আছে গমন কিন্তু সর্বদায় চলন ডিপেন্ডেন্ট হবে ক্লিয়ার বোঝা গেছে আর
আমরা জানি যে এদের মধ্যে কাদের মধ্যে দেখা যায় চলন উদ্ভিদদের ক্ষেত্রে সব ধরনের উদ্ভিদের ক্ষেত্রে দেখা যাবেই বাট হ্যাঁ
কিছু ব্যতিক্রম আছে নিম্ন শ্রেণীর কিছু উদ্ভিদ আছে যাদের মধ্যে কিন্তু গমন দেখা যায় চলন না দেখিয়ে আর সেই প্রাণী যেগুলো
সকল জীবদেহেই কিন্তু উদ্ভিদার প্রাণী সকল জীবদেহে কিন্তু দেখা যায় কারণ প্রাণীদেরও যে গমন হচ্ছে সেখানেও কিন্তু বডিলি কিছু
পার্টসের মুভমেন্টও হচ্ছে সো সেখানেও কিন্তু চলন ব্যাপার থাকছে প্রাণীদের মধ্যেও কিন্তু এই ব্যাপার থাকছে বাট
মেইনলি উদ্ভিদের ক্ষেত্রে উদ্ভিদের ক্ষেত্রেই কিন্তু মেইনলি হচ্ছে বাট গমন কিন্তু কিছু নিম্ন শ্রেণীর
উদ্ভিদের ক্ষেত্রেই দেখা যায় তথা প্রধানত প্রাণীদের ক্ষেত্রেই দেখা যায় তো মেইনলি উদ্ভিদের ক্ষেত্রে চলন আর মেইনলি
প্রাণীদের ক্ষেত্রে গমন দেখা যায় এমন কিছু প্রাণীর নাম বলতে পারবি এটা আমাকে কমেন্টে লিখে জানাস তো জানি কারা জানিস যে
এমন কিছু প্রাণীর নাম যারা প্রাণী
যারা গমনে অক্ষম আমরা মেইনলি কি জানি এখানে লেখা ছিল প্রধানত প্রাণীদের দেহেই গমন
দেখা যায় বাট প্রাণী যারা গমনে অক্ষম এর কিছু উদাহরণ আমাকে কমেন্টে লিখে জানাবে দেখি কারা কারা জানছে ঠিক আছে আমাকে
কিন্তু কমেন্টে জানাবে ঠিক আছে এটা তোদের একটা টাস্ক থাকলো আচ্ছা তাহলে চলন গমনের ডিফারেন্স যদি আমাদের
হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আমরা এখানে আরো কিছু ইম্পর্টেন্ট কিছু টার্মস পড়বো সেটার টার্মস এর সম্বন্ধে আমাদের জানতে হবে ভালো
করে যার মধ্যে আমরা প্রথমেই দেখছি যে একটা টার্ম লেখা আছে সেটা হচ্ছে ফাইক্লোসিস এবার এই যে জিনিসটা কি
সাইক্লোসিস ব্যাপারটা কি সাইক্লোসিস হচ্ছে প্রোটোপ্লাজমের কোষের ভেতর প্রোটোপ্লাজমের
প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন তাহলে সাইক্টোসিস কি বললাম প্রোটোপ্লাজম তার আবর্তন প্রোটোপ্লাজম
মানে কিছু আমাদের সাইটোপ্লাজম এবং সেই সাইটোপ্লাজমের সাথে কিছু অর্গানেলস থাকবে সেগুলোর মুভমেন্ট
সাইটোপ্লাজম আর প্রোটোপ্লাজমের ডিফারেন্সটা আমরা জানি তো এখানে কিন্তু প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন এবং এই যে আবর্তনটা
প্রোটোপ্লাজমের হবে একটা সেলে সেইটা কিন্তু আমাদের দুই রকম ভাবে হতে পারে একটা হতে পারে রোটেশন আরেকটা হতে পারে
সার্কুলেশন এই দুটো জিনিস আমাদের মাথায় রাখতে হবে একটা রোটেশন আরেকটা সার্কুলেশন এই রোটেশন আর সার্কুলেশন এই দুটোই কিন্তু
সাইক্লোসিসের মধ্যে পড়ছে যেখানে প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন ঘটবে এবার এই প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন স্যার কার চারপাশে
হবে অবশ্যই ভ্যাকুয়ালের চারপাশে এই যে আবর্তনটা ঘটছে এটা কার চারপাশে ঘটছে ভ্যাকুয়ালের চারপাশে ভ্যাকুয়াল বা এটাকে
আমরা কি বলি বাংলায় কোষ গহব্বর আগেরবার সেই সেল অর্গানেলস এর বিভিন্ন টপিকটা পড়ে এসছিস তোরা তো তার মধ্যে ছিল কোষ গহব্বর
তো ভ্যাকুয়াল বা কোষ গহব্বর জেনারেলি উদ্ভিদের ক্ষেত্রেই দেখা যায় কারণ উদ্ভিদদের ক্ষেত্রে ভ্যাকুয়াল বা কোষ
গহব্বর থাকে এইবার এখানে কি হচ্ছে এই কোষ গহব্বরের চারপাশে কি হচ্ছে প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন ঘটছে এই কন্ডিশন কে
আমরা বলি সাইক্লোসিস এবার এখানে দুই রকমের কন্ডিশন হতে পারে একটা রোটেশন একটা সার্কুলেশন রোটেশনের ক্ষেত্রে দেখ
প্রত্যেকটা পয়েন্টকে খেয়াল করবি এবং এই দুটোর মধ্যে ডিফারেন্স আমরা কিন্তু এখান থেকে লিখতে পারি বলছে পরিণত
উদ্ভিদ কোষ তার মানে রোটেশন কিন্তু ঘটবে শুধুমাত্র পরিণত উদ্ভিদ কোষে যেটা সত্য চারা গাছ জন্মাচ্ছে সেই রকম ক্ষেত্রে
কিন্তু আমরা রোটেশন দেখতে পাচ্ছি পারবো না যে উদ্ভিদ পরিণত ম্যাচিওর হয়ে আছে যে উদ্ভিদে আমরা পরিণত একটা উদ্ভিদের
বৈশিষ্ট্য জানি লতাপাতা গাছ শাখাপোশাখা ফুল ফল সবকিছু থাকবে তো সেই যে ব্যাপারটা সেটা কিন্তু আমাদের পরিণত
উদ্ভিদ কোষ মানে উদ্ভিদ এবং তার যে প্রত্যেকটা কোষ সেই কোষে বড় কোষ গহব্বরকে কেন্দ্র করে খুব ইম্পর্টেন্ট এই জায়গাটা
কি বলেছে দেখ বড় কোষ গহব্বর কে কেন্দ্র করে তার মানে এই যে আমরা বললাম কোষ গহব্বর বা ভ্যাকুয়ালের চারপাশে আমার
প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন তার মানে এই ক্ষেত্রে রোটেশনের ক্ষেত্রে কি হচ্ছে একটা এরকম বড় কোষ গহব্বর থাকছে এটা ধরো
ভ্যাকুয়াল এটা ভ্যাকুয়াল এবং এর চারপাশে এর চারপাশে কি হচ্ছে এইগুলো হচ্ছে আমার প্রোটোপ্লাজম
ঠিক আছে এই প্রোটোপ্লাজম গুলো মুভ করছে এই প্রোটোপ্লাজম গুলো মুভ মুভ করছে ধর এইদিক থেকে এইদিকে মুভ করছে এরকম ভাবে
অ্যান্টি ক্লকওয়াইজ অ্যান্টি ক্লকওয়াইজ মুভ করছে সাপোজ এই কারণে আমি বললাম একই দিকে মুভ করছে কারণ এখানে দেখ লেখাই আছে
যে এই কেন্দ্র করে বড় কোষ গহব্বর একটাই বড় কোষ গভবর ধর তাকে কেন্দ্র করে চারপাশে ঘুরছে প্রোটোপ্লাজম এবং সেই চলনটা কি
হচ্ছে একমুখী চলন হচ্ছে খুব ইম্পর্টেন্ট এই জায়গাটা একমুখী চলন হচ্ছে কিন্তু কি চলন হচ্ছে একমুখী চলন হচ্ছে যে যে
জায়গায় আমি উল্লেখ করছি সেই পয়েন্ট গুলো কিন্তু মিস করবি না তাহলে আমরা বুঝতে পেরেছি কি হচ্ছে একটা পরিণত উদ্ভিদ কোষ
হতে হবে সেই উদ্ভিদ কোষে একটা বড় ভ্যাকুয়াল হতে হবে সেই বড় ভ্যাকুয়াল কে কেন্দ্র করে চারপাশে প্রোটোপ্লাজম মুভ
করছে বাট একই দিকে মুভ করছে এমন না কিছু প্রোটোপ্লাজম এইদিক মুভ করছে কিছু প্রোটোপ্লাজম এইদিক মুভ করছে এরকম না একই
বরাবর একই দিকে একই ফ্লো ফ্লোটা ওয়ান সিঙ্গেল ফ্লো সেইটা হচ্ছে আমার রোটেশন আরেকটা যেটা আছে সার্কুলেশন তো
সার্কুলেশনে আমাদের কি হচ্ছে সার্কুলেশনে দেখ পুরো এর উল্টো যে আমরা রোটেশনে পড়লাম যে যে পয়েন্ট সেটার পুরো উল্টো হবে প্রথম
তো আমরা এখানে পরিণত উদ্ভিদ কোষ পড়েছিলাম বাট সার্কুলেশন এখানে অপরিণত উদ্ভিদ কোষেও হতে
পারে আমরা পড়েছিলাম রোটেশনের ক্ষেত্রে বড় একটা ভ্যাকুয়াল হতে হবে তার চারপাশে প্রোটোপ্লাজম ঘুরবে কিন্তু এখানে বলেছে
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেকগুলো গহব্বর থাকবে কোষ গহব্বর ভ্যাকুয়াল থাকবে তাকে করে প্রোটোপ্লাজম ঘুরবে তার মানে কি আমার ধর
এইখানে একটা ভ্যাকুয়াল এইখানে একটা ভ্যাকুয়াল এইখানে একটা ভ্যাকল আমি তিনটা ভ্যাকুয়াল দিলাম ছোট ছোট দেখ আগেরটা কত
বড় ছিল এগুলো ছোট আরো ছোট হতে পারে ঠিক আছে তো এগুলোর চারপাশে কি হচ্ছে এগুলোর চারপাশে
আমার এই যে প্রোটোপ্লাজম সেগুলো ঘুরছে এটা কিন্তু একটা কোষের মধ্যে আছে আমি কোষটা আঁকছি না আমি জাস্ট ভ্যাকলের
কন্ডিশনটা দেখাচ্ছি ঠিক আছে তাহলে এই যে প্রোটোপ্লাজম ঘুরছে সেটা কোন দিকে ঘুরছে ধর এইখানের কিছু প্রোটোপ্লাজম এইদিকে
ঘুরছে এইটার কিছু প্রোটোপ্লাজম আবার এইদিকে ঘুরছে এর কিছু প্রোটোপ্লাজম হয়তো এইদিকে ঘুরছে তো এ একটা এ এক রকম দিকে
কিন্তু ঘুরছে তো এই কারণে এর কিন্তু বহুমুখী চলন হচ্ছে একমুখী চলন আমরা দেখতে পেয়েছিলাম প্রোটোপ্লাজমের রোটেশনের
ক্ষেত্রে বাট সার্কুলেশনের ক্ষেত্রে এলে সেটা কিন্তু বহুমুখী মুখী চলন হবে বিভিন্ন দিকে কিন্তু ছোট ছোট ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কোষ
গভবকে ঘিরে চারপাশে কিন্তু তার বহুমুখী চলন দেখা যাবে প্রোটোপ্লাজমে তাহলে এই কনসেপ্টটা ক্লিয়ার হয়েছে যেখানে আমরা
সাইক্লোসিস যেটাকে প্রোটোপ্লাজমের আবর্তন বললাম এবং যেখানে আমরা দুটো মেইন জিনিস পড়েছি একটা হচ্ছে রোটেশন আরেকটা হচ্ছে
সার্কুলেশন এইগুলো আমার বলার কারণ কি হয়তো মাধ্যমিকে এতটা ডিপে যাবে না এইখান থেকে কোশ্চেন হয়তো আসবে না বাট আমাদের
তোরা যে টেস্ট এক্সাম দিতে যাবি এরকম অনেক স্কুল আছে এই ধরনের কোশ্চেন কিন্তু ইউজ করবে এবং সেটার জন্যই কিন্তু আমার পড়ানো
তো বি রেডি এরপর আমরা যে জিনিসটা দেখতে চলেছি সেটা আরেকটা খুব ইম্পর্টেন্ট একটা জিনিস সেটা হচ্ছে উদ্দীপক বিহীন ন্যাস্তিক
চলন দেখ আমরা এখনো অব্দি কিন্তু টাইপস গুলো পড়িনি কি কি চলন আছে বাট তোরা সারা বছর পড়ে এসছিস সো জানিস ন্যাস্তিক চলন
বলে এক ধরনের চলন হয় যেটা কিনা মেইনলি রসস্ফীতিজনিত চলনের জন্যই হয় এবার এর ক্ষেত্রে ন্যাস্তিক চলন হচ্ছে কিন্তু এটা
কিন্তু উদ্দীপক বিহীন কোন রকম উদ্দীপনা এখানে প্রভাব হচ্ছে না ন্যাস্তিক চলনের ক্ষেত্রে আমরা দেখব উদ্দীপনার তীব্রতার
উপর ডিপেন্ড করবে কিন্তু এখানে কোন রকম উদ্দীপনাই থাকছে না বাট তাও ন্যাস্টিক চলন হচ্ছে সেই রকম দুটো স্পেশালাইজ ন্যাস্টিক
চলন হচ্ছে আমাদের এপিন্যাস্টি এপিনেস্টি যেটাকে আমরা একটা কথায় বলবো আরেকটাকে বলবো
হাইপোনেস্টি এবার এর ব্যাপারটা কি সেটা আমরা যদি বুঝতে চাই তাহলে আমাদের এই ওয়ার্ডটাকে সেন্ট্রালাইজ করতে হবে আমাদের
এই ওয়ার্ডটাকে ফোকাস করতে হবে একটা হচ্ছে এপি আরেকটা হচ্ছে হাইপো এই দুটোর মানে এপি মানে
হচ্ছে উপরে উপরে এবার কি উপরে সেটা আমি বলছি আর হাইপো মানে হচ্ছে
নিচে তার মানে এপিনেস্টিক যে চলন হবে সেটাতে এমন একটা উদ্ভিদ অঙ্গের চলন হবে বা উদ্ভিদ অঙ্গের কোষের চলন ঘটবে যে কোষের
উপরের যে কোষগুলো সেগুলো রিলেটিভলি সাইজে বা আয়তনে বাড়বে আর নিচের কোষগুলোর সাইজ মানে আয়তন কিন্তু রিলেটিভলি ওপরের কোষের
তুলনায় তার আয়তন কম হবে উপরের কোষের আয়তন গুলো বাড়বে তাই এটাকে উপরের বলেছে এপি বলেছে আর হাইপো মানে নিচের কোষগুলো
রিলেটিভলি আয়তনে বেড়ে যাবে ফলে এটা হওয়ার ফলে কি হবে সেই অঙ্গটার না একটা মডিফিকেশন ঘটবে গঠনের স্ট্রাকচারাল একটা
মডিফিকেশন হবে যেমন এফিনেস্ট্রির এখানে ডেফিনেশনের মধ্যে তোমরা দেখতে পাচ্ছি যে উদ্ভিদের পাতা তাহলে এখানে পাতা হচ্ছে সেই
অঙ্গটা যে পাতার যে কোষ আছে সেই কোষগুলো বিশেষ করে ঊর্ধ্বতলের কোষ ঊর্ধ্বতলের কোষ ঠিক আছে যেমন ধর ঊর্ধ্বতলের কোষগুলো ধর
এটা একটা পাতা এটা একটা পাতা আমি দু সাইডের পাতা দেখিয়েছি তো এর যে ওপরের কোষগুলো এর এই
যে ওপরের কোষগুলো ধর এই কোষগুলো দেখতে পাচ্ছিস আয়তন কত বড় বড় এই কোষগুলোর ওপরের আয়তন এই কোষগুলোর মানে
এই পাতাটা যে তৈরি হয়েছে তার উপরের যে কোষগুলো গুলোর আয়তন কত বড় বড় বাট নিচের গুলোর দেখ এইটুকু এইটুকু কোষ এইজন্য দেখ
এখানে কতগুলো কোষ এটে গেছে এই যে পাতার যে কোষ এখানে দেখ কতগুলো কোষ ধরে গেছে তার মানে এই নিচের কোষের আয়তন কিন্তু কম
ওপরের কোষের তুলনায় উপরের কোষের আয়তন বেশি তাহলে এই যে এটাকে উর্ধতলের কোষ বলছি তাহলে এই ঊর্ধ্বতলের কোষগুলোর কি হচ্ছে
নিম্নতলের কোষগুলির তুলনায় অপেক্ষা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে তাহলে এই উপরের কোষগুলো নিচের কোষগুলোর তুলনায় যদি দ্রুত বৃদ্ধি
পায় তখন সেই কন্ডিশন কে আমরা বলবো এপিন্যাস্টি কন্ডিশন এটা জেনারেলি আমরা কচু পাতায় দেখতে পাই কচু গাছের যে পাতা
সেই পাতাগুলো এই ধরনের হয় এবং সেই কন্ডিশনের জন্য আমাদের এপিনেস্টি যে মেকানিজম সেটা কিন্তু দায়ী তার মানে কি
হচ্ছে এপিন্যাস্টিতে আমাদের একটা অঙ্গের উদ্ভিদ অঙ্গের এখানে যদি আমি পাতা ধরি সেই পাতার ওপরের যে কোষগুলো আছে সেগুলো আয়তনে
বা সাইজে রিলেটিভলি বেড়ে যায় নিম্ন তলের যে কোষ পাতা সেটার তুলনে আর এটারই জাস্ট উল্টো হবে আমাদের হাইপোনেস্টিতে মানে কি
আমাদের পাতার নিম্নতলের যে কোষ সেটা ঊর্ধ্বতলের যে কোষের তুলনায় অপেক্ষা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে তার মানে নিচের কোষগুলো
রিলেটিভলি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং সেই কন্ডিশনের ক্ষেত্রে ছবিটা কেমন হবে সেই কন্ডিশনের ক্ষেত্রে ধর ছবিটা হবে
এইরকম হ্যাঁ কিছুটা এই ধরনের আমি মোটামুটি আঁকার চেষ্টা করলাম এইখানের যে কোষগুলো এইখানের যে কোষগুলো এই কোষের এবার
আয়তনগুলো বা সাইজ গুলো এগুলো নিম্নতলের কোষ তাই না এগুলো নিম্নতলের কোষ নিম্নতলের কোষ আর এইগুলো
হচ্ছে ঊর্ধ্বতলের কোষ দেখ ছোট ছোট কোষ আশা করি বুঝতে পেরেছিস এই কনসেপ্টটা কিন্তু খুব ইম্পর্টেন্ট এপিন্যাস্টি আর
হাইপোনেস্টি তো নিম্নতলের কোষ যখন উপরের কোষের তুলনায় বড় হয়ে যায় বাড়তে থাকে তাহলে বুঝতেই পারছিস এরকম কুকরে যাবে
উপরের দিকে সো সেই কন্ডিশনটাই কিন্তু আমাদের এখানে দেখা গেছে তাহলে এপিনেস্ট্রিটা কচুপাতা হয় আর
হাইপোনেস্পিটা কলাপাতার কোষে দেখা যায় মেইনলি ঠিক আছে সো এইখানে একটা খুব ইম্পর্টেন্ট একটা স্লাইড যেখানে আমরা
বুঝতে পারলাম চলন আর গমনের মধ্যে সম্পর্ক এবং কিছু ইম্পর্টেন্ট কিছু টার্ম যেগুলো থেকে টেস্টে কোশ্চেন বেশি আসতে পারে এই
দুটো জায়গা থেকে এই দুটো কন্ডিশন থেকে আমাদের কোশ্চেন
টেস্টে আসতে পারে টেস্ট এক্সামে কিন্তু এখান থেকে কোশ্চেন আসতে হবে ঠিক আছে এই কারণে এটার জন্য
করিয়ে দিলাম এরপরে আমাদের চলে আসতে হবে যে উদ্ভিদের চলন কত ধরনের তো তার মধ্যে আমরা যদি মেইনলি ফোকাস
করি যে কি কি টাইপস হয় তার মধ্যে আমরা প্রথমে ভাগ করব হচ্ছে একটা হচ্ছে সামগ্রিক চলন যেখানে সম্পূর্ণ দেহগত একটা চলন হবে
উদ্ভিদের ক্ষেত্রে উদ্ভিদ হওয়া সত্ত্বেও তাদের মধ্যে সম্পূর্ণ দেহগত চলন হবে আরেকটা হচ্ছে বক্রচলন বক্রচলন মানে বেগে
বৃদ্ধি পাওয়া তাই না বেগে বৃদ্ধি পাওয়া তো সেই ধরনের চলনকে আমরা বলব বক্রচলন যেখানে কিনা সমগ্র দেহের স্থানান্তরের কোন
দরকার নেই সেখানে আমাদের দেহাংশের কোন কিছু কিছু পার্ট দেহের কিছু কিছু পার্ট দেহ অংশ কিছু কিছু দেহ অংশের কিন্তু চলন
ঘটছে বক্রচলনে তাহলে আমাদের এই জিনিসটা ফোকাস করতে হবে যে এখানে সম্পূর্ণ দেহের চলন ঘটবে সামগ্রিক দেহের আর এখানে
দেহাংশের কিছু কিছু দেহ কিছু কিছু বডি পার্টস চলন ঘটবে কিছু কিছু বডি পার্টসের এখানে চলন
ঘটবে বোঝা গেছে আর এটা হোল বডি এটার ক্ষেত্রে হোল বডি ক্লিয়ার এইবার আমরা দেখতে পারি যে
সামগ্রিক চলন বা সম্পূর্ণ যে দেহের চলন সেটার মধ্যে মেইন যে ব্যাপারটা সেটা হচ্ছে যে জিনিসটা পড়ে সেটা হচ্ছে ট্যাকটিক চলন
সেটাকে আমরা কি বলি ট্যাকটিক চলন তাহলে এই যে চলন সেই ট্যাকটিক চলন তার মানে আমাদের সামগ্রিক চলন এবং সেই ট্যাকটিক চলন সেই
ধরনের ক্ষেত্রে উদ্ভিদের ক্ষেত্রে দেখা যায় এটা জেনারেলি যে যারা হচ্ছে নিম্ন শ্রেণীর
উদ্ভিদ এটা মেইনলি নিম্ন শ্রেণীর উদ্ভিদের ক্ষেত্রে দেখা যায় ঠিক নিম্ন শ্রেণীর উদ্ভিদের ক্ষেত্রে
ট্যাকটিক চলন দেখা যায় যেটাকে আমরা সামগ্রিক চলন বলি এবার এই ট্যাকটিক চলন আমার এখানে দেখে নিই কি কি ভাগে বিভক্ত
যার মধ্যে একটা আছে ফটোট্যাকটিক একটা হচ্ছে থার্মোট্যাকটিক এন্ড দেন আছে কেমোট্যাকটিক এই তিনটে মেইন জিনিস আমাদের
জানতে হবে ট্যাকটিক চলনের মধ্যে তো তার মধ্যে এই যে টার্মগুলো লেখা থাকবে শুরুতে ফোটো কেমো থার্মো এর পরের গুলোতেও ট্রপিক
ন্যাস্টিকেও আছে সেগুলো আমাদের মেইনলি উদ্দীপনা বোঝায় এই যে প্রথমের যে টার্মগুলো আছে এগুলো জেনারেলি উদ্দীপনা বা
উদ্দীপককে বোঝায় ঠিক আছে যে উদ্দীপকের প্রভাবে আমাদের যে ধরনের চলন ঘটছে এবার এই ট্যাকটিক চলন এই ক্ষেত্রে আমাদের মেইনলি
উদ্দীপনার গতিপথ বা উদ্দীপনার বা উদ্দীপকের গতিপথ আর তীব্রতা দুটো দ্বারাই
নিয়ন্ত্রিত হয় মানে কোন দিক থেকে আসছে এবং কতটা ইন্টেন্স সেই তীব্র উদ্দীপনাটা পুরোটার উপরেই কিন্তু নির্ভর করে আমাদের
ট্যাকটিক চলন আমরা পড়বো যখন ডিটেইলসে পড়বো তখন দেখতে পাবো এই পয়েন্টগুলো পরের যে আমাদের বক্রচলনের তাহলে সামগ্রিক চলনের
মধ্যে আমার যে চলন সেটা আমার ট্যাকটিক চলন বক্রচলনের মধ্যে আমার যে জিনিসটা পড়ে সেখানে দুটো জিনিস আমরা পড়ি একটা হচ্ছে
ট্রপিক চলন আরেকটা হচ্ছে ন্যাস্তিক চলন ঠিক আছে ট্রপিক চলন আরেকটা হচ্ছে ন্যাস্টিক চলন দেখ এগুলোর বাংলাও আছে
ট্যাকটিক চলন ট্রপিক চলন ন্যাস্টিক চলনের কিন্তু বাংলাও আছে তোরা বই থেকে দেখে নিতে পারিস বাট মেইনলি এইরকম ল্যাঙ্গুয়েজ
দিয়েই কিন্তু এক্সামে কোশ্চেন আসে বাট একবার দেখে নিস বই থেকে হ্যাঁ কোনটাকে বাংলায় কি বলে যেমন ট্রপিক চলনকে বোধহয়
দিক নির্ণিত চলন বলা হয় সম্ভবত আর চলনকে আবিষ্ট চলন এরকম কিছু একটা বলে তো বাংলাগুলো একবার দেখে নিস আচ্ছা ট্রপিক
চলন আর চলন এবার ট্রপিক চলনের মধ্যে যে দু ভাগে আচ্ছা ট্রপিক চলন কি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় ট্রপিক মানেই হচ্ছে দিক
বা গতিপথ ট্রপিজম ট্রপিজম ওয়ার্ড থেকে এসেছে তাহলে এটা কিন্তু উদ্দীপকের বা
উদ্দীপনার গতিপথ অনুযায়ী হবে গতিপথ বা দিক ঠিক আছে সেটার উপর ডিপেন্ড করা হবে এবং এর
মধ্যে যে তিনটা টাইপস পড়ে একটা হচ্ছে প্রোটোট্রপিক একটা হচ্ছে হাইড্রোট্রপিক আরেকটা হচ্ছে জিওট্রপিক
ঠিক আছে এই তিন রকম ভাগ কিন্তু আমরা পড়বো স্পেশালাইজ কিছু ট্রপিক চালানো হয় সেগুলো আমরা দেখে নেব লাইনে আছে নেক্সট হচ্ছে
ন্যাস্তিক চলন ন্যাস্তিক চলন মানে জানি তোরা এটা কিন্তু উদ্দীপকের তীব্রতার উপর ডিপেন্ড করে
ঠিক আছে এখানে উদ্দীপক লেখার থেকে উদ্দীপনা লেখাটা বোধহয় বেশি বেটার যাই হোক তো উদ্দীপনার তীব্রতার উপর নির্ভর
করছে ঠিক আছে এটা উদ্দীপকের থেকে উদ্দীপনা লেখাটা বেটার কারণ উদ্দীপক জিনিসটা বোঝায় যেখান থেকে উদ্দীপনা সৃষ্টি হচ্ছে
ঠিক আছে এখানে উদ্দীপনাটা লিখে নিস সবচেয়ে বেটার হবে আচ্ছা ন্যাস্টিক চলনের মধ্যে আমাদের
তিনটা জিনিস পাঁচটা জিনিস পড়ে মেইনলি এখানেই বেশি ভাগ একটা হচ্ছে ফোটোন্যাস্টিক একটা থার্মোনাস্টিক কেমোনাস্টিক
সিসমোনাস্টি এই সিসমোনেস্টির আরেকটা নাম আছে সিসমোনেস্টি বা এটাকে আমরা থিগমোনেস্টিও বলি
থিগমোনেস্টিও বলি বা হ্যাপটোনেস্টিও বলি ঠিক আছে থিগমোনেস্টি বা হ্যাপটোনেস্টিও বলা হয় এটাকে অনেকগুলো নাম আছে আর একটা
হচ্ছে নিকটিনেস্টি এটাকে আমাদের মেইনলি নিদ্রাচলন বলা হয় বা স্লিপিং মুভমেন্ট বলা হয় নিকটিনেস্টি তো এই কয়েকটা ভাগে
কিন্তু আমাদের বিভক্ত প্রত্যেকটা ভাগ সম্বন্ধে আমরা একটু আলোচনা করি এখানে দেখ একটা সাইডে ছবি থাকবে ছবির মাধ্যমে দেখতে
পাবি কি কি করতে কোথায় কোন ধরনের চলন হচ্ছে আর একটা জায়গায় কিন্তু আমাদের কন্টেন্টটা আছে তো প্রথমে আমাদের জানতে
হবে ট্যাকটিক চলনের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি তো তার মধ্যে প্রথম যে বৈশিষ্ট্য সেটা হচ্ছে আমি বলেই দিয়েছি যে এটা উদ্দীপকের
গতিপথের কি হবে উৎসের গতিপথ আর তীব্রতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে খুব ইম্পর্টেন্ট পয়েন্ট
ট্যাকটিক চলন পড়ছি ট্যাকটিক মানে সামগ্রিক চলন তাহলে দেখ সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন সম্পূর্ণ দেহের চলন ঠিক আছে
তাহলে এটাকে আমরা সামগ্রিক চলনও বলে থাকি যেহেতু এখানে পুরো বডি মুভমেন্ট হচ্ছে নেক্সট হচ্ছে কোন প্রকার হরমোনের কিন্তু
এখানে ভূমিকা নেই কোন প্রকার হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এই চলনটা কিন্তু নয় হরমোন দ্বারা
নিয়ন্ত্রিত চলন হচ্ছে ট্রপিক চলন আমরা দেখব হরমোন দ্বারা কিন্তু নিয়ন্ত্রিত চলন আমাদের ন্যাস্টিক চলন বাক চলন নয় নেক্সট
হচ্ছে উদ্ভিদ অঙ্গের বৃদ্ধি ঘটে না এই ধরনের চলনের ক্ষেত্রে ট্যাকটিক চলনের ক্ষেত্রে বডি মুভমেন্ট হয় বাট কোন রকম
কিন্তু বডি পার্টসের উদ্ভিদের ক্ষেত্রে বডি পার্টসের যে সাইজ বেড়ে গেল বা বৃদ্ধি ঘটলো এরকম কিন্তু কোন রকম কিছু
দেখা যায় না যেটা আমরা ট্রপিকে দেখতে পাবো এখানে দেখতে পাবো না নেক্সট হচ্ছে সাধারণত নিম্ন শ্রেণীর জীবে কিন্তু
বেশিরভাগ পরিলক্ষিত হয় এবং নিম্ন শ্রেণীর জীবের মধ্যে আমাদের আছে ধর ক্লামাইডোমোনাস ওই যে ছবিগুলো দেখতে
পাচ্ছিস সেগুলো হচ্ছে ক্লামাইডোমোনাস ভলভক ঠিক আছে এইসব উদ্ভিদ এইসব উদ্ভিদের
ক্ষেত্রে কিন্তু দেখতে পাওয়া যায় এগুলো নিম্ন শ্রেণীর উদ্ভিদ ঠিক আছে তো এদের মধ্যে ট্যাকটিক চলন দেখতে পাওয়া যায়
এইবার এখানে যে টাইপস গুলো লেখা ছিল কি কি ভাগে ভাগ হয় ট্যাকটিক চলন যার মধ্যে শুরুতে আছে ফোটোট্যাকটিক তো আমি শুরুতেই
বলেছি যে প্রথমের যে ওয়ার্ডগুলো থাকবে সেই ওয়ার্ডগুলো দিয়ে কিন্তু আমাদের কি বোঝাবে উদ্দীপনা বা উদ্দীপকের উৎস বোঝাবে
তো এখানে বলেছে ফটোট্যাকটিক তার মানে এখানে অবশ্যই আলোর কথা আসবে আলো হচ্ছে সেই উদ্দীপনা এবং সেই আলোর
যখনই ট্যাকটিক হয়ে যাবে তখন কি হবে গতিপথ ও তীব্রতা তাহলে আলোর গতিপথ ও তীব্রতা দ্বারা নিয়োগ
ঠিক আছে আলোর গতিপথ ও তীব্রতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে সেম ভাবে থার্মোট্যাকটিক তাহলে কি হবে থার্মো মানে টেম্পারেচার সো
উষ্ণতা তো এখানেও তাহলে তাই উষ্ণতার গতিপথ ও তীব্রতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে এবং কেমোট্যাকটিক কেমো মানে এখানে কেমিক্যালস
এর কথা বলা হচ্ছে কেমিক্যালস মানে এখানে রাসায়নিক পদার্থ তো এখানে রাসায়নিক
পদার্থের গতিপথ আর তীব্রতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে বোঝা গেছে এবার প্রত্যেকটাকে যদি আমি ছবির মাধ্যমে এখানে
বোঝার চেষ্টা করি তাহলে আমরা ইজিলি বুঝতে পারবো দেখ যে এই যে ছবিটা এগুলো হচ্ছে ক্লামাইডোমোনাস
ঠিক আছে এগুলো হচ্ছে ক্লামাইডোমোনাস এবার দেখ এখানে আলো আছে
সূর্যালোক আছে তার মানে এটা কি চলন হবে এখানে সূর্যালোক আছে তার মানে এটা কি চলন হবে এটা ফটোট্যাকটিক হবে
ফোটোট্যাকটিক ঠিক এবার এই যে ফোটোট্যাকটিক চলনটা হলো এটা কি হচ্ছে আলো যেদিক থেকে আসছে সেই দিকে কিন্তু ক্লামাইডোমোনাস বা
এই ধরনের নিম্ন শ্রেণীর জীবগুলো কিন্তু সেই দিকে মুভ করছে এরা জলে থাকে জেনারেলি হ্যাঁ তো এরা কিন্তু মুভ করছে লাইটের দিকে
মুভ করছে যে লাইট চলে এসছে হ্যাঁ আমরা যেমন আগে কারেন্ট চলে যাওয়ার পরে লাইট এলে আবার লাফিয়ে উঠতাম তো সেই রকম এদের
অবস্থা তো লাইট যেখান থেকে আসছে সেই দিকে কিন্তু চলাচল করছে সেই দিকে যাচ্ছে এবার ব্যাপার হচ্ছে এখানে লাইটের ইন্টেনসিটি
একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ আলো এলে সেই দিকে যদি মুভ করে তাহলেই কিন্তু সেটা মানে যেদিকে মুভ করবে সেটা হচ্ছে আমাদের
অনুকূল আলোকবর্তী বলা হয় তো এইদিকে অনুকূল যেদিক থেকে আলো আসছে সেইদিকে যাওয়ার চেষ্টা করছে ক্লামাইডোমোনাস এই
কন্ডিশনটা তখনই হবে যখন আলোটা একটা লিমিটেড কন্ডিশনে থাকবে মানে খুব বেশি আলো না খুব বিশাল ইন্টেনসিটির আলো না যদি
বিশাল ইন্টেনসিটির আলো যেদিক থেকে আসবে সেদিকে কিন্তু ক্যামাইডোমোনাস মুভ করবে না তখন সেটা হয়ে যাবে উল্টো দিকে মুভমেন্ট
এবং সেটা প্রতিকূল আলোক ভর্তি হয়ে যাবে বোঝা গেছে তাহলে আলো একটা লিমিটেড ইন্টেনসিটির যদি হয় স্বল্প আলো মৃদু আলো
সেদিকে কিন্তু তারা মুভ করবে বাট বেশি আলো হলে কিন্তু সেদিক যাবে না নেক্সট এইখানে দেখানো হয়েছে দেখ এখানে আগুন দেওয়া
হচ্ছে বা মোমবাতি জ্বালিয়ে সেই তাপ দেওয়া হচ্ছে তার মানে এখানে উষ্ণতার ব্যাপারটা বোঝানো হয়েছে এখানে উষ্ণতার
কন্ডিশন বোঝানো হয়েছে ঠিক টেম্পারেচার এবং এই যে হাড়িটায় জল আছে সেই জলের মধ্যে এগুলো কি আছে ক্লামাইডোমোনাস আছে তো
এই যে এখানে হিট বেশি এই সাইডে হিট বেশি তাই না এখানে উষ্ণতা বেশি বেশির সাইন দিয়ে দিলাম আর এইদিকে উষ্ণতা
কম এইজন্য কোল্ড ওয়াটার ওয়ার্ম ওয়াটার লিখেছে এদিকে উষ্ণতা কম ঠিক তাহলে যেদিকে বেশি উষ্ণতা সেই দিকে
কিন্তু আমাদের কি হচ্ছে ক্লামেডোমোনাস গুলো যাচ্ছে মানে একটা উষ্ণতা একটা মোটামুটি একটা উষ্ণতা লাগে যে উষ্ণতার
দিকে ক্লামেডোমোনাস থাকতে চায় ঠিক আছে সো সেই দিকে কিন্তু উষ্ণতার দিকে মুভ করছে তার মানে অনুকূল আমাদের কি বলবো ওটা
আলোকবর্তী ছিল এটা উষ্ণতাবর্তী বলা যায় না বাট অনুকূল এটা মানে উষ্ণতা যেদিকে বেশি হচ্ছে সেই দিকে যাচ্ছে আর লাস্ট যেটা
হচ্ছে সেটা হচ্ছে কেমোট্যাকটিক মুভমেন্ট এবং এখানে কিন্তু আমাদের দুটো উদাহরণ মাথায় রাখতে হবে ঠিক আছে এখানে মেইনলি এই
যে দুটো ছবি দেখানো হয়েছে ছবির মধ্যে এই যে পার্টটা দেখানো হয়েছে এই পার্টটা হচ্ছে হচ্ছে আমাদের ফিমেল
পার্ট এখানে সাইনো দেওয়া হয়েছে এই পার্টটা হচ্ছে ফিমেল পার্ট এইটা হচ্ছে আমাদের মেল পার্ট
ঠিক আছে বোঝা গেছে এইবার এখান থেকে কি হচ্ছে এখান থেকে কিছু কেমিক্যাল রিলিজ হচ্ছে এই যে এগুলো দেখতে পাচ্ছিস এগুলো
দেখতে পাচ্ছিস এইগুলো তাই না এগুলো অনেকগুলো ছোট্ট ছোট্ট কন্ডিশন দেখতে পাচ্ছিস তো তো এইগুলো
কিন্তু আমাদের কেমিক্যালস হ্যাঁ এগুলো হচ্ছে আমাদের কেমিক্যালস তো এই যে কেমিক্যালসটা
ছাড়ছে বা কোন রাসায়নিক পদার্থ রিলিজ হচ্ছে সেই রাসায়নিক পদার্থ সেন্স করে ফিমেল থেকে যখন রিলিজ হচ্ছে তখন সেন্স
করার পর মেলের যে পার্টস থেকে মেলের যে অংশগুলো সেটা শুক্রাণু হতে পারে সেটা কিন্তু এই ডিম্বাণুর দিকে ধাবিত হচ্ছে বা
ফিমেল পার্টসের দিকে যাচ্ছে যেটা আমাদের হিউম্যানের রিপ্রোডাকশনের সময়ও হয় যে ফিমেল থেকে ফিমেল পার্টস থেকে এমন
কিছু জিনিস মানে কেমিক্যাল জিনিস সিক্রেশন হয় যেগুলোকে সেন্স করে করে কিন্তু স্পার্মগুলো এগোতে থাকে সেদিকে ঠিক আছে সো
এখানে আমাদের দুটো জিনিস খেয়াল রাখতে হবে একটা হচ্ছে তাহলে এটা কি ধরনের চলন এটা আমরা জানি কেমোট্যাক্টিক চলন তাই না এটা
তাহলে কেমোট্যাকটিক ঠিক আর এটা কি ছিল এটা ছিল থার্মোট্যাকটিক এটা থার্মোট্যাক্টিক ছিল তাহলে
কেমোট্যাক্টিক চরণের ক্ষেত্রে আমার দুটো উদাহরণ মাথায় রাখতে হবে একটা
হচ্ছে সুক্রোজের উপস্থিতিতে শুক্রোজ হচ্ছে সেই রাসায়নিক পদার্থটা
ঠিক আছে মশাই শুক্রাণু ঠিক আছে মশাই শুক্রাণু শুক্রোজের উপস্থিতি
শুক্রো যেদিক থেকে আসছে সেদিকে যায় আরেকটা হচ্ছে ম্যালিক
এসিড উপস্থিতিতে পারে দুটোই উদ্ভিদ উদ্ভিদের মধ্যেও যে শুক্রাণু
পার্ট থাকে বা ডিম্বাণু পার্ট থাকে এটা এমন ভাবিস না যে হ্যাঁ উদ্ভিদের এর ক্ষেত্রে ঐরকম কন্ডিশন হয় না বাট এদের
ক্ষেত্রে কিন্তু ডিফারেন্ট টাইপসের এরকম ভাবে হয় ঠিক আছে ক্লিয়ার তো এইভাবে কিন্তু আমাদের
জিনিসটা এগোতে থাকে তো এইবার আমরা তাহলে এই স্লাইডে আমরা ট্যাকটিক চলনের যে ব্যাপারগুলো সেগুলো
আমাদের মোটামুটি কমপ্লিট এইবার আমরা দেখব আমাদের পরের যে পার্টটা সেটা হচ্ছে ট্রপিক চলন তো ট্রপিক চলনের মধ্যে আমরা এর আগেও
দেখেছি আগের স্লাইডে যখন বলে এসছি টাইপস গুলো তো এখানে আমাদের উদ্দীপকের কিসের উপর ডিপেন্ড করে গতিপথ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ঠিক
আছে এখানে কিন্তু গতিপথ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে এবং এটাকে আমরা বক্রচলনের মধ্যে পড়েছিলাম দেখ খেয়াল কর এই যে
বক্রচলনের মধ্যে ট্রপিক চলন পড়েছিলাম তাহলে বক্রচলন এবং এখানে কিন্তু বৃদ্ধিও হয় উদ্ভিদ অঙ্গের বৃদ্ধিও কিন্তু ঘটে যে
আলো আসছে সেইদিকে বেয়ে বেয়ে বেঁকে বেঁকে আমাদের উদ্ভিদের কান্ড হয়তো বেঁকে বৃদ্ধি পাচ্ছে সেখানে বৃদ্ধিও হয় প্লাস বক্রচল
ঘটে ঠিক আছে নেক্সট যেটা সেটা হচ্ছে অক্সিন হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত খুব ইম্পর্টেন্ট একটা জিনিস অক্সিন হরমোন
দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় কিন্তু এটা ঠিক আছে তো এখানে কিন্তু একটা হরমোনাল এখানে কিন্তু
একটা হরমোনাল এফেক্ট কাজ করছে বা ইনভলভমেন্ট কাজ করছে ঠিক আছে এখানে হরমোনের কিন্তু দরকার আছে ক্লিয়ার
আচ্ছা এর মধ্যে তাহলে আমরা কি কি টাইপস পড়েছি আমাদের তিনটে টাইপস একটা হচ্ছে প্রোটোট্রপিক চলন জিওট্রপিক চলন
হাইড্রোট্রপিক চলন তো ফটো ফটো মানে এখানে আলো জিও জিও মানে হচ্ছে এখানে অভিকর্ষ তাহলে এখানে হচ্ছে উদ্দীপনা হচ্ছে আলো এবং
অবশ্যই আলোর দিক গতিপথ তাই না সেই দিকে হবে জিওট্রপিক মানে এখানে অভিকর্ষ বল এখানে হচ্ছে অভিকর্ষ বল আরেকটা হচ্ছে
হাইড্রো হাইড্রো কথাটার মানে হচ্ছে জল বা আদ্রতা বলতে পারি হিউমিডিটি ঠিক আছে ময়েশ্চার তো সেইটা আচ্ছা এইবার
এইখানের এই পোরশনটা আমি পরে বোঝাচ্ছি আগে আমাদের হরমোনের মধ্যে আসতে হবে তো হরমোনের মধ্যে আসতে হবে মানে এখানে যেহেতু হরমোনের
রোল আছে হরমোন এখানে কাজ করছে কিভাবে কাজ করছে সেটা আমাদের বুঝতে হবে তাহলে এখানে কি হচ্ছে আমাদের এইটা হচ্ছে স্টেম পার্ট
এটা হচ্ছে উদ্ভিদের স্টেম পার্ট ঠিক আছে কান্ড কান্ডের একদম অগ্রভাগ এটা তো অগ্রভাগে অক্সিন বেশি সঞ্চিত থাকে কি
হচ্ছে এই যে হরমোনের কথা বললাম আমি যে হরমোন সেই হরমোনটা কিন্তু অক্সিন সেটা কিন্তু বেশি সঞ্চিত থাকে আমার কান্ডে এবং
অক্সিন বেশি ক্রিয়াশীল হচ্ছে আমাদের কান্ড অংশে মূল অংশে কম ক্রিয়াশীল মানে কম পরিমাণ কনসেন্ট্রেশন বা
ঘনত্ব দরকার পড়ে মূলের গ্রোথের জন্য অক্সিন আর অক্সিন বেশি ঘনত্বের দরকার পড়ে কান্ডের গ্রোথের জন্য ঠিক আছে সো প্রথমে
কান্ডের এখানে আছে এইবার কি হয়েছে এর এই সাইড থেকে সূর্যালোক আসছে দেখ এইখান থেকে সানলাইট আসছে
সূর্যালোক তো এই যে সূর্যালোক আসছে সেই সূর্যালোকের দিকে এটা এই অংশটার কিছু ওপরের পার্টটা এরকম বেঁকে গেছে দেখতে
পেয়েছিস এরকম বেঁকে গেছে তো সূর্যালোকের দিকে বেঁকে গেছে এবং সূর্যালোক যেদিক থেকে আসছে সেই সাইডের যে কান্ডের এই কোষগুলো
এগুলোকে বলা হয় আলোকময় অংশ আলোকময় পার্ট ঠিক আছে আলোকময় অংশ আর এই সাইডের যে কোষগুলো আছে এটাকে বলে
ছায়াময় পার্ট বা ছায়াময় কোষ তার মানে কি হয়েছে আমাদের এই যে কান্ডটা ধরো এখানে যদি আমি আঁকি এইরকম বেঁকে গেছে তো এই
সাইডের যে এই যে কোষগুলো আছে এই কোষগুলো বেশি বৃদ্ধি পাবে আয়তনে বেশি বৃদ্ধি পাবে দেন এই সাইডের কোষের এই
সাইডের কোষের থেকে বেশি বৃদ্ধি পাবে কেন কারণ এইখানে এইদিক থেকে আমাদের সূর্যালোক আসছে এইদিক থেকে সূর্যালোক আসছে তাই এই
সাইডে বেঁকে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এবং এই সাইডে যেহেতু সূর্যালোক আসছে তাই এইদিকের অংশগুলোকে আমরা কি বলবো এই সাইডের
পার্টটাকে আমরা বলবো আলোকময় পার্ট যেটা আমি লিখেছি আর এই সাইডের যে পার্টগুলো এইটাকে আমরা বলবো শেডেড পার্ট বা ছায়াময়
অঞ্চল তার মানে আমাদের যদি কোশ্চেন করে যে অক্সিজেনের ঘনত্বের জন্য আমাদের কি হয়েছে কোন দিকের কোষগুলো বেশি পরিমাণে বাড়ে
তাহলে ছায়াময় অংশের যে সাইডের কোষগুলো এই সাইডের ছায়াময় অংশের অঞ্চলের কোষ এগুলো এবং এই সাইডেই কিন্তু অক্সিন বেশি
পরিমাণে বেশি পরিমাণে ট্রাভেল করে এগুলো হচ্ছে অক্সিন এইদিকে দেখ বেশি
নেই এই সাইড বেয়ে বেয়ে কিন্তু এরা নিচের দিকে নামতে থাকে এইগুলো হচ্ছে অক্সিন তাহলে অক্সিন বেশি পরিমাণে থাকে
ছায়াযুক্ত অঞ্চলের দিকে এইদিকে কম হ্যাঁ এইদিকে আলোকময় অংশ কারণ এই সাইড থেকে আলো আসছে সো এই সাইড দিয়ে কম এদিকে কিন্তু তাই
কম বৃদ্ধি পাচ্ছে কোষগুলো বোঝা গেছে ক্লিয়ার তাহলে ছায়াযুক্ত অঞ্চলের দিকে কিন্তু বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে আমি
এখানে লিখেও দিচ্ছি অক্সিন ছায়াময়
অঞ্চলের গা ঘেসে প্রবাহিত হওয়ায়
সেই অংশের কোষগুলির
আয়তন বৃদ্ধি পায় বোঝা গেছে ক্লিয়ার এখানে লেখাও আছে ইংলিশে দেখ অক্সিন উইল একুমুলেট অন শেডেড
সাইড আর এদিকে উইল ইনক্রিস গ্রোথ অফ স্টেম সেলস উইল কজডেড সাইট টু গ্রো এন্ডেট শেডেড সাইটকে
ইলঙ্গেট করে এবং গ্রো করে তোরা লেখাগুলো হয়তো এখান থেকে বুঝতে পারবি না বাট যখন পিপিটি বা নোটটা পেয়ে যাবি ক্লাস নোটটা
পেয়ে যাবি তখন কিন্তু জিনিসটা কিন্তু পড়ে দেখতে পারবি আচ্ছা তাহলে এইটা আমার কি ছিল ফোটোট্রপিক চলন তাই না এটা আমার কি
ছিল ফোটোট্রপিক চলন এটা আমার ফোটোট্রপিক কারণ আলো যেদিক থেকে আসছে সেদিক কিন্তু কান্ডের গ্রোথ
হচ্ছে এইবার আমাদের আসবে জিওট্রপিক চলন তাহলে এখানে আমাদের অভিকর্ষ বল কাজ করছে অভিকর্ষ বল কাজ কাজ আমাদের জেনারেলি কিসের
দিকে করে নিচের দিকে করে অভিকর্ষ বল তাই না নিচের দিকে কাজ করায় কি হচ্ছে এই যে গাছের যে এই যে কান্ডের অংশ সরি মূলের অংশ
সেই অংশটা কিন্তু নিচের দিকে বৃদ্ধি পাচ্ছে আর যখন মূল নিচের দিকে এইরকম ভাবে বৃদ্ধি পাবে তখন এইটাও কিন্তু এরকম উল্টে
যাবে দেখো যখন নরমাল ভাবে গাছটা সোজা ভাবে রাখা ছিল টবে তখন কিন্তু নরমাল ভাবে এ নিচের দিকে গ্রো করতো এটাও উপরের দিকে
গ্রো করতো তাই না কিন্তু যখন এটাকে আমরা টকটাকে এরকম ভাবে শুইয়ে রেখেছি তখন কি হবে শুইয়ে রাখলেও গ্রাভিটিটা তো নিচের দিকেই
কাজ করছে তাই কি হচ্ছে এই মূলগুলো কিন্তু এরকম ভাবে বেঁকে যাচ্ছে বেঁকে নিচের দিকে চলে আসছে আর যখনই এটা যেভাবে বেঁকে যাবে
তার ঠিক উল্টো ভাবে বেঁকে উঠবে হচ্ছে কান্ড তো সেখানে কিন্তু আমাদের অভিকর্ষ বলটা খুব ইম্পর্টেন্ট একটা রোল প্লে করছে
এটা ফোটোট্রপিক আর জিওট্রপিক চলন সবসময় একই সাথে ঘটে এটা মাথায় রাখবি ফোটোট্রপিক আর জিওট্রপিক চলন সবসময় একে অপরের
সাইমালটেনিয়াসলি ঘটে সো এখানে আলোর দিকে গ্রো করছে আমাদের কান্ড তো সেই জন্য এটাকে পজিটিভ
ফোটোট্রপিক বলতে পারি কান্ডটাকে কিন্তু এটা অভিকর্ষের উল্টো দিকে অভিকর্ষ নিচের দিকে কাজ করছে কান্ড উপরের দিকে বাড়ছে
এইজন্য এইদিক থেকে আবার নেগেটিভ ফটোট্রপিক হচ্ছে কান্ড সরি নেগেটিভ জিওট্রপিক হচ্ছে কান্ড এখানে লেখাও আছে দেখ উদ্ভিদের কান্ড
কি ফটোট্রপিক নেগেটিভ জিওট্রপিক এবং হাইড্রোট্রপিক যখন পড়বো সেটাও কিন্তু নেগেটিভ কারণ কান্ড সবসময় উল্টো দিকে
অভিকর্ষের উল্টো দিকে মাটিতে জল আছে তার উল্টো দিকে গ্রো করছে সো এটাও নেগেটিভ হাইড্রোট্রপিক আর মূল কি করছে মূল যেহেতু
জিওট্রপিক মানে অভিকর্ষ বল নিচের দিকে কাজ করছে মূল নিচের দিকে বাড়ছে তাই পজিটিভ জিওট্রপিক হবে কিন্তু নেগেটিভ ফোটোট্রপিক
হবে কারণ ফোটোট্রপিক মানে উপরে আলোর দিকে আলোর দিকে তো মূল গ্রো করছে না তাই এটা নেগেটিভ ফোটোট্রপিক আর পজিটিভ
কারণ মূল কিন্তু মাটির নিচে যেদিকে জল পায় সেইদিকেই গ্রো করে সো এই কারণে তাদের ক্ষেত্রে পজিটিভ ফটোট্রপিকও হবে ঠিক আছে
আচ্ছা তাহলে এখানে আমরা কি দেখলাম এটা এটা আমরা দেখলাম জিওট্রপিক আর হাইড্রোট্রপিকের কথা আমি
বললামই যে হাইড্রোট্রপিক কি হবে জল যেদিকে বেশি পাবে ধরো এইটা হচ্ছে এই সাইডেরটা হচ্ছে ড্রাই সয়েল এই সাইডের যে সয়েল
গুলো আছে সেটা রিলেটিভলি ড্রাই হিউমিডিটি কম আদ্রতা কম সেই মাটিতে মাটিতে জলের পরিমাণ কম সেটা এই সাইডের মাটি বাট এই
সাইডের মাটি কিন্তু ময়েস্ট মানে এই সাইডের মাটিতে জল বেশি আছে তখন কি হবে মূলটা ধীরে ধীরে এরকম ভাবে বেঁকে এই সাইডে গ্রো করার
চেষ্টা করবে জল যেদিকে আসবে সেদিকে মূল চলতে থাকবে তাই মূল কিন্তু পজিটিভ হাইড্রোট্রপিক হাইড্রো মানে জল তাই এটা আর
কান্ড যেহেতু উল্টো দিকে জল যেদিকে আছে তার উল্টো দিকে গ্রো করছে তাই এখানে কিন্তু নেগেটিভ হাইড্রোট্রপিক হবে কান্ড
তাহলে এটা হচ্ছে আমাদের হাইড্রোট্রপিক এইবার আরেকটা জিনিস আছে সেটা হচ্ছে উদ্ভিদের অঙ্গ সেটা হচ্ছে পাতা
এবার পাতাটা সবসময় কি থাকে ধরো এটা যদি একটা উদ্ভিদের কান্ড হয় এটা মূল হলো সব ঠিক আছে এটা মাটি এবার এর সাথে পাতাটা
সবসময় এরকম ভাবে ট্রান্সভার্স পজিশনে থাকে এইদিক এর সাথে এটা ট্রান্সভার্স পজিশনে আছে টেস্ট তীর্যক ভাবে এটাকে আমরা
পাতাকে তীর্যক আলোকবর্তীও বলে থাকি বা তীর্যক অভিকর্ষবর্তী হতে থাকি কারণ অভিকর্ষ নিচের দিকে কাজ করছে আর আমাদের
ফোটোট্রপিকের কন্ডিশনের ক্ষেত্রে সবসময় আমরা উপর দিকে ভাবি তাহলে এই এইদিক এইদিক যেদিকে যাক তার সাথে তো ভাবে কিন্তু
পাতাটা গ্রো করছে সেই জন্য এটা তে বা তীর্যক আলোকবর্তী বা তীর্যক অভিকর্ষবর্তীও আমরা বলতে পারি সো পাতাটা কিন্তু তীর্যক
পজিশনে আছে পাতা ঠিক আছে উদ্ভিদের পাতা তীর্যক অভিকর্ষবর্তী বা তীর্যক আলোকবর্তী তাহলে
এইখানের এই তিনটে জিনিস আমাদের মাথায় রাখতে হবে যেটা এখানে প্রত্যেকটা জিনিস বলা আছে কোনটা পজিটিভ কোনটা নেগেটিভ ঠিক
আছে বোঝা গেছে এরপর আমরা কিছু স্পেশাল টাইপস অফ ট্রফিক চলন এখানে আমরা পড়ি যার মধ্যে আমাদের এখানে কি কি আমরা দেখতে
পাচ্ছি প্রথমে আছে প্রথমে কি আছে দেখ প্রথমে আছে আমাদের থিগমোট্রপিক চলন কি
চলন থিগমোট্রপিক এবার থিগমো কথাটা আমরা এর আগেও কোথায় ইউজ করেছি দেখ সিসমোর ক্ষেত্রে বাট এটা ন্যাস্টি ছিল বাট এটাকে
আমরা থিগমো বলতাম তার মানে সিসমো বা থিগমোর কন্ডিশন হলেই আমার এখানে স্পর্শ আসবে তাহলে এখানে আমাদের কন্ডিশন আসছে
স্পর্শের কন্ডিশন আসছে ঠিক আছে এবং সেটা কাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় অবলম্বনকে ঘিরে কুমড়োর আকর্ষের বৃদ্ধি মানে কি এটা ধর
একটা কুমড়ো গাছের যে এই যে এরকম লতা পাতা দেখবি এইরকম ভাবে গ্রো করে এরকম ভাবে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে একটা দন্ড আছে বা লাঠি
আছে তাকে এরকম পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে এরকম ভাবে গ্রো করে উপরে ওঠে কিছু পাতা তো সেই যে আকর্ষ সেই সেইটাকে
বলা হয় কুমড়ো গাছের আকর্ষ বা সেই আকর্ষগুলো অবলম্ব অবলম্বন হচ্ছে এইটা এটা হচ্ছে অবলম্বন সেটাকে ঘিরে কিন্তু এরকম
উপরে ওঠে এবং সেটা কিন্তু স্পর্শ যখনই এইটা একবার স্পর্শ পায় অবলম্বনের তখনই অবলম্বনকে ঘিরে কিন্তু উঠতে থাকে এখানে
থিগমো কন্ডিশন মানেই হচ্ছে এখানে স্পর্শের কন্ডিশন বোঝাচ্ছে বোঝা গেছে নেক্সট হচ্ছে কেমোট্রপিক চলন কেমোট্রপিক চলন
তাহলে কেমো মানে হচ্ছে এখানে রাসায়নিক পদার্থ এবং সেই দিকে যেদিক থেকে রাসায়নিক পদার্থ আসছে সেই দিকে চলন হচ্ছে তাহলে
এখানে কেমোট্রপিক তার মানে এটা কি হয় এই যে পরাগনালী যখন তোরা তোরা অলরেডি পড়েছিস তোরা যখন জনন পড়েছিস বা নিষেক করেছিস
নিষেকের সময় দেখেছিস যে পরাগরেণু গর্ভমুন্ডে আসার পরে পরাগরেণু থেকে পরাগনালী তৈরি হয় এবং সেই পরাগনালীটা
ধীরে ধীরে ডিম্বকের দিকে কিন্তু প্রবেশ করে যেখানে আমরা পোরোগ্যামি মেসোগ্যামি তাই না তেলাজোগ্যামি এইসব পড়েছি তো সেই
যে কন্ডিশনটা সেটাকে আমরা বলি কেমোট্রপিক চলন কেন কারণ কেমিক্যাল বা রাসায়নিক পদার্থের একটা কন্ডিশন কিন্তু ভ্রূণস্থলী
দিয়ে ঐরকম ভাবে পরাগ্রাণুর কাছে চলতে যেতে থাকে এবং পরাগ যেন সেটাকে বুঝতে পারে এবং বুঝে ওই যে রাসায়নিক পদার্থ যেদিক
থেকে আসছে সেই দিকে কিন্তু তার পরাগনালীটাকে গ্রো করে তো সেইটাকে কিন্তু আমরা বলবো কেমোট্রপিক চলন
নেক্সট হচ্ছে হেলিওট্রপিজম বা হেলিওট্রপিক চলন এবার এইটা কি হেলিওট্রপিক ট্রপিক চলন এক ধরনের ফোটোট্রপিক চলনেরই একটা পার্টস
তো সেখানে আমাদের কি হয় সূর্যমুখী যে ফুলটা আছে সেই সূর্যমুখী ফুল কি করে আমাদের সূর্যকে অনুসরণ করে সূর্যমুখীর যে
ফুলটা সেই ফুলটা এরকম ভাবে মুভ করে ধর সূর্য যখন এই দিনের বেলা ধরো এই সাইড থেকে উঠেছে বা আমরা জানি পূর্ব দিকে পূর্ব দিক
থেকে ওঠে তো এই পূর্ব দিকে যখন উঠেছে ধর সাপোজ তখন ফুলটা এইরকম ভাবে আছে এবার যতদিন এগোবে দুপুর হবে দুপুর হলে আমাদের
একদম মাঝামাঝি বা মাথার উপরে সূর্য চলে আসে তো ফুলটাও কিন্তু এরকম ভাবে মুভ করে এরকম ভাবে চলে আসবে মাথার উপর মানে একদম
সোজাসুজি তারপর যখন পশ্চিম দিকে অস্ত যাবে সূর্য ওইদিক যাচ্ছে ফুলটাও কিন্তু এরকম ভাবে মাথা ঘুরিয়ে সেই দিকে হয়ে যাচ্ছে তো
সেই যে চলনটা সূর্যমুখীর সূর্য অনুসরণকারী চলন সেটাকে আমরা বলবো হেলিওট্রপিজম ঠিক আছে বা হেলিওট্রপিক চলন আরেক ধরনের
চলন দেখা যায় আমরা মূলের ক্ষেত্রে জেনারেলি কি দেখেছি পজিটিভ জিওট্রপিক দেখেছি তাই না দেখ মূলের ক্ষেত্রে আমরা কি
দেখেছি পজিটিভ জিওট্রপিক চলন দেখেছি কারণ কি অভিকর্ষ যেদিকে কাজ করে সেদিকে কিন্তু মূলটা সেই অভিকর্ষ বরাবরই কিন্তু নিচের
দিকে নামতে থাকে বাট এর একটা ব্যতিক্রম আছে তোরা জানিস এর ব্যতিক্রমটা হচ্ছে আমাদের নেগেটিভ
চল সেইটা আমাদের কাদের মধ্যে দেখা যায় আমরা সুন্দরীর যে মূল সুন্দরীর যে মূল বিশেষ করে সেই মূলটা কি শ্বাস মূল বা
নিউম্যাটোফোর তো সেই শ্বাস মূল যেহেতু সুন্দরী হচ্ছে ইয়েতে থাকে মানে কর্দমাক্ত লবণাক্ত অক্সিজেন কম এই ধরনের একটা ডাম্পি
সয়েল বা ম্যানগ্রোভ অরণ্যে থাকে তো সেইখানে কিন্তু অক্সিজেনটা রেসপিরেশনের জন্য তারা পায় না তার ফলে তারা কি করে এক
ধরনের মূলকে তারা মাটির উপরে উঠিয়ে দিয়ে বাতাস থেকে অক্সিজেন ক্যারি করে ঠিক আছে বা নেয় তো সেই যে অঙ্গটা দিয়ে নেয় বা
মূলটা দিয়ে নেয় সেটা শ্বাসমূল নামে পরিচিত তো সেটা অভিকর্ষ নিচের দিকে কাজ করতে বাট এখানে শ্বাসমূলটা উপরের দিকে
উঠছে তো একে অপরের অ্যান্টাগনিস্ট তাই এখানে নেগেটিভ জিওট্রপিক চলন কিন্তু সুন্দরীর মূল দেখাচ্ছে ঠিক আছে বাট অবশ্যই
শ্বাসমূল উল্লেখ করবি কারণ ঠেসমূলের ক্ষেত্রে কিন্তু আবার উল্টো হবে ঠিক আছে তো শ্বাস মূল কিন্তু নেগেটিভ জিওট্রপিক
চলন দেখায় মোটামুটি এইটুকু ইম্পর্টেন্ট ট্রফিক চলনের মধ্যে আর লাস্ট হচ্ছে আমাদের
ন্যাস্তিক চলন তো ন্যাস্তিক চলনকে কিন্তু আমরা আলাদা করে রসস্ফীতিজনিত চলনও বলে থাকি ঠিক আছে কারণ রসস্ফীতির তারতম্যজনিত
কন্ডিশনের জন্যই কিন্তু আমাদের এই ধরনের চলন হয় এবং এটা খুব তাৎক্ষণিক চলন মানে এই ন্যাস্টিক চলনে কিন্তু বেশি সময় লাগে
না ঠিক আছে ইনস্ট্যান্টেনিয়াস মানে তাৎক্ষণিক চলন মানে খুব বেশি সময়
লাগে না ঠিক আছে যেই উদ্দীপনা পাবে সেই উদ্দীপনার সাথে সাথে কিন্তু তারা সেই তার প্রতিক্রিয়া দেখানোর চেষ্টা করবে তো সেই
ধরনের চলন হচ্ছে ন্যাস্টিক চলন এবং এটা জানিস তোরা যে এটা কিসের দ্বারা প্রভাবিত হয় এটা কিন্তু উদ্দীপনার তীব্রতা উৎসের
তীব্রতার অনুযায়ী কিন্তু তারা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং এটা জেনারেলি পরিণত উদ্ভিদ অঙ্গে কিন্তু পরিলক্ষিত হয় পরিণত
যে উদ্ভিদ অঙ্গ সেখানেই কিন্তু এই ধরনের চলন মেইনলি দেখা যায় আর ট্রপিক চলন যেটা ছিল সেটা কিন্তু অপরিণত উদ্ভিদের বিশেষ
করে বর্ধনশীল অঙ্গগুলোতে কিন্তু দেখা যেত ঠিক আছে তো এই তিনটা হচ্ছে তার বৈশিষ্ট্য ন্যাস্টিক চলনের এবার এর টাইপ গুলোর মধ্যে
যদি আসি তাহলে শুরুতেই আছে আমাদের ফোটোন্যাস্টিক চলন তো ফোটোন্যাস্টিক মানে এখানে সেই আলোর তীব্রতা এই যে তীব্রতা আর
এইখানে ফোটো মানে আলো তাহলে আলোর তীব্রতা দিনের বেলা বেশি হয় তাহলে দিনের বেলা বেশি হলে এই সূর্যমুখী ফুল দিনের বেলা
ফোটে বা পদ্মফুল দিনের বেলা ফোটে এবং সূর্য যখন অস্ত যায় বা সন্ধে হয় তখন কিন্তু সূর্যমুখী ফুলের পাপড়িগুলো আবার
বন্ধ হয় হয়ে আসে বা পদ্মফুলের পাপড়িগুলো বন্ধ হয়ে আসে তো এইখানে কিন্তু ফোটোন্যাস্টিক চলনের কন্ডিশন দেখা
যায় বাট এটার উল্টো হয় যেটা দিনের বেলায় সূর্যমুখীর যে কন্ডিশন বললাম রাতের বেলা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বাট এটার উল্টো
একটা কন্ডিশন হয় সেটা হচ্ছে কাদের ক্ষেত্রে যে দিনে খোলে সরি দিনে বন্ধ হয় পাপড়ি সেটা হচ্ছে
আমাদের কি বলে আর রাতে খোলে এই যে কন্ডিশনটা এটা এটা আমাদের যে উদ্ভিদে দেখা যায় সেই উদ্ভিদটা হচ্ছে
আমাদের সন্ধ্যা মালতি উদ্ভিদ বা জুই ফুল ঠিক আছে সন্ধ্যা মালতি উদ্ভিদ সন্ধ্যা মালতি
উদ্ভিদে মনে হচ্ছে অসম্পূর্ণ প্রকটতা দেখা যেত তো যাই হোক তো সেই সন্ধ্যা মালতি ফুলে কিন্তু উল্টো ঘটনা ঘটে যেটা সূর্যমুখীতে
বা পদ্মফুলে ঘটছে তার ঠিক উল্টো মানে কি দিনের বেলা আলো বেশি পাবে সেই সময় তারা ফুটবে না কারণ এর নামই আছে সন্ধ্যা মালতি
সো সন্ধ্যাবেলা ফুটবে ঠিক আছে তো সন্ধ্যাবেলা মানে রাতের দিকে ফুটবে আলো কমে গেলে ফুটবে আর দিনের বেলা বন্ধ থাকবে
বাঁয়ে থাকবে নেক্সট হচ্ছে থার্মোনাস্টিক চলন থার্মোনাস্টিক মানে থার্মো মানে হচ্ছে এখানে উষ্ণতা সো এখানে উষ্ণতার কন্ডিশন
মানে যখন দিনের বেলা হয় তখন আমাদের উষ্ণতা বাড়ে কারণ সূর্য ওঠে তো টেম্পারেচার বাড়ে তো সেই সময় কিন্তু
আমাদের কি হয় ফুলগুলো ফোটাচ্ছে এখানে সূর্যমুখীর কন্ডিশন ছিল হ্যাঁ এখানে টিউলিপ ফুলের কন্ডিশন
যাদের থার্মোনেস্টি দেখা যাচ্ছে হ্যাঁ এখানে টিউলিপ ফুলে থার্মোনেস্টি দেখা যাচ্ছে তাহলে ফোটনেস্টি সূর্যমুখী
ফুল থার্মোনেস্টি টিউলিপ ফুল থার্মোনেস্টিতে কিন্তু কিছুটা ফোটনেস্টি ইনকর্পোরেট আছে কোন ভাবে কারণ দিনের আলো
ফুটছে সেখানে আলোর একটা কন্ডিশন থাকছে বাট আলো যখন থাকবে তখন কিন্তু উষ্ণতাও বাড়বে হ্যাঁ সো দিনের বেলা কিন্তু তারা ফুটবে
তার পাপড়ি খুলবে এবং রাতের বেলা কিন্তু ধীরে ধীরে আলো কমে গেলে বন্ধ হয়ে যাবে তো এটা হচ্ছে টিউলিপ ফুলে দেখা যায় নেক্সট
হচ্ছে কেমোনাস্টিক কেমোনাস্টিক চলন মানে যেখানে আমাদের রাসায়নিক পদার্থের তারতম্যের জন্য কি হবে চলন ঘটবে
এবং সেইটা জেনারেলি আমাদের কিসের ক্ষেত্রে দেখা যায় এটা জেনারেলি আমাদের কেমোনাস্টিক চলন আমাদের পতঙ্গভোগ উদ্ভিদের
ক্ষেত্রে দেখা যায় পতঙ্গভোগ বা মাংসাসী উদ্ভিদ কেন কারণ তারা পতঙ্গকে ধরে ধরে খায় ঠিক আছে তো এই
যে এই যে উদ্ভিদগুলো এই উদ্ভিদগুলো পতঙ্গদের কেন খায় কারণ পতঙ্গের দেহস্থ যে প্রোটিনগুলো
সেই প্রোটিনগুলো তাদের চাহিদা কারণ তারা যে মাটিতে জন্মায় সেই মাটিতে কিন্তু নাইট্রোজেনের পরিমাণ কম থাকে তো তাদের
নাইট্রোজেন লাগবে নাইট্রোজেনের একটা মূল উপাদান হচ্ছে পতঙ্গের দেহস্থ প্রোটিন তাই পতঙ্গ যখনই আসে তার বডিতে বসে রাসায়নিক
একটা চেঞ্জেস হয় হ্যাঁ সেটা আমরা বুঝতে পারবো না বাট চেঞ্জেস হয় সেই চেঞ্জেসের জন্য কি হয় সেই পতঙ্গটাকে আটকে ফেলে এবং
পতঙ্গ থেকে দেহ থেকে কিন্তু তারা পুষ্টি কিন্তু সংগ্রহ করতে থাকে সো পতঙ্গভ হোক বা মাংসা উদ্ভিদে কিন্তু
দেখা যায় যেমন এখানে দেখানো হয়েছে এর মধ্যে অনেকগুলো উদাহরণ পড়ে ঠিক আছে শুধুমাত্র এটা নিয়েই থাকিস না এখানে
সানডিউ দেখানো হবে ভেনাস ফ্লাই ট্র্যাপ দেখানো হবে এরকম অনেক উদ্ভিদে কিন্তু দেখানো হবে
আমাদের এই কেমোনাস্টিক চলন এবং এখানে দেখানো হয়েছে এটা হচ্ছে কেমোনাস্টিক চলন ওটা আমি বলে দিলাম নেক্সট হচ্ছে
সিসমোনাস্টিক এর সম্বন্ধে আমি আলাদা করে আর বলবো না এটার আরেকটা নাম থিগমোনাস্টিক চলন এটা সেই আঙ্গুল দিয়ে স্পর্শ করলে সেই
স্পর্শের প্রভাবে কিন্তু এখানে লজ্জাবতী লতার কন্ডিশন দেখানো হয়েছে যাদের পাতা মুছে যায় তাই না
ঠিক আছে এটাকে লজ্জাবতী লতাকে আমরা জানি টাচ মি নটও বলা হয় টাচ মি নট বা সেম প্লান্ট আর লাস্টেরটা
হচ্ছে নিকটিনাস্টিক চলন নিদ্রাচলন আর লজ্জাবতী লতার ওই ব্যাপারটা তো মনে আছে তো অস্বস্তি জনিত চলন যেটা আমাদের ন্যাস্টিক
চলন বলছি প্লাস তা বাদে আমাদের শুরুতে বলেছিলাম পালভিনাসের কন্ডিশন পটাশিয়াম আয়নের ইফ্লাক্স বা নির্গমন রসস্ফীতি চাপ
কমে যাওয়া সেই ব্যাপারগুলো কিন্তু রিলেট করতে হবে মাথায় আনতে হবে আর লাস্ট হচ্ছে নিকটিন্যাস্টিক চলন তাহলে নিকটিন্যাস্টিক
চলন এই চলনের ক্ষেত্রে কি হয় আমাদের আলো ও উষ্ণতা এই দুটোরই তীব্রতার উপর কিন্তু
নির্ভর করে ঠিক আছে আলো ও উষ্ণতা দুটোরই কিন্তু ওপরে নির্ভর করে আমাদের এই ধরনের চলন আলো উষ্ণতা দুটোর প্রভাবের উপরেই
নির্ভর করে এই ধরনের চলন এই ধরনের চলন জেনারেলি আমরা বাবলা তেঁতুল এই ধরনের উদ্ভিদে দেখা যায় আমরা থেকে আমরুল লিখলে
ভালো হয় আমরুল বাবলা
তেঁতুল ঠিক আছে এই সব উদ্ভিদে কিন্তু দেখা যায় নিক্তিনস্টিক চলন যেটাকে আমরা স্লিপিং মুভমেন্ট বা নিদ্রাচলনও বলি যেটা
আলো এবং উষ্ণতা উভয়ের কিন্তু প্রভাবে কিন্তু এই ধরনের চলন হয় মানে পাতা খোলে পাতা বন্ধ হয়ে যায় এই ধরনের কন্ডিশন
গুলো কিন্তু আমরা এখানে দেখতে পাই ঠিক আছে তাহলে চলনের যে পোরশনটা আশা করি তোদের একদম ক্লিয়ার এইবার আমরা কিন্তু গমনে
ঢুকবো ঠিক আছে এবার আমরা গমনে ঢুকবো এবং গমনটা কমপ্লিট করব খুব জলদি তাহলে চলনটা কমপ্লিট হয়ে গেছে আমাদের এবার ফার্স্ট
চ্যাপ্টারের যে লাস্ট টপিক টপিক সেটা হচ্ছে আমাদের গমন তো গমনের পোরশনের মধ্যে আমাদের কি কি পড়ছে দেখে
নেন গমন পোরশনের মধ্যে আমাদের গমনের চালিকাশক্তি এবং প্রভাবও খুব ইম্পর্টেন্ট এবারের এক্সামের জন্য ঠিক আছে তো তার
মধ্যে মানে গমন মানুষ মানুষ না প্রাণীরা গমন কেন ঘটায় এটা হচ্ছে মেইন রিজন তো সেই রিজনের জন্য কি কি কারণ এখানে কাজ করছে
এটা কারণ হিসেবে বলতে পারে বা চালিকাশক্তি হিসেবে বলতে পারে বা কি কি প্রভাবকের জন্য প্রাণীরা গমন ঘটায় সেই কন্ডিশন তুলেও
কিন্তু বলতে পারে তো এখানে কিন্তু বিভিন্ন রকম কন্ডিশন তারা বলতে পারে কারণ বলতে পারে উদ্দেশ্য বলতে পারে ঠিক আছে এরকম
অনেক কিছু দিয়ে কিন্তু তোদের জিজ্ঞাসা করতে পারে তো তার মধ্যে প্রথম যে পয়েন্টটা হবে সেটা হচ্ছে খাদ্যান্সন মানে
কি খাদ্যযুক্ত অন্বেষণ মানে খাদ্য খাদ্য খোঁজা অন্বেষণ মানে খোঁজা তাহলে খাবারের খোঁজ খাবারের খোঁজে কিন্তু প্রাণীরা এক
জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যায় আমরা নিজেরাই যখন যাই খিদে পেলে দৌড়াই তাই না রান্নাঘরে দৌড়াচ্ছি বিস্কিট আছে কিনা
চানাচুর আছে কিনা তো সেম ভাবে প্রাণীরাও কিন্তু আমাদের খাবারের জন্য কিন্তু তারা খোঁজের জন্য বের হয় গমন করে নেক্সট হচ্ছে
আত্মরক্ষা যেমন দেখে এই যে ছবিতে এই ছবিতে এই যে পাখির খিদে পেয়েছে বা ওর বাড়িতে সন্তান আছে সেই সন্তানদের জন্য খাবার
নিয়ে যাবে তো সে বেরিয়ে পড়েছে এবং এখানে কিছু খাবার পেয়েছে সেই খাবারের খোঁজে তারা বাড়ি থেকে এখানে চলে এসতে বা
তার বাসা থেকে এখানে বেরিয়ে এসছে নেক্সট হচ্ছে আত্মরক্ষা এবার পেছন থেকে কেউ একটা অ্যাটাক করেছে ঠিক আছে এখানে বাঘ হরিণকে
অ্যাটাক করেছে তো হরিণের এবার পালাতে হবে না হলে তো অন্যের ভোগে তো
শত্রুর বা আক্রমণকারীর থেকে রক্ষার জন্য ঠিক আছে যেটা এখানে হরিণ
হরিণকে তারা করেছে বাস সো তাকে বাঁচতে হলে কিন্তু দৌড়াতে হবে তো আত্মরক্ষার জন্য মুভ করছে নেক্সট হচ্ছে আর গমনের ইংলিশ
জানিস তোরা জানিস তোরা লোকোমোশন এরপর হচ্ছে পরিজান এবার পরিজনের ইংলিশটা হচ্ছে মাইগ্রেশন এটা
তোরা এইটা নিয়ে ডিটেইলসে তোরা ইয়েতেও পড়বি লাস্ট চ্যাপ্টারে পরিজন বা মাইগ্রেশন এই মাইগ্রেশন দুই রকম ভাবে হতে
পারে একটা হচ্ছে অভিভাষণ অভিভাষণ আরেকটা হচ্ছে প্রভাষ ঠিক আছে অভিভাষণ হচ্ছে
ইমাইগ্রেশন আর প্রবাসন হচ্ছে ইমিগ্রেশন ইমিগ্রেশনে একটা এই যে ইমিগ্রেশন আর ইমিগ্রেশন এটা
কিভাবে মনে রাখবো যেখানে আই আছে আই ফর ইন মানে কোন বাইরে থেকে যদি কোন একটা ধরো আমি পপুলেশন ভাবছি পপুলেশন এ আর বাই কোন অঞ্চল
অনেক এ বি সি ডি এফ জি আছে কোন যেকোনো জায়গা থেকে যদি এ পপুলেশনের আমি কারেন্ট সিনারিও জানি এতগুলো সদস্য আছে এবার হঠাৎ
করে সদস্য সংখ্যা বেড়ে গেল কেন কারণ বাইরে থেকে ওই পপুলেশনে এসে কেউ যোগ দিল তো এইরকম কন্ডিশন যদি হয় তাহলে সেটা
ইমাইগ্রেশন হবে সেটা যেকোনো রিজনের জন্য হয় কম্পিটিশন হয়তো বাইরের কোথাও বেড়ে গেছে সেখানে খাবার ঠিকঠাক পাচ্ছে না
শত্রুর আক্রমণ বেড়ে গেছে তো সেখান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সে এবার এই পপুলেশন যেটা রিলেটিভলি
সেই জায়গায় এসে কিন্তু বসতি স্থাপন করছে কিছু প্রাণী আর প্রবাসন যেহেতু এখানে ই আছে তো ই মানে হচ্ছে আমাদের এক্সিট ই মানে
হচ্ছে আমাদের এক্সিট তার মানে কি তার আমি এই যে পপুলেশন এর কথা বলছি এবার দেখা যাচ্ছে সেখানে জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার ফলে
তাদের মধ্যেও আবার কম্পিটিশন শুরু হয়ে গেছে খাবার নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝামেলা চলছে তো সেখান থেকে কিছু পাবলিক ভাবলো যে
না আমি এখান থেকে এবার বেরিয়ে বাইরে চলে যাই তো সেই পপুলেশন থেকে যদি কোন একটা নির্দিষ্ট পপুলেশন থেকে যদি বাইরে কোন
বেরিয়ে চলে যাওয়া হয় কোন সদস্যের কিছু সদস্যের তো সেই কন্ডিশনকে আমরা বলব প্রবাসন সেটার রিজন কিন্তু অনেক কিছু হতে
পারে যার মধ্যে দুটো আছে যেমন এখানে দেখতে পাচ্ছি সেই যে বা প্রবাসী বিভিন্ন রকম একটা নির্দিষ্ট স্প্রিং বা ঐরকম টাইমে
বাইরে থেকে কিন্তু কিছু পরিযায়ী পাখিগুলো আসে ঠিক আছে সেটাও কিন্তু এর মধ্যে পড়ছে পরিজন এখানে পরিযায়ী পাখিগুলো আসে সেই
কন্ডিশনটাও আমরা এখানে লিখতে পারি পরিযায়ী পাখি তারা আবার সেই সিজনটা কমপ্লিট হলে
আবার চলে যায় নেক্সট হচ্ছে অনুকূল বাসস্থান বা আশ্রয় এবার যেখানে থাকবো আমি সেই জায়গাটা তো সেফ হতে হবে একটা
নিশ্চিন্তে ঘুমের তো দরকার আছে রে বাবা তো সেই জিনিসটার জন্য কিন্তু আমরা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে নিরাপদ বাসস্থানের খোঁজে
অনুকূল বাসস্থান যেখানে আমি সেফলি থাকতে পারবো সেই কন্ডিশনের জন্য কিন্তু আমরা গমন করি যেমন এখানে দেখতে পাচ্ছিস পিঁপড়ে গুলো
এবার এখানে যদি ওরা দেখতে পেত যে এখানে লাল পিঁপড়ের উপদ্রব হয়েছে তো কালো পিঁপড়ে গুলো কিন্তু খুব নিরীহ হয়
তাদের কি বলে ওটাকে এসিড অতটা রিলিজ হয় না বা তারা অতটা হার্মফুল না তো তাদের সাথে এসে যুদ্ধ
হয়তো শুরু করে দেবে তো সেখান থেকে বাঁচতে তারা একটা নিরাপদ একটা জায়গায় গিয়ে আশ্রয় নিল তো নিজেদের সেই জায়গাটা
মেইনটেইন করতে গেলে তাদেরকে আমাদের গমনে বেরোতে হবে হ্যাঁ আর লাস্ট হচ্ছে প্রজনন তো প্রজননটা জেনারেলি জানিস তোরা যে সঙ্গী
খোঁজার সঙ্গী খোঁজার জন্য ঠিক আছে যেমন তোরা নিজেরাই করিস চ্যাটে এসে এই আমার এইতে এই আমার ইন্সটা আইডি এই আমার এই ওই
আমার নাম্বার এইটা এইসব শুরু করে দিস যাতে তোরা সঙ্গিনি খুঁজতে পারিস আমার সাথে একটু কথা বলার লোকের অভাব আছে আমার সাথে কথা
বলো তো ঐরকম কন্ডিশনের জন্য ওরা প্রাণীরা হচ্ছে বাইরে গমন করে আর তোরা গরুগুলো কি করিস চ্যাটে গমন করা শুরু করিস ঠিক আছে সো
এই হচ্ছে ডিফারেন্স তো এই এখানে যেমন মাছের ক্ষেত্রে দেখানো হয়েছে যেমন ইলিশ মাছ সমুদ্র থেকে প্রজননে লিপ্ত হওয়ার
জন্য বা ডিম বাড়ার জন্য আমাদের সাধু জলের এরিয়ায় আসে সো এইরকম অনেক কন্ডিশন কিন্তু আমরা দেখতে পাই যেখানে প্রজননের
জন্য কিন্তু একদম এই বিহেভিয়ার না খুব সুন্দর মানে প্রাণীদের মধ্যে যদি তোরা অ্যানিমেল
বিহেভিয়ার পড়িস পরবর্তীতে গিয়ে দেখবি আলাদাাই ইন্টারেস্টিং লাগবে মানে এক একটা এনিমেলদের মধ্যে এ এক রকম বিহেভিয়ার সেটা
সেক্সুয়াল বিহেভিয়ারের দিক থেকে হোক বা ডান্সিং বিহেভিয়ারের দিক থেকে হোক বা তাদের স্পেসিফিক কিছু বিহেভিয়ার আছে তো
এইগুলো পড়লে না খুব ভালো লাগে পারলে অ্যানিমেল বিহেভিয়ারের কিছু বই বা ম্যাগাজিন পেলে পড়বি সেগুলো গুলো
সম্পর্কে এখন তো হাতে ফোনও আছে এগুলো সার্চও করতে পারিস একটু মাধ্যমিক তা যেতে দে তারপর এই জিনিসগুলো ইন্টারেস্ট গ্রো কর
খুব ভালো একটা জায়গা ঠিক আছে সো এই জিনিসগুলো কিন্তু আমরা পড়ি হচ্ছে গমনের চালিকাশক্তি বা প্রভাবকের মধ্যে
প্রত্যেকটা পয়েন্টকে ভালো করে ডিটেইলসে বলতে হবে মানে এক লাইনের মত হলেও বলতে হবে এটা মোটামুটি ধরতে পারি যেটা টু মার্কসের
জন্য আসতে পারে টু মার্কস এর জন্য কিন্তু ইম্পর্টেন্ট নেক্সট এবার বলছে বিভিন্ন প্রাণীর বিভিন্ন
ধরনের প্রাণীর গমন এবার এইখানে আমরা অনেক রকমের প্রাণীর গমন সম্পর্কে আলোচনা করব এবং প্রত্যেকটি ইম্পর্টেন্ট পয়েন্ট এখানে
আমরা পড়বো তো প্রথমে যেটা আছে সেটা হচ্ছে সিউডোপোডিয়ার মাধ্যমে বা সাহায্যে অ্যামিবোয়েড গমন অ্যামিয়েড গমন মানে
অ্যামিবার মত গমন সিউডোপোডিয়া যেটাকে আমরা বাংলায় বলি ক্ষণপথ ঠিক আছে সিউডো মানে ফলস আর পোডিয়া মানে
পুট ঠিক আছে তো ক্ষণপথ বা ক্ষণস্থায়ী পদ মানে দীর্ঘস্থায়ী না ওটা আর বা এটাকে আমরা ফলস ফুটও বলি মানে সেটা একদম
একচুয়াল ফুট বা পা না তাদের ওরা কিন্তু চেঞ্জ হচ্ছে থাকে কারণ তারা অনিয়তাকার হয় এটা জেনারেলি অ্যামিবার মধ্যে দেখা
যায় এবং অ্যামিবা ছাড়াও আমাদের কিছু বিভিন্ন রকম স্পেসিফিক কোষে দেখা যায় তো এই যে অ্যামিবা যখন গমন করে তাদের যে গমন
পদ্ধতিটা খুব ইম্পর্টেন্ট এই নামটা সলজেল পদ্ধতি নামে পরিচিত এবং এইটা কিন্তু লিখতে দেয় যে সলজেল পদ্ধতিটা হয় কি করে তো
সেখানে কিন্তু সেই সলজেল পদ্ধতির মাধ্যমে ক্ষণপথ সৃষ্টি করে তারা দীর্ঘ কিন্তু কমন সম্পন্ন ঠিক আছে এবং তাদের মধ্যে আমরা
জানি যে অ্যামিবার মধ্যে ফ্যাগোসাইটোসিস প্রসেস হয় মেইনলি একটা এন্ডোসাইটোসিস
এন্ডোসাইটোসিস এর মধ্যে দুটো হয় ফ্যাগোসাইটোসিস যেখানে কঠিন খাবার গ্রহণ আরেকটা হয় পিনোসাইটোসিস তো এগুলো এত
ডিটেইলসে মনে হয় না যেতে হবে ওরা এখানে যেহেতু গমন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তো এখানে গমন নিয়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের
দেখতে হবে তো এই যে সলজেল পদ্ধতির ব্যাপারটা সেটা কিভাবে এই যে ক্ষণপটটা সৃষ্টি কিভাবে হচ্ছে তো এখানে এন্ডোপ্লাজম
যেটা আছে এন্ডোপ্লাজম মানে ভেতরের দুরকম প্লাজম থাকে সাইটোপ্লাজম এদের বডিতে ঠিক আছে একটা হচ্ছে ভেতরের যে প্লাজম বা
সাইটোপ্লাজম সেটাকে বলে এন্ডো এন্ডো মানে ভেতরের সো ভেতরের সাইটোপ্লাজম যেটা কিনা সল বলা হয় যেটা রিলেটিভলি একটু থিক হয়
গাড়ো হয় আর সরি সলটা রিলেটিভলি পাতলা হয় ঠিক আছে এটা রিলেটিভলি লঘু আর জেল যেটা সেটা হচ্ছে গাড়ো ঘন
রিলেটিভলি তো একটোপ্লাজম যেটা যেটা বাইরের এরিয়াতে মানে মানে এইরকম এরিয়াতে থাকে ভেতরের দিকের গুলো এন্ডোপ্লাজম বাট বাইরের
দিকের এই এরিয়া গুলোতে থাকে দেহের পরিধির দিকে সেগুলো হচ্ছে আমাদের কি একটোপ্লাজম যেটা জেল বলা হয় তো এই সল আর জেলের
কিন্তু একে অপরের কনভার্সন চলতে থাকে কিছু সময় সল জেলে পরিণত হচ্ছে কিছু সময় জেল থলে পরিণত হচ্ছে এবং সেইটার কনভার্সনের
মাধ্যমেই কিন্তু অ্যামিবা সামনের দিকে এগোতে থাকে এবং একের পর এক এরকম ক্ষণপথ সৃষ্টি হয় যেদিকে খাবার আছে সেই
খাবারটাকে গ্রাসপ করে যেমন এই ছবিটাতে দেখতে পাচ্ছিস এই যে এইটা হচ্ছে ক্ষণপদ হ্যাঁ এইটা হচ্ছে সিউডোপোডিয়া দেখ
এটা কতটা এরকম ভাবে বেড়ে গেছে হ্যাঁ এবং এখানেও কিন্তু এই সলজেল পদ্ধতির মাধ্যমে কিন্তু এন্ডোপ্লাজমোপ্লাজমের রূপান্তর
হচ্ছে এবং এইটা হচ্ছে আমাদের সিউডোপোডিয়া এইটাকে কিন্তু বাড়িয়ে এই যে এইটা সাবট্রাটাম এর উপর দিয়ে চলছে এবং
এইটা হচ্ছে সেই ফুড পার্টিকেল ঠিক আছে এইটাকে গ্রাস করার তালে আছে এবং দেখ এইখানে এসে দেখ এরকম ভাবে ঘিরে ফেলছে এরকম
ভাবে ঘিরে ফেলছে তো এইটা ফুড পার্টিকেলসটাকে নিয়ে এবং ভেতরে কিন্তু তারপর লাইসোজোম আছে সেটা দিয়ে তাদের সেই
খাবারটাকে ভাঙবে ভেঙে তারপর সেখান থেকে পুষ্টি নিয়ে নেবে তো এই প্রসেসের মাধ্যমে কিন্তু সিউডোপোডিয়া মাধ্যমে অ্যামিবা গমন
করে এবং সেই ধরনের সেম রকম ভাবে গমন আমাদের এখানে আরো দুরকম ক্ষেত্রে দেখা যায় সেটা হচ্ছে মানুষের রক্তের শ্বেত
রক্তকণিকা ডব্লিউবিসি যেটা স্পেসিফিক্যালি নিউট্রোফিল যে ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা স্পেসিফিক ভাবে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু এই
ধরনের চলন দেখা যায় কারণ এটা কিন্তু আগ্রাসী বা ইমিউন টাইপের এক ধরনের সেল তো ইমিউনিটি প্রোভাইড
করে এই ধরনের সেল আমাদের বডিতে যদি কোন মাইক্রো অর্গানিজম বা কোন জীবাণু ঢোকে তাদেরকে গ্যাস করার জন্য এছাড়া কি আছে
এছাড়া কি আছে এছাড়া আছে স্পঞ্জের অ্যামিবোসাইট কোষ স্পঞ্জ জানিস তোরা পরিফেরা পর্বের অন্তর্গত এবং তাদের বডিতে
কিন্তু অনেকগুলো কোয়ানোসাইট বা অ্যামিবোসাইট এই ধরনের কিছু কোষ আছে সেই কোষগুলো কিন্তু আত্মরক্ষায় সাহায্য করে
তাদের ঠিক আছে সেই কোষগুলো দিয়ে কিন্তু আমাদের সেই কোষগুলোতেও কিন্তু এই ধরনেরই চলন দেখা যায় ক্লিয়ার অ্যামিবোয়েড চলন
দেখা যায় সরি অ্যামিবোয়েড গমন দেখা যায় চলন না গমন তাহলে এটা হলো সিউডোপোডিয়ার মাধ্যমে অ্যামিবোয়েড গমন এরপর চলে আসছে
আমাদের সিলিয়ার সাহায্যে প্যারামিসিয়ামের গমন সিলিয়ার সাহায্যে প্যারামিসিয়ামের
গমন তাহলে সিউডোপোডিয়া বা ক্ষণপদ হয়ে গেছে এবার সিলিয়ার মাধ্যমে কিভাবে হচ্ছে তো সিলিয়ার মাধ্যমে তারা কিভাবে করে
সিলিয়া গুলো খুব সূক্ষ হয় সাইজে ছোট হয় ক্ষুদ্র হয় এবং সেগুলো না সমগ্র দেহের অনুপ্রস্থভাবে সজ্জিত হয় মানে ধরো এইটা
যদি একটা প্যারামিসিয়াম হয় চক্কলের মত দেখতে হয় ঠিক আছে সেই
প্যারামিসিয়ামের এইভাবে বডিতে এরকম ভাবে হিলিয়া থাকে পুরো বডি ঘিরে পুরো বডি ঘিরে এরকম ভাবে ফিলিয়া
থাকে ঠিক আছে এখানে ছবিতে অতটা স্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছে না তো পুরো বডিতে কিন্তু তো এরকম দেখ সাইজও ছোট ছোট পুরো বডিতে
কিন্তু অনুপ্রস্থভাবে এইভাবে সজ্জিত থাকে নেক্সট হচ্ছে কি বলছে যে সিলিয়া গুলোকে তারা নৌকার দ্বারের ন্যায় ইউজ করে এবং গমন
ঘটায় নৌকার দ্বার যেমন আমাদের দিক চেঞ্জ করতে হেল্প করে কোন দিক যাবে কোন দিক তো সেইটাও তাদের গমনে কিন্তু হেল্প করে
সিলিয়াগুলোর যেদিকে সিলিয়াগুলো মুভ করে তার ঠিক উল্টো দিকে তারা বডিগুলো নিয়ে বেরোতে থাকে এই যে সিলিয়াগুলোর বিপরীত
দিকে প্যারামিসিয়ামের গমন ঘটে সিলিয়া যদি এইদিকে মুভ করে তাহলে প্যারামিসিয়াম সামনের দিকে যাবে বুঝলি নেক্সট হচ্ছে এরা
কিন্তু শুধুমাত্র সিলিয়া যেদিকে ওয়েভি একটা ব্যাপার করছে তার উল্টো দিকে এগোচ্ছে এরকম না তারা কিন্তু নিজেরা
এরকম ভাবে নিজেরা নিজেদের অক্ষের চারপাশেও ঘুরছে ঠিক আছে মানে ধর এদের নিজেদের যেমন পৃথিবী পৃথিবী কি শুধু সূর্যকে প্রদক্ষিণ
করছে না পৃথিবী কিন্তু নিজের অক্ষের চারপাশেও ঘুরছে আবার সূর্যকেও প্রদক্ষিণ করছে তো সেম ভাবে এরা কিন্তু নিজেরা
নিজেরা এরকম ভাবে নিজেদের এরকম ভাবে পুরো বডি এরকম ভাবে ঘুরাতে থাকে এবং তারপর কিন্তু এগোতেও থাকে দেখো এই সাইডে এগোচ্ছে
তার মানে যখন এই সাইডে এগোচ্ছে হ্যাঁ এই সাইডে যখন এগোচ্ছে তখন কি হচ্ছে এর সিলিয়াগুলো এইদিকে তার মানে কাজ করছে
সিলিয়াগুলো এইদিকে রোটেট করছে তার জন্যই সামনের দিকে এগোচ্ছে এইদিকে এগোচ্ছে এবং এরকম একটা ওয়েভি লাইক কন্ডিশনের মাধ্যমে
কিন্তু তারা এগোয় ক্লিয়ার তাহলে নিজেদের অক্ষের চারপাশেও ঘুরছে এবং তারা কিন্তু সামনের দিকেও এগোচ্ছে থিলিয়ার উল্টো দিকে
আচ্ছা তাহলে প্যারামিসিয়ামের থিলিয়া দ্বারা হয় এটা যেন মাথায় থাকে এবার এই ধরনের সিলিয়ার সাহায্যে গমন বা সিলিয়ার
সাহায্যে মুভমেন্ট এরকম আমরা আর কোথায় দেখতে পাই খাদ্যনালীর আবরণী কলায় সিলিয়ার মাধ্যমে খাদ্যবস্তুর গলাধকরণ
সম্ভব হয় তো আমাদের এই যে খাবার খাচ্ছি সেই খাবারটা যখন ঢোক গেল নিচে ধীরে ধীরে আমাদের পৌষিকতন্ত্র দিয়ে নামছে তো সেখানে
একটা প্রসেস হয় খাদ্যবস্তুর গলাধকরণ যেটাকে আমরা ইংলিশে বলি পেরিস্টলসিস তোরা পড়ে এসছিস আগের বছর নাই
তো এই যে পেরিস্টলসিস প্রসেস যে প্রসেসে খাবারের মন্ড সেটা কিন্তু ধীরে ধীরে আমাদের
আমাদের খাদ্যনালী তারপরে এই যে পরপর এই ট্র্যাক বরাবর কিন্তু নামতে থাকে তো সেই যে প্রসেসটা সেই প্রসেসেও কিন্তু আবরণী
কলা যেগুলো থাকে আমাদের ভেতরের মিউকাস সেল বা সেই সেলগুলো সেই সেলগুলোতে কিন্তু সিলিয়া থাকে সেই সিলিয়ার জন্য কিন্তু
ধীরে ধীরে খাবারটা নামতে সাহায্য করে বোঝা গেছে তাহলে সিলিয়ার সাহায্যে প্যারামিসিয়ামের মধ্যে যে যে পয়েন্ট
একটা পয়েন্টও মিস করা যাবে না প্রত্যেকটা পয়েন্ট কিন্তু আমি এখানে যেগুলো নিয়ে এসছি ইম্পর্টেন্ট আর পয়েন্ট আকারে এই
কারণে নিয়ে এসছি যাদের ওই বইতে ঐরকম ভাবে রিডিং করতে অনেকেরই অসুবিধা হয় পয়েন্ট আকারে কিন্তু মনে রাখা ইজি হয় এবং
এইভাবেই কিন্তু এই ফরম্যাটে কিন্তু কোশ্চেনের অ্যানসারও লিখতে হয় সো এইটা কিন্তু ইজি হবে সহজ হবে এই কারণে আচ্ছা
নেক্সট হচ্ছে আমাদের ফ্লাজেলার সাহায্যে ইউগলিনার গমন ফ্লাজেলার সাহায্যে কাদের গমন ইউগলিনা এবার এই যে ফ্লাজেলার
সাহায্যে গমন ঘটাবে ইউগলিনা এটা কিভাবে তাহলে ফ্লাজেলা যেগুলো থাকে ইউগলিনার দেহে যেগুলো না একটাই থাকে একটা করেই থাকে না
দুটো হতে পারে একের বেশিও হতে পারে তো এই এই যে ফ্লাজেলা সেগুলো কিন্তু রিলেটিভলি সিলিয়ার তুলনায় লম্বা হয় ঠিক আছে দেখতে
পাচ্ছি সেটা কতটা লম্বা আর সিলিয়া গুলো কইটুকু ছিল তাই না তো সিলিয়ার তুলনায় লম্বা হয় কিন্তু সংখ্যায় কম হয় সংখ্যায়
আমরা জানি সিলিয়া প্রচুর হয় কিন্তু এগদের ক্ষেত্রে কিন্তু আমরা দেখতে পাই যে ইয়ে কিন্তু কম হয় ফ্লাজেলার সংখ্যা কম হয় বাট
সাইজ বড় হয় নেক্সট হচ্ছে ইউগলিনার ক্ষেত্রে এটা দেখা যায় এবং ইউগলিনার ক্ষেত্রে একটা কন্ডিশন হয় চক্ষুবিন্দু বা
আই স্পট চক্ষুবিন্দুকে ইংলিশে কি বলে আই স্পট এই আই স্পটটা তাদের সংবেদনশীল একটা অংশ যে সংবেদনশীল অংশের মাধ্যমে তারা
আলোকে সেন্স করতে পারে এবং সেই আলোকে সেন্স করেই তারা কিন্তু গমনে উদ্বত হয় সূর্যালোকের আলো আসছে সেটাকে সেন্স করবে
তারা কি দিয়ে চক্ষুবিন্দু বা আইস স্পট দিয়ে এবং সেই সংবেদনশীল ব্যাপারটা তারা তাদের ওই চক্ষুবিন্দুটাই ক্রিয়েট করবে
এবং যার ফলে তারা কিন্তু সংবেদনশীল হয়ে আলোর অবস্থা বুঝে কিন্তু তারা গমনে উদ্বত হবে নেক্সট হচ্ছে যেহেতু এগুলো সাইজে বড়
তাই এগুলো চাবুকের মত ইউজ করে তারা ঠিক আছে ইউগলিনার দেহ প্রান্তের যে ফ্লাজেলা আছে সেটাকে কিসের ন্যায় ইউজ করে চাবুকের
মত ইউজ করে এবং সেই চাবুকের মত ইউজ করার সময় তাদের ক্ষেত্রে দুটো ঘাত হয় একটা সক্রিয় ঘাত বা পাওয়ার স্ট্রোক আরেকটা
হচ্ছে প্রত্যাঘাবর্তী ঘাত যেটাকে রিকভারি স্ট্রোক বলে এই পাওয়ার স্ট্রোকের মাধ্যমে কোন জায়গায় কোন দিকে যাওয়ার সময় তারা
এই স্ট্রোকটা দেয় ঠিক আছে তাবুকের মতো যে এই সক্রিয় ঘাত যখন চালু হবে তখন কিন্তু তারা কোনদিকে গমন করার জন্য এগোবে আর
প্রত্যাবর্তী ঘাত তখন কাজ করবে বা প্রত্যাবর্তী ঘাতে চাবুকের মত তখন ইউজ করবে ফ্লাজেলা গুলোকে এই উগলিনা যখন তারা
দেখতে পাবে তার সামনে হয়তো কোন বিপদ আছে বা তাকে কেউ খেতে এসছে বা তার কোন ক্ষতি করতে এসছে তার কোন শত্রু তার চারপাশে
ঘুরছে হ্যাঁ কোন রকম এইরকম কোন নেগেটিভ কোন কন্ডিশন দেখলে তারা কিন্তু প্রত্যাবর্তী মানে ঘুরে আবার ব্যাকে মানে
চলে আসা বেরিয়ে চলে আসা সো সেই কন্ডিশনের সময় কিন্তু কিন্তু তারা প্রত্যাবর্তী ঘাট বা রিকভারি স্ট্রোক দেবে বোঝা গেছে তাহলে
এইটা এগনোর সময় সক্রিয় ঘাত আর ব্যাক করার সময় যে কোন ইস্যু হয়েছে কোন প্রবলেম তারা ফেস করছে সেইটা থেকে বেরিয়ে
আসার সময় কিন্তু তারা প্রত্যাবর্তী ঘাত দিয়ে উল্টো দিকে বেরিয়ে আসে এবং দেখতে পাচ্ছিস কিভাবে তারা এগোয় আচ্ছা এবার এই
যে কন্ডিশনটা ইউগলিনা এই যে এই যে রেড কালার দিয়ে যেটা দেখানো হয়েছে এটাই কিন্তু আই স্পট ঠিক আছে আচ্ছা এবার এই যে
ইউগলিনার এই যে ফ্লাজেলারই চলন দেখা যায় এই ফ্লাজেলা কিন্তু আমাদের শুক্রাণুর ক্ষেত্রেও দেখা যায় তাই না এবং সেই
শুক্রাণু সেই ফ্লাজেলা গুলোর তরঙ্গর মাধ্যমে সেগুলোকে নাড়িয়ে চাড়িয়ে কিন্তু তারা মুভ করে এবং ডিম্বাণুর সাথে
মিলিত হতে উদ্বত হয় তো এই কন্ডিশন গুলো কিন্তু আমাদের ইউগলিনার ক্ষেত্রে জানতে হবে পড়তে হবে প্রত্যেকটা টার্ম
চক্ষুবিন্দুটা ইম্পর্টেন্ট ছিল বলে দিয়েছি সিলিয়ার সাথে কি ডিফারেন্স ফ্লাজেলার সেটা বলে দিয়েছি চাবুকের ন্যায়
ইউজ হয় সেটা বলে দিয়েছি আগেরটা নৌকার দ্বারের ন্যায় ইউজ হতো আর এটা যেহেতু বড় সাইজ তাই এটা চাবুকের ন্যায় ইউজ হবে এটাও
নৌকার দ্বারের মত ইউজ হয় দিক চেঞ্জ করার সময় ইনডিরেক্টলি বলা যায় বাট চাবুকের ন্যায় যখন ইউজ হবে তখন তাদের দুটো ঘাত
হবে একটা সক্রিয় ঘাত একটা প্রত্যাবর্তী ঘাত এবং সক্রিয় ঘাত কাজ করবে কখন প্রত্যাবর্তী ঘাত কাজ করবে কখন বলে
দিয়েছি আচ্ছা এইবার আমাদের আসছে মাছের সন্তরণ মানে মাছ কিভাবে সাঁতার কাটে এবং মাছের সন্তরণের মধ্যে ইম্পর্টেন্ট কিছু
কিছু পয়েন্ট আছে আমি আর আলাদা করে এখানে মাছের ছবি দেখাইনি তোরা তো সবাই জানিসই মাছ খেতে সবাই ভালোবাসে আমরা বাঙালি মাছে
মাঝে বাঙালি এখানে যে সেই সেই পয়েন্ট গুলো দেওয়া আছে যে যে পয়েন্ট গুলো ইম্পর্টেন্ট এবং আমাদের জানতে হবে
দেখ কি কি মাথায় রাখতে হবে মাছের ক্ষেত্রে প্রথমত মাছের দেহাকৃতিটা কি রকম সাইজের মাকু আকৃতি মাকু আকৃতি কাকে বলে এই
যে এইরকম স্ট্রাকচার যদি হয় সেটাকে আমরা বলি মাকু আকৃতি ঠিক আছে এটা এই শেপটাকে আমরা বলি মাকু ক্লিয়ার তাহলে মাকু আকৃতি
বিশিষ্ট হয় এবং এদের যে পাখনা থাকে সেই পাখনাটা দৃঢ় রশ্মি বিশিষ্ট হয় মানে সহজে জলের ধাপটায় ছিড়ে যায় না এই ধরনের
রশ্মি হয় হচ্ছে দৃঢ় খুব শক্ত রশ্মি বিশিষ্ট যাতে জলের মধ্যে যেহেতু মাছ থাকে চলাচল করে স্রোত আসে তো সেইটাই যাতে মাছের
পাখনা সহজে ছিড়ে না যায় এবং সেই পেশি এবং সেই পাখনা গুলোর একদম গোড়ায় কিন্তু পেশি থাকে যে পেশির সংকোচন পোষণ করে মাছের
পাখনা কিন্তু তারা ইউজ করতে পারে ঠিক আছে দেখ আমি কিন্তু সব কথা এখানে লিখছি না আমি প্রত্যেকটা ইম্পর্টেন্ট পয়েন্ট লিখে
এনেছি এবং মুখে আমি কিছু বলছি যে কথাগুলো কিন্তু তোদের মাথায় রাখতে হবে বা লিখে নিতে হবে সেইগুলোকেই কিন্তু তোরা যখন
ডিটেইলসে একটু লিখতে যাবি তখন কিন্তু ইউজ করবি ঠিক আছে এটা যেন মাথায় থাকে নেক্সট হচ্ছে দুই প্রকারের পাখনা বর্তমান এবার
মাছেদের ক্ষেত্রে দু ধরনের পাখনা থাকতে পারে কি কি একটা হচ্ছে জোর পাখনা একটা হচ্ছে বিজোড় পাখনা এবার এ ধরনের নাম
হওয়ার কারণ কি স্যার কারণ জোড় পাখনা হচ্ছে পেয়ারে থাকে দুটো থাকে ঠিক আছে জোর পাখনা মানে দুটো থাকে দুটো তাহলে এই দুটো
করে পাখনা মাছের বডিতে কোন কোন পাখনা থাকে একটা হচ্ছে বক্ষ পাখনা একটা হচ্ছে শ্রণী পাখনা ঠিক আছে বক্ষ দেশে থাকে বক্ষপাখনা
শ্রণী দেশে থাকে শ্রীণী পাখনা এগুলো দুটো করে থাকে ঠিক আছে পেয়ারে থাকে এইজন্য জোর কথাটা ইউজ করা হয়েছে ঠিক আছে এবার বক্ষ
পাখনা শ্রীণী পাখনার কাজ কিন্তু সেম কি কাজ করে তারা
মাছকে জলের উপরে নিচে
গমনে সাহায্য করে ঠিক আছে বা তোরা বলতে পারিস যে এই যে জলের যে গভীরতা সেটাকে বুঝতে সাহায্য করে সেই
অনুযায়ী ওপর নিচে খাওয়া হ্যাঁ সেই ব্যাপারটাতে কিন্তু হেল্প করে আমাদের বক আর শ্রোনি পাখনার একই কাজ আর বিজর পাখনা
বিজোড় পাখনা মানেই আমার এখানে একটা থাকছে একটা করে একটা করে পৃষ্ঠপাখনা একটা করে পায়ু পাখনা একটা করে পুচ্ছ পাখনা
পৃষ্ঠপাখনা মাছের এই সাইডটাই থাকবে এই জায়গায় যে পাকনাটা থাকবে সেটা পৃষ্ঠপাখনা হবে তাই না পৃষ্ঠপাকনা যেটা
সেটার কাজ কি পৃষ্ঠপাখনা হচ্ছে দেহের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে মাছের এখানে কোথায় লিখবো কোথায় লিখবো
পৃষ্ঠপাকনা এইখানে লিখি ভারসাম্য বজায় রাখা আর জল কেটে এগনো জলের যে স্রোত সেই জল কেটে এগোতে সাহায্য করে এগনো বইতে
দেখবে একটা চার্টের মত করে লেখা আছে ঠিক আছে তাহলে পৃষ্ঠপাক না ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে জলের মধ্যে চলাচলের সময়
সন্তরণের সময় সাঁতার কাটার সময় আর জল কেটে জলের যে স্রোত আসছে সেটা কেটে কেটে এগিয়ে যাওয়ার সময় কিন্তু সাহায্য করে
বিজোড় পাখনা সরি পৃষ্ঠপাখনা স্পেসিফিকালি আর বিজর পাখনার মধ্যে আরেকটা জিনিসও মাথায় রাখতে পারি যে জোড় পাখনা কোনটা
স্যার বিজোড়ো পাখনা কোনটা ছিল ভুলে গেছি মাথায় রাখতে পারি যে বিজোড় পাখনার ক্ষেত্রে তিনটেই প দিয়ে যে নাম পাখনা
গুলো সেগুলো পৃষ্ঠ পায়ু উৎস কিন্তু বাকি যে দুটো সেই দুটোতে কিন্তু প নেই একটা বক্ষ একটা শ্রেণী পাখনা সো বক্ষ আর শ্রেণী
হচ্ছে জোড় পাখনা আর পৃষ্ঠ পায়ু আর পুচ্ছ পাখনা হচ্ছে আমাদের বিজর পাখনা পৃষ্ঠপাখনার কাজ আমি বলে দিয়েছি পায়ু
পাখনার কোন কাজ নেই কোন কাজ নেই পুচ্ছ পাখনার কাজ আছে হচ্ছে দিক পরিবর্তনে সাহায্য করে নৌকার দ্বারের মত কাজ করে ঠিক
আছে দিক পরিবর্তনে সাহায্য করে মাছের দিক পরিবর্তনে গমনের সময় দিক পরিবর্তন করতে কিন্তু সাহায্য করে নৌকার হালের মত কাজ
করে বা দ্বারের মত কাজ করে আচ্ছা এরপরে যে ইম্পর্টেন্ট পয়েন্টটা সেটা হচ্ছে আমাদের ভি আকৃতির মায়াটম পেশি ভি আকৃতির মায়াটম
বেশি থাকছে তাদের যে হচ্ছে কি বলবো কি বলবো মেরুদণ্ড বা যে ব্যাপারটা
থাকছে তার দুপাশে ঠিক আছে সেই দুপাশে কিন্তু আমাদের ভি আকৃতির মায়াটম পেশি থাকছে মানে ধর এটা যদি মেরুদণ্ড হয় তার
দুপাশে এরকম পেশি থাকে মাসেল থাকে এগুলো দেখ ভি এর মত দেখতে না এগুলোকে বলা হয় মায়াটম পেশি সেই পেশিগুলোকে সংকোচন
প্রসারণ করে তারা তরঙ্গায়িত সন্তরণ ঘটায় ঠিক আছে এজন্য দেখবে মাছ এইরকম ভাবে এগোয় ঠিক আছে এইরকম ভাবে তরঙ্গায়িতভাবে কিন্তু
তারা এগোতে থাকে ক্লিয়ার নেক্সট পয়েন্ট হচ্ছে অস্থিযুক্ত মাছে পটকা বর্তমান যা প্লবতা নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে এদের দেহে
কিন্তু পটকাও থাকছে মায়াটম পেশিও থাকছে পাখনাও থাকছে যারা সম্মিলিতভাবে তাদের জলে সন্তরণে সাহায্য করছে এই যে পটকা সেই পটকা
কিন্তু অস্থিযুক্ত মাছেই থাকে অস্থিযুক্ত মাছ মানে যাদেরকে অস্টিকথিস ফিশ বলা হয় অস্টিকথিস ফিশ আমাদের অস্থিযুক্ত মাছকে
বলে অস্টিকথিস মানে যাদের বডিতে স্কেলেটন আছে অস্থি আছে তো সেই অস্থিযুক্ত মাছগুলোতেই কিন্তু পটকা থাকে যেমন
এক্সাম্পল হচ্ছে রুই কাতলা এদের ক্ষেত্রে আর তরুণাস্থি যুক্ত যে মাছ সেটাকে বলে কন্ট্রিক্টস ফিশ তো সেইটার এক্সাম্পল
হচ্ছে হাঙ্গর মাছ ধরে তো তাদের ক্ষেত্রে এই হাঙ্গর মাছের ক্ষেত্রে এরা তরুণাস্থি যুক্ত মাছ
তরুণাস্থি যুক্ত মাছ এবং এদের ক্ষেত্রে কিন্তু পটকা নেই পটকা বিহীন ঠিক আছে তো এই কারণে এই
তরুণাস্থি যুক্ত বা কন্ডিক্টিফিস ফিসের ক্ষেত্রে যদি তাদের এই পাখনা গুলো কেটে দেওয়া হয় এবং পাখনার পরিমাণও কিন্তু
অস্থি যুক্ত মাছে আর তরুণাস্থি যুক্ত মাছে কিন্তু আলাদা ঠিক আছে আমি নাম্বারটা বলছি তার আগে বলি এই যে কন্ডিক্স মাছ বা
তরুণাস্থি যুক্ত মাছের ক্ষেত্রে যে পাখনা গুলো থাকছে সেই পাকনাগুলো যদি কোন রকম ভাবে কেটে যাওয়া হয় বা ছিড়ে যায়
কোনরকম ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে কিন্তু তাদের বেঁচে থাকাটা প্রবলেম হয়ে যায় কারণ কি
তাদের পটকা নেই এবার পটকার মাধ্যমে ভেসে থাকাটা ইজি হয় এবার পটকা না থাকার কারণে এদিকে আবার পাখিরাও প্রবলেম হয়ে গেছে
তাহলে এই দুটো সম্মিলিত কারণের জন্য কিন্তু তাদের প্রবলেম হয়ে যায় ফলে তারা কিন্তু ঠিকঠাক ভাবে তখন সন্তরণ করতে পারে
না ঠিক আছে তখন অসুবিধা হয় আচ্ছা তাহলে অস্টিকথিস কন্ডিক্তিসের ব্যাপার বলেছি অস্টিকথিস আর কন্ডিক্সিস এরা জেনারেলি
দেখো আমি লিখেছিলাম যে দু প্রকারের পাখনা বর্তমান এটা জেনারেলি আচ্ছা দু প্রকারের তো পাখনা আছেই হ্যাঁ জোড় পাখনা বিজোড়
পাখনা সবই ঠিক আছে এবার এই যে নাম্বারিংটা যে জোড় পাখনা দুটো করে থাকছে বিজোড় পাখনা একটা করে থাকছে কিন্তু এদের
ক্ষেত্রে কন্ডিক্ট দিস ফিশের ক্ষেত্রে যত পাখনা থাকছে সবই কিন্তু একটা করে থাকছে এবং সেই একটা করে থাকার কারণে মানে এদের
ক্ষেত্রে সবই বিজোড় পাখনা মানে বক্ষ আর শনি পাখনা যেটা সেটাও এদের ক্ষেত্রে বিজোড় মানে একটা করেই থাকছে এই কারণে
তাদের পাঁচ ধরনের পাখনা থাকছে একটা একটা করে তাই পাঁচটা পাখনা কিন্তু রুই কাতলা এর এর অস্টিকস বা অস্থিযুক্ত মাছের ক্ষেত্রে
সাতটা পাখনা হওয়ার কারণ কি কারণ দুটো এখানে জোড় পাখনা আছে দুটো জোর পাখনা আছে আর তিনটে বিজোড় পাখনা আছে
ঠিক আছে আর এখানে পাঁচটাই বিজোড় বিজোড়ের মধ্যে এখানে কিন্তু ইনক্লুড হচ্ছে জোর পাখনা গুলো ক্লিয়ার এখানে কিন্তু এই যে
জোর পাখনার নাম মানে বক্ষ আর শ্রণী যেটা সেটাও কিন্তু এর মধ্যে ইনক্লুড হচ্ছে বাট একটা করে থাকছে বাট বিজোড় পাখনার আমাদের
অস্থিযুক্ত মাছের ক্ষেত্রে কিন্তু দুটো জোড় মানে দুই দুগুনে চার আর তিন সাত এইভাবে কিন্তু থাকছে ক্লিয়ার প্রত্যেকটা
পয়েন্ট কিন্তু আমি কনসেপচুয়ালি বোঝাচ্ছি এবং যেভাবে লিখতে হবে এখানে পুরো প্রপারলি কিন্তু সেইভাবে দেওয়া আছে তো প্রত্যেকটা
পয়েন্টকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে নেক্সট হচ্ছে পাখির উড্ডয়ন আর এখানে মানুষের বিপদ গমন করব এরপরে আমরা পেশিয়ার ইয়েতে
চলে যাব সন্ধি তাহলে দেখ পাখির উড্ডন মানে পাখি ওড়ে কি করে তো পাখি ওড়ার জন্য পাখির ক্ষেত্রে কি হয় অগ্রপথ তাদের যে
সামনের পা আছে সেটা ডানায় রূপান্তরিত হয় ঠিক আছে সামনের যে হাত বা পা সেটা তাদের ডানায় রূপান্তরিত হয় এবং সেই ডানাটার
সম্মুখ ভাগ সামনের দিকটা প্রশস্ত হয় যে প্রশস্ত হওয়ার জন্য তারা শুধু প্রশস্ত হওয়ার জন্য না এই
পাখনার সরি ডানার সামনের দিকটা প্রশস্ত আর পশ্চাৎ ভাগটা ক্ষীণ মানে পশ্চাৎ ভাগের এরিয়াটা রিলেটিভলি চাপা বা শুরু হয়ে
এসছে আর সামনের দিকটা অনেকটা বড় মানে এই যে একটা ধর সাপোজ পাখি এটা পাখির বডি সাপোজ ধর এই যে পাখনাটা এই যে এই জায়গাটা
দেখ বড় বা সম্মুখ ভাগটা প্রশস্ত আর এই যে এই পেছনের দিকটা দেখ এখানে ক্ষীণ তো এই দিকটা ক্ষীণ আর সম্মুখ ভাগটা প্রশস্ত এই
কন্ডিশনের জন্য ডানার এইরকম আকৃতির জন্য পাখি কিন্তু সহজেই হাওয়াতে ঝাপটা বা হাওয়াতে প্রেসার দিয়ে কিন্তু উঠতে পারে
অনেক উঁচুতে উঠতে পারে এবং একটা নির্দিষ্ট জায়গায় থাকতেও পারে বা বাতাসে ভেসেও থাকতে পারে সো এইটা খুবই ইম্পর্টেন্ট
তাদের এই ডানা এই কন্ডিশনটা বা এই স্ট্রাকচারটার জন্য এবার এই যে ডানা হলো সেই ডানাতে এবার পালক থাকে হ্যাঁ শুধু
ডানাতে পালক না একটা ডানার পালকও থাকে একটা পুচ্ছের পালকও থাকে সো তাদের বডিতে পাখির বডি কিন্তু পালক দ্বারা আবৃত এবং
সেই বডিতে এই পালকগুলো কিন্তু দুই রকমের হয় একটা ডানা যেগুলো ছিল সেই ডানার পালক আর পুচ্ছ মানে লেজের দিকে কিন্তু কিছু
পালক থাকে তো এই ডানার পালককে আমরা জানি কি বলা হয় রেমিজেস বলা হয় রেমিজেস আর পুচ্ছের পালককে আমরা বলি রেফট্রিসেস জানিস
তো খুব ইম্পর্টেন্ট এখান থেকে কিন্তু কোশ্চেন আসে তো রেমিজেস যেটা সেটাকে আমরা ডানার পালক বলি মানে ডানাতে আমাদের ডানাটা
অনেকটা বড় পুচ্ছে বা লেজের তুলনায় তো ডানাতে বেশি পরিমাণে পাখনা থাকতে হবে তাই ডানাতে প্রত্যেকটা ডানায় কটা করে পাখনা
থাকে লেফট সাইড রাইট সাইড দুটো ডানা তো এক একটা ডানায় কিন্তু তাদের 23 টা করে পাখনা থাকে এটা যেন মাথায় রাখে ঠিক আছে 23 টা
যদি টি লিখিস তাহলে পার ডানা উল্লেখ করতে হবে আর যদি 23 জোড়া লিখিস তাহলে ডানা উল্লেখ করার দরকার নেই বা লিখে দিবি যে
দুটো ডানা মিলিয়ে হচ্ছে 23 জোড়া ঠিক আছে বাট 23 জোড়া না 23 হ্যাঁ হ্যাঁ 23 জোড়া কিন্তু সবসময়
এই এই ফরম্যাটে লেখার চেষ্টা করবি তাহলে জিনিসটা বেটার হয় সো প্রত্যেকটা ডানায় কিন্তু 23 টা করে থাকছে যেহেতু ডানার
সাইজটা লেজের তুলনায় বড় সো বেশি পরিমাণে পাখনা কিন্তু আমার রেমিজেস টাইপের হয় ডানার পালক পাখনা না পালক সরি আর পুচ্ছের
পালক কটা থাকে 12 টা থাকে মানে লেজের দিকটা 12টা একটা পালক থাকে ঠিক আছে পাখনা বলছি বারবার করে পাখনা হচ্ছে আমাদের মাছের
ক্ষেত্রে পালক পালক ডানা আর পালক ঠিক আছে তাহলে দুটো একটা ডানার পালক যেটাকে আমরা রেমিজেস বলছি ডানার পালক রেমিজেস 23 টি
পাট ডানা আর পুচ্ছের পালক সেটাকে আমরা রেকটিসেস বলছি আর 12 টা করে থাকে ঠিক আছে এটা কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে খুব
ইম্পর্টেন্ট কোশ্চেন আসে কিন্তু এছাড়া কিছু উড্ডয়ন পেশির কিন্তু ভূমিকা দেখা যায় এটা যেন মাথায় থাকে ঠিক আছে কিছু
উড্ডয়ন পেশির ভূমিকা দেখা যায় এবং সেই উড্ডয়ন পেশি তিন প্রকারের হয় কি কি টাইপসের হয় উড্ডয়ন পেশি তার মধ্যে
প্রথমে আছে পেক্টোরালিস মেজর সেকেন্ডে পেক্টোরালিস মাইনর দেন কোরাকোব্রাকিয়ালিস এই তিন ধরনের পেশি
কিন্তু তাদের বডিতে থাকে এবং সেই পেশিগুলোর সংকোচন প্রসারণ করিয়ে বডি মানে বাতাসে ভেসে থাকে বা ওড়ার যে ব্যাপারটা
সেটা কিন্তু পাখির মধ্যে বা পায়রার মধ্যে আছে এছাড়াও তোরা পরবর্তীতে অভিযোজন চ্যাপ্টারে গিয়ে পড়বি বায়ুথলি থাকে
তারপর কিছু কিছু অঙ্গ তাদের থাকে না বডিতে যাতে তারা সহজে বাতাসে ভেসে থাকতে পারে যেমন
ধর পিত্তথলি হ্যাঁ এরকম কিছু কিছু আরেকটা আরো কি কি ছিল হ্যাঁ তো এই ধরনের কিছু কিছু অঙ্গ থাকে যাতে যেগুলো
কিনা এদের বডিতে কিন্তু অনুপস্থিত তো সেই কারণে বডির ওয়েটটা হালকা হয় যার ফলে উঠতে পারে অনেকক্ষণ আচ্ছা এবার এই যে তিন ধরনের
পেশি আছে এই প্রত্যেকটা পেশির কাজ কি খুব ইম্পর্টেন্ট তো বিশেষ করে এই লাস্টের যে দুটো পেক্টলিস মাইনর আর কোরাকো
ব্র্যাকিয়ালিস এদের কাজটা একই রকমের সেম টাইপের শুধু পেক্টলিস মেজরের কাজটা আলাদা পেট্রোলিস মেজরের যে এই যে এই যে পেশিটা
এগুলো প্রত্যেকটা পেশি এই যে পেশিটা সেই পেশিটা কি করে ডানার অর্ধগতি ঘটায় ডানাকে ঊর্ধ্বগতি ঘটায় মানে ডানাটা ওপরে তুলতে
সাহায্য করে তার নাম কিল অস্থি থাকে ঠিক আছে এটা মাথায় রাখিস বডিতে স্টার নাম কিল অস্থি থাকে এবং সেই অস্থিগুলোর সাথেই
কিন্তু এই পেশিগুলো জুড়ে আসে এবার এই যে পেশিটা পেশিটার সংকোচনের ফলে কি হচ্ছে যে পেশির সংকোচনের ফলে পাখির ডানাটা ওপরের
দিকে উঠলো সেইটাকে বলছে পেটোরালিস মেজর যেটা ডানার ঊর্ধ্বগতি ঘটাচ্ছে ডানার ঊর্ধ্বগতি আর পাখির নিম্নগতি সবসময় ডানার
সাথে পাখির অল্টারনেট একটা রিলেশন হবে কাউন্টার একটা রিলেশন হবে উল্টো রিলেশন তো ডানার যখন ঊর্ধ্বগতি পাখি যখন ডানা এইরকম
করবে তখন কিন্তু পাখি ধীরে ধীরে নিচের দিকে নামবে তো পাখির কিন্তু নিম্নমুখী গমন হবে এটা মাথায় রাখতে হবে তো উল্টো কাজ
ডানার ঊর্ধ্বগতি যখন এইরকম করে চাপ দিলে তো মানুষ ওপরে উঠবে না মানুষ উপরে উঠবে না পাখি তো যখন ডানাকে এরকম ওপরে তুলছে তখন
কিন্তু পাখি ধীরে ধীরে নিচের দিকে থাকে বা নিচে নামতে থাকে ঠিক আছে যখনই ডানাকে নামাবে এরকম ভাবে ঝাপটা দেবে হাওয়াতে তখন
কি হবে বাড়বে যেমন গাড়িতে যখন আমরা পেছনের দিকে গিয়ার দিই তখন যত বেশি গিয়ার দিই তত বেশি সামনের দিকে চলে তো সেম ভাবে
যখন আমরা নিচের দিকে চাপ দেবো বাতাসে বা ডানাটাকে নিচের দিকে নামাবো পায়েরা যখন বা পাখিরা যখন নিচের দিকে ডানা ঝাপটায়
তখন কি করে ডানার নিম্নগতি এটা দুটোই সেম কাজ করবে সেটাতে কি কি পেশি কাজ করছে পেট্রোলিস মাইনড আর কোরাকো ব্র্যাকিয়ালিস
তারা কি ঘটাচ্ছে ডানার নিম্নগতি ডানাকে নামাতে সাহায্য করছে এবং ডানা নামলে পাখি উপরে উঠবে ঠিক আছে সো ঊর্ধ্মুখীন গমন ঘটছে
বোঝা গেছে তাহলে ডানার গতির সাথে আবার ডানা মানে ওই ঝড়ের বা বিছনা ঠিক আছে ডানার গতির সাথে ইনভার্সলি প্রপোরশনাল
পাখির গতি বা পাখির গমন ডানার গতি যখন নিচের দিকে হবে তখন পাখি
উপরের দিকে উঠতে থাকবে ডানার গতি যখন উপরের দিকে থাকবে তখন পাখি নিচের দিকে নামতে থাকবে তো এই ফর্মুলাটা মাথায় রাখিস
তাহলে কিন্তু এই জিনিসটা আরাম পেয়ে যাবি এবং মাইনর আর কোরাক কোবরা সেম ফাংশন দেখাচ্ছে আচ্ছা এবার আমরা মানুষের দ্বিপদ
গমন চলে আসি মানুষের দ্বিপদ গমন তো সেটাই কি হচ্ছে মানুষ কিভাবে গমন ঘটায় দ্বিপদ মানে দুটো পায়ের
মাধ্যমে এবং সেই দুটো পায়ের সাথে হাতের কিন্তু একটা সিনক্রোনাইজেশন হয় যখন ডান বা পা আগে যায় তখন ডান হাত আগে যায় যখন
ডান পা আগে যায় তখন বা হাত আগে যায় তো এইরকম একটা ব্যাপার হয় ঠিক আছে আচ্ছা এবার এই দ্বিপদ গমনে বাইপ্যাডাল লোকোমোশন
বলা হয় এটা তো সাহায্য কিছু পেশি আছে মানুষের ক্ষেত্রে কি কি প্রত্যেকটার নাম পরপর মনে রাখতে হবে একটা
হচ্ছে গ্যাস্ট্রোকনোমিয়াস বা গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস পেশি একটা হচ্ছে এক্সটেন্স ডিজিটেরিয়াম বা ডিজিটোরিয়াম
পেশি আর বাইসেপস ফিমরিস পেশি ঠিক আছে গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস পেশি এক্সটেন্স ডিজিটোরিয়াম আর বাইসেপস ফিমরিস পরপর
মাথায় রাখতে হবে গ্যাস্ট্রোপনেমিয়াস প্রথমেই গ ওয়ার্ডটা আছে তাহলে গ্যাস্ট্রোপনেমিয়াস যখন গ ওয়ার্ড আছে
তখন সেটা কি করবে গোড়া দিকে উঠাবে একটা পা ধর বা পা আমি উঠাবো শুরুতে এই যে হাঁটবো তো বা পাটা উঠাবো বা পাটা আমার
মাটির সাথে লেগেছিল তো বা পায়ের প্রথমে কি উঠবে গোড়ালিটা উঠবে তো এই যে গোড়ালিটা উঠাচ্ছি একবার নিচে নেমে নিজে
মেঝেতে নেমে একবার এই আমার সাথে সাথে করে দেখ বা পাটা কি হচ্ছে বা পাটা ধর তোর গ্রাউন্ডের সাথে প্রথমে আছে এবার বা পাটা
যদি তুলতে যাস পরপর কি হচ্ছে একবারে তুলবি না ঠিকভাবে দেখ যখনই তুলতে যাচ্ছিস তখন প্রথমে কি উঠছে গোড়ালি উঠছে গোড়ালি ফর গ
ফর গ্যাস্ট্রোকনেমিয়া স্পেশি তাহলে গ্যাস্ট্রোকনেমিয়া স্পেশি সংকোচনের ফলে কি হচ্ছে পায়ের গোড়ালি ভূমি থেকে উত্থিত
হলো তাহলে এটা ফার্স্ট স্টেপ সেকেন্ড স্টেপে আমার গোড়ালি উঠে গেছে এবার পায়ের সামনের পোরশনটা উঠাতে হবে পায়ের সামনের
পোরশন এখনো মাটিতে লেগে আছে তখন সামনের পোরশনকে ওঠায় হচ্ছে এক্সটেন্সর ডিজিটোরিয়াম ঠিক আছে তাহলে পায়ের যে
সম্মুখ ভাগ বেসমেন্টে লেগেছিল বা মেচাতে ছিল তোর গোড়ালি উঠানোর পর সেই পায়ের সম্মুখ ভাগকে ওঠাবে আমার এক্সটেন্সর
ডিজিটোরিয়াম এবং লাস্টে হচ্ছে বাইসেপস ফিউমরিসটি করবে এই পুরো পার্টটা উঠিয়ে সামনের দিকে এগনোর জন্য চেষ্টা করবে
উত্থিত করে সম্মুখে চালানোর কাজ করে বাইসেপস ফিমরিস বোঝা গেছে বাইসেপস ফিমরিস নাম কেন হয়েছে কারণ ফিমার অস্থিটাকে
উঠাচ্ছে সামনের দিকে এগচ্ছে এবং সেখানে আমার বাইসেপস বেশি কাজ করছে তো এইটা কিন্তু পরপর হচ্ছে প্রথমে
এইটা হচ্ছে সেকেন্ডে এইটা তারপর এইটা ঠিক আছে এখানে ওয়ান টু থ্রি করে লিখে দিই প্রথমে এইটা হচ্ছে সেকেন্ডে এইটা হচ্ছে
এন্ড থার্ডে এইটা হচ্ছে বোঝা গেছে নামগুলো মাথায় রাখতে হবে একবার দুবার লিখবি তাহলে মনে থেকে যাবে শুরুটাই
করবি গ ফর গোড়ালি গ ফর গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস দেন আমার এক্সটেন্স অর ডিসিটোরিয়াম যেটা কিনা সম্মুখ ভাগ
পায়ের সম্মুখ ভাগটাকে উঠাবে আর বাইসেপস হিউমরিজ আমার পায়ের পুরো পাটাকে উঠিয়ে সামনের দিকে
আচ্ছা এইবার আর কি কি কাজ করে এই বাইপেল লোকমোশনের সময় আর কি কি হেল্প করে আমার লঘু মস্তিষ্ক লঘু মস্তিষ্ককে আমরা কি বলি
পেরিবেলাম পেরিবেলাম ঠিক আছে তো সেই লঘু মস্তিষ্ক কিন্তু আমার দেহের ভারসাম্য রক্ষা করতে
সাহায্য করে মানুষের গমনের সময় এছাড়াও অন্তঃকর্ণের ইনার ইয়ারের আমার ইউস্টেশিয়ার নালি থাকে সেই নালির ভেতরে
কি থাকে অটলি যন্ত্র থাকে এবং কিছু লিকুইড কম্পোনেন্টও থাকে যেটা কিনা অর্গান অফ কর্টিকে কিন্তু উদ্দীপিত করে এবং তার
মাধ্যমে ব্রেনে একটা সেনসেশন যায় যার ফলে আমাদের ভারসাম্য বজায় রাখা মানে লঘু মস্তিষ্ককে তখন সে খবর দেয় এবং লঘু
মস্তিষ্ক ভারসাম্য বজায় রাখার কাজটা করে ঠিক আছে অন্তঃকর্ণের ইউস্টেসিয়া নালির ভেতরে থাকে অটল যন্ত্র সেই অটলির যন্ত্রের
সাহায্যে মানুষের বিপদ গমন হয় কিভাবে ধরো আমি এই যে হাঁটবো এই যে এখান থেকে এই যে যাব আমার পরের পাটা যে ফেলতে হবে সেই
সেনসেশনটা কিভাবে হচ্ছে এই যে মাথাটা যখনই এরকম হেলে হাঁটছি বা মাথাটা যখনই একটু কম্পন হচ্ছে তখন কি হচ্ছে কানের ভেতরে
একটা লিকুইড আছে সেই লিকুইড বা একটা হ্যামার টাইপ সিস্টেম আছে যে সিস্টেমটা গিয়ে অর্গান অফ কোটিকে আঘাত করছে এবং
আঘাত করার ফলে তখন সেখান থেকে থেকে একটা সেনসেশন নার্ভের মাধ্যমে যাচ্ছে কোথায় লঘুম মস্তিষ্কে লঘুম মস্তিষ্কে গিয়ে
লঘুমস্তিষ্ককে বলছে তোমার সামনের পাটা এবার এগিয়ে দিতে সাহায্য করো এবং সেখানে এই পেশিগুলো কাজ করছে পরপর এবং সামনের
পাটা এগিয়ে যাতে আমরা না পড়ে যাই ভারসাম্য রক্ষার জন্য আমার লঘুমস্তিষ্ক সাহায্য করছে এইভাবে কিন্তু এই দুটোর কাজ
আসে লৌঘস্তিষ্ক আর ইউস্টেশিয়ান নালি বা অন্তঃকর্ণ বিশেষ করে এই দুজনের ভূমিকা কি আমাদের দ্বিপদ গমনের ক্ষেত্রে
লাস্ট হচ্ছে দেহের ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের কি হয় আমি যেটা বলেইছিলাম যে ডান পা অগ্রসর হলে বাম হাতে
গয় আর বা পা অগ্রসর হলে ডান হাতে গয় জাস্ট সিনক্রোনাইজ মেইনটেইন করার জন্য এবং জাস্ট উল্টো করে তুই একবার চালিয়ে দেখবি
ডান হাত ডান পা একসাথে চালিয়ে দেখবি দেখবি মানে পেঙ্গুইন মনে হবে তোকে আচ্ছা এইবার আমরা চলে আসবো আমাদের
সাইনোভিয়াল অস্থি সন্ধি হুম সাইনোভিয়াল অস্থি সন্ধি তো
সাইনোভিয়াল অস্থি সন্ধি অস্থি সন্ধি দেখ এখানে সচল সন্ধি অচল সন্ধির ব্যাপার আছে সচল সন্ধি আমরা যে সকল অস্থি গুলোকে
নাড়াতে পারি যে সন্ধিগুলোর জন্য সেগুলোকে সচল অস্থি সন্ধি বলবো আরেকটা হয় অচল অস্থি সন্ধি যেগুলো আমাদের জেনারেলি
ব্রেনের যে কভারিংটা সেই কভারিং এ বিভিন্ন রকম অস্থি আছে যেগুলোর কিন্তু নড়াচড়া সম্ভব না ঠিক আছে সেগুলোকে আমরা অচল অস্থি
সন্ধি বলি এবার সচল অস্থি সন্ধির মধ্যে আমাদের যে সকল জয়েন্টস গুলো আছে সেই জয়েন্টস এর মধ্যে কিছু লিকুইড থাকে ঠিক
আছে যে লিকুইড কে আমরা বলি কি সাইনোভিয়াল তরল যে লিকুইড কে আমরা কি বলি সাইনোভিয়াল তরল তাহলে সাইনোভিয়াল তরল কি হয় কোথা
থেকে ক্ষরিত হয় সাইনোভিয়াল এক প্রকার পর্দা থাকে সেই পর্দা কর্তৃক ক্ষরিত হয় সেই পর্দা দ্বারা ক্ষরিত হয় এই লিকুইডটা
কার মধ্যে দুটো অস্থির মাঝে কোথায় দুটো অস্থির মধ্যে অবস্থিত থাকে এই তরল এবং সেই তরলটা স্পেসিফিকালি সাইনোভিয়াল নাম করার
জন্য সেই যে প্রকোষ্ঠে গহব্বরে থাকে সেটাকে নাম দেওয়া হয়েছে সাইনোভিয়াল গহব্বর বা প্রকোষ্ঠ এবং সে তারা কি করে
সেই লিকুইডটা কি করে অস্থি দুটোর মধ্যে ঘর্ষণ কমায় বা ঘর্ষণ যুক্ত আঘাত থেকে সেই অস্থি দুটোকে মুক্ত করে যেমন এখানে ছবিতে
দেখতে পাচ্ছিস এইটা একটা অস্থির এইটা একটা অস্থি এইটা একটা অস্থি তো এই দুটো অস্থির মাঝে এই যে প্রকটা এই প্রকষ্টের কে থাকে
সাইনোভিয়াল ফ্লুইড থাকে এই জায়গাটাতে সাইনোভিয়াল ফ্লুইড থাকে ঠিক আছে এইটা ধরো সাইনোভিয়াল মেমব্রেন এই
মেমব্রেন দ্বারা সাইনোভিয়াল ফ্লুইড গুলো ক্ষরিত হয় হ্যাঁ আর এই যে গহব্বরটা থাকে এটাকে বলা হয় সাইনোভিয়াল গহর তাহলে এইটা
হচ্ছে আমাদের কি এইটা হচ্ছে আমাদের সাইনোভিয়াল মেমব্রেন বা সাইনোভিয়াল পর্দা সাইনোভিয়াল পর্দা হ্যাঁ এটা হচ্ছে
সাইনোভিয়াল তরল সাইনোভিয়াল তরল আর এই যে গহব্বরটা এটাকে বলা হয় সাইনোভিয়াল প্রকোষ্ঠ বা
গহব্বর সাইনোভিয়াল প্রকোষ্ঠ বোঝা গেছে আচ্ছা তাহলে আমাদের
সাইনোভিয়াল তরল বা সাইনোভিয়াল অস্থি সন্ধির যে ব্যাপারটা সেই ব্যাপারটা বোঝা গেল অস্থি সন্ধি কেন বললাম সাইনোভিয়াল
কেন ওয়ার্ড আসছে এরপরে আমরা এই রিলেটেড দুটো এই কন্ডিশন বোঝার জন্য আমরা দুটো জিনিস পড়ি
একটা হচ্ছে টেন্ডন বা কন্ডোরা আরেকটা হচ্ছে লিগামেন্ট ঠিক আছে লিগামেন্ট কে অস্থি সন্ধিহ বলা হয় আচ্ছা তো তো টেন্ডন
বা কন্ডোরা যেটা সেটা কি হয় এই স্পেসিফিক কিছু ফিচারস মাথায় রাখলে তোরা এই দুটোর মধ্যে যদি ডিফারেন্স আসে লিখতে পারবি তো
টেন্ডন বা কন্ডোরা হচ্ছে কোলাজেন তন্তু নির্মিত ঠিক আছে কোলাজেন নামক এক প্রকার তন্তু যেটা শ্বেত তন্তুও বলা হয়
ঠিক আছে শ্বেত তন্তু সাদা কালারের তো সেই তন্তু দ্বারা কিন্তু নির্মিত হয় ঠিক আছে যেখানে লিগামেন্ট কোলাজেন ছাড়াও মেইনলি
ইলাস্টিন দ্বারা নির্মিত হয় এবং এটাকে আমরা পিত তন্তুও বলে থাকি এটা একটু হোলদে ঠিক আছে তাহলে কোলাজেন তন্তু দ্বারা
নির্মিত হচ্ছে টেন্ডন বা কন্ডোরা আর লিগামেন্ট হচ্ছে আমার ইলাস্টিন কোলাজেন তো আছেই তার সাথে মেইনলি ইলাস্টিন দ্বারা
তৈরি নেক্সট হচ্ছে টেন্ডন বা কন্ডোরা হচ্ছে অস্থিতিস্থাপক মানে ইলাস্টিক কম এই যে রাবার রাবারটাকে এরকম টেনে যদি ছেড়ে
দিয়ে আবার আগের পজিশনে আসে তো সে এখানে কিন্তু টেন্ডন বা কন্ডোরা যে পেশিগুলো বা যে কন্ডিশনটা সেটা কিন্তু আমার অতটা
ইলাস্টিক না ঠিক আছে মানে অস্থিতিস্থাপক এজন্য অস্থিতিস্থাপক এবং দৃ যোগ কলা ঠিক আছে আর এইটার ক্ষেত্রে লিগামেন্টটা কিন্তু
রিলেটিভলি ফ্লেক্সিবল হয় ইলাস্টিক হয় তো সেই জন্য এটাকে বলা হয় স্থিতিস্থাপক লিগামেন্টটা স্থিতিস্থাপক হয় এরাও দৃঢ়যোগ
বলা বাট স্থিতি আর লাস্ট হচ্ছে এই টেন্ডন বা কন্ট্রোল এই পয়েন্টটা সবচেয়ে বেশি ইম্পর্টেন্ট সেটা হচ্ছে অস্থি পেশির
সংযোগস্থল এটাকে কি বলা হয় এটাকে বলা হয় অস্থি আর পেশির সংযোগস্থল মানে একটা অস্থির সাথে সাথে একটা পেশিকে জুড়ে রাখবে
যেমন এই ছবিটাই দেখতে পাচ্ছিস একটা পায়ের ছবি এবং এখানে হাড় দেখানো হয়েছে ফিমার তারপর বাকি যে
আমাদের কি বলে টিবিয়া ফিবিউলা এই সকল বোন দেখানো হয়েছে তো এর মধ্যে টেন্ডন কোনটা দেখিয়েছে দেখ এইটা এইখানে একটা পেশি আছে
এই পেশিটাকে পেশিটাকে টেন্ডন বলছে এবং সেই পেশির মানে পেশি না ঠিক এই যে এইটাকে টেন্ডন বলছে যে টেন্ডনটা ওপরে একটা পেশি
আছে ওপরে একটা পেশি আছে সেই পেশির সাথে নিচে একটা বোন আছে ঠিক আছে নিচে একটা বোন আছে সেই বোনের কানেকশন করেছে তাহলে মাসেল
পেশির সাথে বোনের কানেকশন মাঝে কি আছে টেন্ডন তো এই কারণে অস্থি পেশির সংযোগস্থল বলা হয় টেন্ডন বা কন্ডরাকে বাট
লিগামেন্ট কে বলা হয় দুটি অস্থির মধ্যে সংযোগস্থল ঠিক আছে তার মানে দুটো অস্থির মধ্যে ওরা থাকবে তাহলে দেখ এইটা একটা বোন
এইটা একটা বোন ছিল আর এরপরে এইখান থেকে আলাদা আরেকটা বোন তৈরি হচ্ছে এই দুটো বোনের মাঝে এইখানে কিছু এরকম পেশি থাকে
সেই পেশিগুলোকে বলা হয় মানে বেশি না ঠিক মানে যে যোগ কলা থাকছে যে যোগ কলার ফলে সেটা স্থিতিস্থাপক অস্থিতিস্থাপক
কন্ডিশনটা আসছে সেইগুলোকে আমরা বলছি কোলাজেন তন্তু থাকছে যে তন্তু যে কোলাজেন তন্তু তন্তু বলাটা বেটার হবে তো দুটো
বোনের মধ্যে যে তন্তু থাকছে সেটাকে বলছে লিগামেন্ট আর একটা মাসেলের সাথে একটা বোনের কানেকশন ঘটাচ্ছে যে তন্তু সেটাকে
বলছে টেন্ডন ঠিক আছে তাহলে টেন্ডন বা কন্ডোরা হচ্ছে অস্থি পেশীর সংযোগ আর লিগামেন্ট হচ্ছে দুটো অস্থির মধ্যে সংযোগ
বোঝা গেছে আর আচ্ছা চলো তাহলে এরপর আমাদের লাস্ট অংশে
প্রায় আমরা চলে এসছি যেখানে আমরা প্রথমে আগে আমাদের যে অস্থি সন্ধিগুলো বলেছি সচল অস্থি সন্ধি সেগুলোর নাম পড়বো তার কিছু
উদাহরণ দেখব কিভাবে কোথায় দেখতে পাওয়া যায় সেগুলো আমরা দেখি তো প্রথমে যে নামটা সেটা হচ্ছে আমাদের কি কবজা সন্ধি বা হিঞ্জ
জয়েন্ট বা হিঞ্জ সন্ধি ঠিক আছে কবজা কবজা সন্ধি বা হিঞ্জ জয়েন্ট বা হিঞ্জ সন্ধি তো এই যে যে কবজা সন্ধি এটা জেনারেলি কি হয়
দেখ এখানে স্পেসিফিক ফিচারস দেওয়া আছে বলছে কেবল একটি নির্দিষ্ট দিকে সঞ্চালিত হয় তার মানে একটা নির্দিষ্ট দিকেই
সঞ্চালিত হবে তাহলে উল্টো দিকে আর সঞ্চালিত হবে না মানে ধরো আমি এই যে এই যে হাত এই হাতে আমার এইখানে এক ধরনের হার আছে
আবার এইখান থেকে এক ধরনের হার আছে এর জয়েন্টটা হচ্ছে আমার এই কনুইটা তো এই যে হাতটাকে আমি এই অব্দিই মুভ করতে পারবো
একটা নির্দিষ্ট দিকেই এই দিকেই সঞ্চালিত হচ্ছে বাট এটাকে এই হাতটাকে কিন্তু আমি এই এদিকে আনতে পারবো আনতে পারবো না তো উল্টো
দিকে মুভমেন্টটা হবে না শুধু 180 ডিগ্রি দেখ এটা স্ট্রেট এঙ্গেল হয়েছে হ্যাঁ তো এই অ্যাঙ্গেলটা 180 ডিগ্রি অ্যাঙ্গেল তৈরি
করবে একটা নির্দিষ্ট দিকে মুভমেন্ট হবে আমার কবজা কবজা সন্ধি বা হিজ জয়েন্ট ঠিক আছে এর এক্সাম্পল তাহলে আমরা কি দেখলাম
কোন সন্ধি যেখানে আমার হিউমেরাস হিউমেরাস আর রেডিয়াস আলনার মধ্যে আমরা দেখলাম এখানে রেডিয়াস আলনা ছিল আর এইটা হচ্ছে
হিউমেরাস তার মধ্যে দেখলাম বা আমাদের হাঁটুর ক্ষেত্রেও হয় হাঁটু আর কনুই এর সন্ধি হচ্ছে কবজা বা হিংসন্ধি হাঁটুর
ক্ষেত্রে এই হিউমেরাসের জায়গায় আমার ফিমার সবচেয়ে বড় হার্ট হ্যাঁ অস্থির মধ্যে সবচেয়ে বড় অস্থি আর টিবিয়া
ফিবিউলা হচ্ছে আমার রেডিয়াস আলনার জায়গায় পায়ে থাকছে সেই জায়গায় তো সেই সন্ধিটাকেও হাঁটুর সন্ধি আর কনুয়ের
সন্ধিকে আমরা কবজা সন্ধি বলি এখানে ছবি দেখতে পাচ্ছিস এইটা হচ্ছে হিউমেরাস ছিল এটা রেডিয়াস এটা আলনা তাদের মধ্যে এই যে
সন্ধিটা এই যে সন্ধিটা এই সন্ধিটাকে আমরা বলবো কি কবজা সন্ধি বোঝা গেছে
আচ্ছা নেক্সট নেক্সট বলছে বল আর সকেট সন্ধি বল আর সকেট সন্ধি তো বল ও সকেট সন্ধি এই সন্ধিটা কিন্তু সবদিকে চলাচল
করতে পারে মানে কি এটা একদিকে চলাচল করতো বা 180 ডিগ্রি বাট এটা 360 ডিগ্রি চলাচল করতে পারবে ঠিক আছে সকল দিকে সঞ্চালিত হতে
পারে কোথায় দেখা যায় সেটা যদি জানতে পারিস তাহলে বুঝে আসবি স্কন্দ সন্ধি স্কন্দ সন্ধি মানে কি কাঁধের সন্ধি
কাঁধের সন্ধি এই যে বুমরা বা এই যে বলার গুলো বল করে এই সন্ধিটাকে ঘুরিয়ে তো না দেখো এটা 360 ডিগ্রি ঘুরছে না তো এই যে
সন্ধিটা এইটাকে বলা হচ্ছে স্কন্দ সন্ধি বা কাঁধের সন্ধি যেখানে হার কি কি আছে স্ক্যাপুলা
স্ক্যাপ্লার এটা কোথায় স্ক্যাপুলা হবে এই জায়গাটা আমি ঠিক করে দেবো হ্যাঁ মনে হচ্ছে স্ক্যাপুলা হবে আর হিউমেরাস তো
স্ক্যাপুলা মেইনলি আমাদের এইখানের যে এই ত্রিকোণাকার একটা হার থাকে কাঁধের এই জায়গাটায় এই হারটাকে বলে এবং তার সাথে
আমার এই হাতটা আমরা জানি হিউমেরাস তো এই দুটোর মধ্যে যে সন্ধি হয় সেটাকে আমরা বলবো স্কন্ধ বা কাঁধের সন্ধি এই সন্ধিটা হচ্ছে
আমার বদকের অস্থি সন্ধির উদাহরণ আরেকটা হয় উরু সন্ধি উরু সন্ধি তাহলে সেখানে আমার ফিমারটা থাকছে এবং আমাদের এই জননের যে
পোরশনটা সেখানে একটা হার থাকে যে হারের ছবিটা এখানে দেখানো হয়েছে এইটা হচ্ছে আমার ফিমার হার এইগুলো আর এইখানে যে হারটা
আছে সেই হারটাকে আমরা শ্রণীচক্রের হার বলি তাই না এই পুরো পোরশনটাকে আমরা শ্রণীচক্র বলি তো এই যে কন্ডিশনটা দেখানো হয়েছে এই
কন্ডিশনটাকে বলা হয়েছে এই যে এই যে এই যে সন্ধিটা এই সন্ধিটাকে বলা হচ্ছে কি আমাদের বল
ও সকেট সন্ধি বোঝা গেছে বল আর সকেট সন্ধি আচ্ছা নেক্সট হচ্ছে পি ভট সন্ধি বা
পাইভ ভট সন্ধিও বলতে পারি তো এই যে সন্ধি বা পাইভট সন্ধি সেই পিভট সন্ধি বা পাইভট সন্ধিটা কি পিভট বা পাইভট সন্ধিটা হচ্ছে
আমাদের মস্তিষ্কের এই যে মস্তিষ্ক আমাদের মাথা এবং তারপরে আমাদের যে ভার্টেব্রাল কলামটা
শুরু হচ্ছে আমাদের মেরুদণ্ডটা শুরু হচ্ছে সেই মেরুদণ্ডের সাথে আমাদের মাথাটা যে জায়গায় যুক্ত আছে সেই
জায়গাটায় কয়েকটা হার থাকে মেরুদণ্ডের তো সেই হাড় গুলোর মধ্যে যে সন্ধিটা হবে এখানে কি বলছে সেই অস্থি গুলোর মধ্যে একটা
অস্থির গোলাকার অংশ আরেকটা অস্থির সাথে কিন্তু প্যারালালি আবর্তিত হতে থাকে ঠিক আছে ওপর দিয়ে আবর্তিত হতে থাকে মানে ধর
এই যে এই যে এই যে হার্টটা এখানে আমরা বিভিন্ন প্রকার ক্রেনিয়াল নার্ভস পড়বো ক্রেনিয়াল নার্ভ স্পাইনাল
নার্ভস বিশেষ করে স্পাইনাল কর্ডে এই ধরনের নার্ভস থাকে তাই না স্পাইনাল কর্ডে এই ধরনের নার্ভস থাকে তো এই যে স্পাইনাল
কর্ডের এখানে নার্ভস গুলোর আমরা জানি যে 31 জোড়া থাকে এবং সেখানে আমরা পড়েছিলাম কি কি পড়েছিলাম সার্ভাইকাল
থোরাসিক ল্যাম্বার স্যাক্রাল কক্সিজিয়াল তো তার মধ্যে সারভাইকাল যে মানে সেখানে স্নায়ু তো থাকেই প্লাস হারও থাকে সেই
সার্ভাইকালের এখানে আমরা আটটার কন্ডিশন দেখেছিলাম আটটা হার 31 জোড়ার মধ্যে আট জোড়া আমাদের সার্ভাইকাল হয় তো এইখানের
মধ্যে এই যে হারটা আর এই যে হাতটা পরপর দুটো এটাকে সি ওয়ান সার্ভাইকাল বলে সি ওয়ান আর এখানে সি টু এই যে দুটো হার এই যে
এইখানে পিভর জয়েন্ট যেটা দেখানো হয়েছে এই দুটো হাড় মস্তিষ্কের সাথে যে ভাবে আবর্তিত হচ্ছে বিশেষ করে এই দুটো হাড়ের
মেরুদণ্ডের মধ্যে মেইনলি দেখা যাচ্ছে তো এই দুটো হার একটা আরেকটার সাথে যে সন্ধি এই জায়গাটায় যে সন্ধি তৈরি করেছে সেটাকে
বলে পিভোট জয়েন্ট এটা আমাদের এক্সট্রা পড়তে হয় পড়তে পারলে পড়তে পারিস বাট মাথায় রাখার জন্য অনেক সময় দিয়ে দেয়
বাট এই দুটো হচ্ছে মেইন ঠিক আছে এই বল আর সকেট আর কবজা সন্ধিটা ভুল করলে চলবে না বা ভুলে গেলে চলবে না তো মেরুদণ্ডের যে সন্ধি
সেটা হচ্ছে অ্যাটলাস আর অ্যাক্সিস এর মধ্যে এই সার্ভাইকাল ওয়ান সি ওয়ান টাকে আমরা বলি
অ্যাটলাস আর এইটাকে সি টু টাকে বলি আমরা অ্যাক্সিস ঠিক আছে অ্যাটলাস আর অ্যাক্সিস এর মধ্যে আমার এই ধরনের সন্ধি হয় বিভব
সন্ধি যেটা একটা অস্থির গোলাকার অংশ অপর অস্থির উপর কিন্তু আবর্তিত হতে থাকে ঠিক আছে বোঝা গেছে তো এই হচ্ছে কবজা সন্ধি বল
সকের সন্ধি আর বিভর সন্ধি এবার এইটা আমাদের আজকের লাস্ট স্লাইড মানে পড়ার লাস্ট স্লাইড এরপরে আমাদের কিছু
ইম্পর্টেন্ট জিনিস তোমাদের দেখানোর আছে কি কি থাকছে আরো এর সাথে তো মানুষের গমনে আমাদের অস্থিসন্ধি তো গেছে এবার কঙ্কাল
পেশির ভূমিকা কি আমাদের যে পেশিগুলো আছে সেগুলোর কি ভূমিকা এগুলো খুব বেশিক্ষণ লাগবে না পাঁচ থেকে সাত মিনিট লাগবে
পুরোটা একদম ইজি হয়ে যাবে দেখ তাহলে আমাদের প্রথমেই যে সন্ধির ব্যাপারটা পেশির ব্যাপারটা আছে সেটা হচ্ছে আমাদের
ফ্লেক্সার পেশি তো ফ্লেক্সার পেশির মধ্যে আমরা কি কি দেখছি ফ্লেক্সার পেশির মধ্যে আমরা দেখছি যে এই যে পেশিগুলো এই পেশির
সংকোচনে এটা জেনারেলি ফ্লেকশন ঘটায় এটা জেনারেলি ফ্লেকশন যে প্রসেসটা সেই প্রসেসটা ঘটায় এবং সেই প্রসেসে কি হয়
দুটো অস্থি ভাজ হতে বা কাছাকাছি আসতে সহায়তা করে মানে ধর আমি যদি এই হাতটা এই দুটো হাড় আছে এটা একটা অস্থি আমি বলেছিলাম
রেডিয়াস আলনা আর এটা হিউমেরাস তো এই দুটো অস্থিকে কাছে আনতে সাহায্য করে যে পেশিটা তাহলে এই পেশিটা আমার ফুলে ওঠে হ্যাঁ
সংকোচন হয় ফলে সেই পেশিটাকে আমরা বলব ফ্লেক্সার পেশি এবং এখানে আমরা জানি বাইসেপস পেশি থাকে যেটা কিনা এই দুটো
অস্থিকে কাছাকাছি আনতে সাহায্য করছে তো এই প্রসেসটাকে আমরা ফ্লেকশন বলি নেক্সট হচ্ছে এক্সটেনশন বেশি তাহলে এই প্রসেসটাকে আমরা
কি বলবো এই প্রসেসটাকে আমরা বলবো এক্সটেনশন এরা আবার মাথা কেটে যাচ্ছে এখানে আমি দিচ্ছি না ঠিক আছে এখানে আমি
দিচ্ছি না এটাকে বলছে এই প্রসেসটাকে বলছে এক্সটেনশন এক্সটেনশন হ্যাঁ তো এই এক্সটেনশনে জাস্ট
ফ্লেক্সের উল্টো কাজ হবে মানে দুটো অস্থি কাছে ছিল কাছে থাকা দুটো অস্থিকে দূরে নিয়ে যেতে সাহায্য মানে হাতটাকে প্রসারিত
হতে সাহায্য করবে এখানে থেকে কিন্তু বিশেষ করে কনসেপচুয়াল ভীষণ কোশ্চেন আসে যেমন ধরো
একটা আম্পায়ার হঠাৎ করে ওয়াইড দেবে তো হোয়াইট দিলে কি পেশিটাকে কাজ করবে তো পেশিটা কি কাজ হচ্ছে এখানে কি করছে এখানে
আরো কন্ডিশন থাকবে আমি আপাতত যেটুকু পড়েছি সেই অনুযায়ী বলে দিচ্ছি যে হাত দুটোকে দূরে সরাচ্ছে তার মানে কি দুটো
অস্থিকে দূরে সরাচ্ছে তার মানে বডি থেকে দূরে সরাচ্ছে এবং দুটো অস্থি পরপর থেকে দূরে যাচ্ছে তার মানে এখানে এক্সটেন্স
বেশি কিন্তু কাজ করছে এছাড়াও এখানে আরো কিছু কন্ডিশন কাজ করবে সেটা আমরা এটা পড়ার পরে বুঝতে পারবো তো এইরকম ভাবে
কনসেপচুয়াল কিছু কোশ্চেন কিন্তু দেয় তার জন্য আমাদের এটার কনসেপ্টটা ঠিকভাবে বুঝতে হবে তাহলে ফ্লেক্সার পেশি কি করছিল দুটো
অস্থিকে কাছে আনতে সাহায্য করছিল এক্সাম্পল বাইসেপস পেশি এক্সটেন্সার পেশি কি করছে দুটো কাছে থাকা অস্থিকে দূরে
নিয়ে যেতে সাহায্য করছে হ্যাঁ ভাস্কর অঙ্গকে দূরে সরে যেতে সাহায্য করছে যেটার এক্সাম্পল হচ্ছে ট্রাইসেপস পেশি মানে আমি
হাতটা খুললে বেশি করে ভালো করে বুঝতে পারছি এইখানের একটা পেশির সঞ্চালন হয় এই ছবিতেও বোঝানো হয়েছে এইটা হচ্ছে পেশি আর
এইটা এই যে হাতের পেছনের যে পেশিটা এইটা এটা হচ্ছে উল্টো বললাম হ্যাঁ এইটা বাইসেপস
পেশি আর এই যে এই যে এইটা এই যে উল্টো এই দিকটা যখন ছবিতে দেখবি তখন ভালো করে বুঝতে পারবি এই পেশিটা হচ্ছে ট্রাইসেপস পেশি ঠিক
আছে আচ্ছা তাহলে আমাদের এক্সটেন্সার আর ফ্লেক্সার ব্যাপারটা গেছে এরপর হচ্ছে অ্যাবডাক্টার পেশি তাহলে এবডাক্টর পেশি যে
কন্ডিশনটা তৈরি করবে সেটা হচ্ছে অ্যাবডাকশন অ্যাবডাক্টর পেশি যে কন্ডিশন তৈরি করবে সেটা হচ্ছে অ্যাবডাকশন
হ্যাঁ তো অ্যাবডাকশন এর ক্ষেত্রে কি হবে এবডাকশনের ক্ষেত্রে তুই একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে আছিস তাহলে তোর বডির যে তোর
বডির মাইন্ডে নেমে গেছে তোর বডির যে অ্যাক্সিসটা তোর মাস বরাবর গেছে তো এই বডি অ্যাক্সিস থেকে তুই যদি তোর হাত দুটো এরকম
নরমাল রেখে প্যারালাল রেখে বডি অ্যাক্সিস এর সাথে তুই হাত দুটোকে কি করছিস দূরে নিয়ে যেতে সাহায্য করছি মানে দূরে নিয়ে
যাচ্ছি যেমন ওয়াইডের কন্ডিশন বলছিলাম তো সেই ব্যাপারটা করছি বডি অ্যাক্সিস থেকে হাত দুটো দূরে যাচ্ছে তাহলে কোন অঙ্গ মানে
হাত দেহা থেকে দেহা মানে বডি অ্যাক্সিস সেটা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে তাহলে দূরে সরে গেলে কি হবে অ্যাবডাকশন হবে এবং সেখানে কি
কোন পেশি কাজ করে ডেলটয়েড মাসেল কাজ করে বা ডেলটয়েড পেশি কাজ করে তার মানে ওই যে আমি আম্পায়ারের কন্ডিশন বলেছিলাম যে ওয়াইড
দিচ্ছে একটা ওয়াইড হয়েছে তাহলে তার ক্ষেত্রে কোন কোন পেশি কাজ করেছিল একটা তো অ্যাবডাক্টার পেশি আরেকটা হচ্ছে
এক্সটেন্সার পেশি বোঝা গেছে নেক্সট নেক্সট হচ্ছে এডাক্টর পেশি যেটার এক্সাম্পল হচ্ছে আচ্ছা এটার ক্ষেত্রে
এডাকশন হচ্ছে অ্যাডাকশন হচ্ছে ঠিক কোন অঙ্গকে দেহা নিকটবর্তী হতে সাহায্য করে তাহলে এটা জাস্ট ফ্লেক্স এক্সপেনশন যেমন
একে অপরের উল্টো তেমনি এবডাকশন আর এডাকশন একে অপরের উল্টো তো এইখানে এডাক্টর পেশি যে পেশির সংকোচনের ফলে কি হচ্ছে ধর দূরে
ছিল কোন অঙ্গ দেহা থেকে দূরে ছিল আমার দুটো হাত দুটো হাতকে আমি দেহা কাছে আনলাম বডির কাছে আনলাম তো সেই কন্ডিশনটা আমার
অ্যাডাকশন নামে পরিচিত এবং সেখানে যে পেশির সংকোচনার ফলে এই কন্ডিশন আমরা করছি সেটাকে বলছি এডাক্টর পেশি যেটার এক্সাম্পল
হচ্ছে ল্যাটিসিমাস ডরসি বা ডরসাইট ঠিক আছে তাহলে ডেলটয়েড পেশি এবডাক্টর পেশি আর এডাক্টর পেশি হচ্ছে ল্যাটিসিমাস ডরসি আর
লাস্ট হচ্ছে রোটেটর পেশি রোটেটর পেশিটা কি হয় রোটেটর পেশিটা হচ্ছে রোটেট করতে বা ঘূর্ণন বা আবর্তন ঠিক আছে আবর্তিত করতে
কোন অংশকে কিন্তু সাহায্য করে এখানে আমাদের রোটেশন প্রসেস হবে রোটেশন প্রসেস হবে ঠিক আছে এই রোটেশন
প্রসেসে কি হবে দেহের কোন অংশে দেহের কোন অংশ আবর্তিত হবে ধর্ত কোন পা সেই পা টাকে কি করবি এরকম ভাবে ঘোরাবি একে মানে এই যে
যেমন এই ছবিতে দেখানো হয়েছে এই পাটা সোজা ছেড়ে পাটাকে সাইডে ঘোরাচ্ছে তো এই ঘোরানোর সময় কিন্তু রোটেশন হচ্ছে যে পেশি
এটা হেল্প করছে সেটাকে বলা হয় পাইরিফর্মিস পেশি তো পাইরিফর্মিস এক ধরনের রোটেটর পেশি যেটার ফলে আমার পায়ে কিন্তু
দু ধরনের ফ্লেক্স মানে রোটেশন হতে পারে একটা ল্যাটারাল রোটেশন হতে পারে একটা মিডিয়া রোটেশন হতে পারে যদি হাঁটুর থেকে
বা হাঁটুর নিচ থেকে যে অংশটা আছে পায়ের সেইটা যদি রোটেশন হয় শুধু তাহলে সেটা আমাদের মেডিয়াল রোটেশন আর ল্যাটারাল
রোটেশন হচ্ছে পায়ের একদম হাঁটুর ওপর থেকে মানে পায়ের এটাকে কি বলে থাই সেই থাই পজিশন থেকে যদি এরকম ঘোরাস তাহলে সেটাকে
বলবো আমরা ল্যাটারাল রোটেশন হ্যাঁ বোঝা গেছে তো এই হচ্ছে ব্যাপার এই এতগুলো পেশির নাম আমাদের জানতে
হবে অবশ্যই এক্সাম্পেল গুলো খুব ইম্পর্টেন্ট এবং প্রত্যেকটা কনসেপ্ট ইম্পর্টেন্ট প্রত্যেকটার কনসেপ্ট
ইম্পর্টেন্ট ডিফারেন্সও কিন্তু দিয়ে দিতে পারে এগুলো থেকে এবং বললাম যে কিছু কনসেপচুয়াল কোশ্চেন কিন্তু ওরা বানিয়ে
দেয় যেমন ধর রেড লাইট মানে ওই ট্রাফিক লাইট বা ট্রাফিক পুলিশ যারা থাকে তারা হয়তো হাত এরকম দেখাচ্ছে থামাচ্ছে বিভিন্ন
সিগন্যাল দিচ্ছে সেগুলোর ক্ষেত্রে কোন কোন পেশি কাজ করছে ঠিক আছে এরকম অনেক রকম কোশ্চেন বানানো যায় সো কনসেপ্টটা কিন্তু
ভালো করে বুঝতে হবে তো এই ছিল তোদের হচ্ছে আমাদের আজকের ক্লাস বিশেষ করে এই দুটো টপিকের উপর চলন আর গমন পুরো ব্যাপারটা
কমপ্লিট ফাস্টার লাস্ট টপিক ফার্স্ট চ্যাপ্টারের তোদের এরপরে প্রত্যেকটা ক্লাসের সাথে থাকবে সামারি এবং সামারিকে
আমরা স্পেশালি নাম দিয়েছি আমরা না আমি বিশেষ করে নাম দিয়েছি বুস্টার ডোজ তোদের যেমন ভ্যাকসিন দেওয়া হয় তো শুরুর দিকে
যখন করোনা হয়েছিল তখন কি করেছিলি প্রথম প্রথমে একটা কোভ্যাক্সিন বা কোভিডের একটা ডোজ দিয়েছিলি আবার দিয়েছিলি সেকেন্ড ডোজ
তারপর একটা বুস্টার ডোজ এসছিল তো তেমনি তোদের এই এক্সামের ক্ষেত্রে তোরা প্রথমে ফার্স্ট ইউনিট টেস্ট সেকেন্ড ফার্স্ট
ইউনিট টেস্ট দিয়েছিস তারপরে দিয়েছিস সেকেন্ড ইউনিট টেস্ট এবার টেস্ট এক্সাম আসছে আর মাধ্যমিক আসছে তো তার আগে বুস্টার
ডোজ দিতে হবে তো আজকের যে যে কনসেপ্ট গুলো পড়ালাম যে যে ইম্পর্টেন্ট জায়গা সেখান থেকে আটটা খুব ইম্পর্টেন্ট পয়েন্ট যেখান
থেকে হয়তো কোশ্চেন তোদের তোরা এমসিকিউ বা ভিএসএ কিউতে দেখতেও পারিস সেই রকম আটটা আমি বাছাই করার আজকের সামারির তুলে নিয়ে
এসছি যেটাকে আমরা বুস্টার ডোজ বলবো ঠিক আছে সো এইগুলো কিন্তু ভালো করে দেখে নিবি আজকে আমরা যে যে জিনিস পড়লাম তার মধ্যে
আটটা খুব ইম্পর্টেন্ট জিনিস এখানে বললাম আচ্ছা তারপরেই থাকছে তোদের হোমওয়ার্ক হোমওয়ার্কের মধ্যে হোমওয়ার্ক টাকে আমরা
বলছি বুস্টার টাস্ক যেহেতু এটা বোর্ড বুস্টার ব্যাচ সো বুস্টার ওয়ার্ডটা দিয়ে আমরা খেলবো এবার তো এটাকে হোমওয়ার্কটাকে
আমরা বলবো কি বুস্টার টাস্ক তো এইখানে তোদের এমন দুটো কোশ্চেন দেওয়া হবে প্রত্যেকটা লেকচারের সাথে যে দুটো
কোশ্চেনের তোদের অ্যানসার আমাকে জানাতে হবে এটা টু মার্কসের করে আমাকে অ্যানসার লিখে পাঠাবি আর এইটা হচ্ছে থ্রি
মার্কসের এমন কিছু কনসেপচুয়াল কোশ্চেন যেটা তোদের মাথা খেটে লিখতে হবে হ্যাঁ এই ধরনের কোশ্চেন প্র্যাকটিস করার কারণ হচ্ছে
তোদের টেস্ট এক্সামে কিন্তু এ এক স্কুলে একটু মানে পাকামো করে তো সেগুলোর সাথে একটু হ্যাবিচুয়েটেড হওয়া তো এই ধরনের
দুটো কোশ্চেন দেওয়া হবে প্রত্যেকটা ক্লাসে সেই দুটো কোশ্চেন লিখে আমায় টেলিগ্রাম এ পাঠিয়ে আমাকে দিয়ে চেক
করিয়ে নেয়ার দায়িত্ব তোদের আর এর সাথে কিন্তু আমি শুরুর দিকে একটা কোশ্চেন জিজ্ঞেস করেছিলাম তোদের খেয়াল আছে কিনা
জানিনা যে এই কোশ্চেনের অ্যানসারটা আমায় বলিস এইটা প্রাণী যারা গমনে অক্ষম আমরা জানি
প্রাণীদের ক্ষেত্রে জেনারেলি গমন হয় বাট গমনে অক্ষম এই ধরনের প্রাণীর উদাহরণ আমাকে কমেন্টে জানাবে ঠিক আছে তাহলে এই তিনটা
তোদের টাস্ক থাকলো একটা হচ্ছে বুস্টব্যাক টাস্ক এইটা হ্যাঁ এই দুটো অ্যানসার করে দেখাবি আর ওইটার অ্যানসারও আমাকে এর সাথে
দিয়ে দিবি ঠিক আছে এই তিনটা হচ্ছে হোমওয়ার্ক আর এখানে আরেকটা জিনিস লিখেও দিই যে
প্রাণী উদাহরণ যা গমনে অক্ষম
ঠিক আছে এটাও কিন্তু আমায় জানাবে তাহলে এই তিনটে তোদের হোমওয়ার্ক থাকলো এরপরে যেটা থাকছে এগুলোকে আমরা
আলাদা করে চেষ্টাও করবো যে আলাদা করে একটা মাইন্ড ম্যাপ বলে একটা সেকশন বানানোর প্রত্যেকটা সাবজেক্টের ভেতরে সেখানে তোদের
এই প্রত্যেকটা টপিকের কিন্তু মাইন্ড ম্যাপস দেওয়া থাকবে দেখ এটা কি সুন্দর করে বানানো পুরো আমাদের যে চলন
চ্যাপ্টারটা পড়া হয়েছে টপিকটা পড়া হয়েছে সেটা সব ধরনের চলন কি কি ধরনের উদ্দীপক কি কোথায় কি কাজ করছে উদাহরণ
সবকিছু কিন্তু এই একটা জায়গায় লেখা আছে ঠিক আছে তো এই একটা জায়গা থেকে কিন্তু তোরা লাস্ট টাইমে রিভিশন দিতে পারবি খুব
সহজে এবং খুব ভালো করে এইটা হচ্ছে আমাদের গমনের পোরশন প্রাণীর গমন দেখতে পাচ্ছিস এখানেও তোরা কিন্তু খুব সহজে প্রত্যেকটা
যে টপিক আমরা যে যে জিনিস কাভার করলাম সেগুলো সম্পর্কে কিন্তু এখানে একটা জায়গায় একটা পেজে কিন্তু পুরো ব্যাপারটা
ভালো করে পেয়ে যাচ্ছিস এইসব জিনিসপত্র দিচ্ছি এর চেয়ে বেশি আর কি চাস বল থ্রিডি অ্যানিমেশন আমরা যে যে জায়গায় কাজে
লাগানোর চেষ্টা করবো তোদের যদি কোন চাহিদা থাকে আমাকে লাইভে বলবি সেগুলো দেখিয়ে দেবো কোন ব্যাপার না শুধুমাত্র ডাউট যা যা
হবে সেগুলো জিজ্ঞেস করে নিস সবসময় সাথে আছি আরো বন্ধু-বান্ধবদের আরো ইনক্লুড করানোর চেষ্টা কর তোদের কাছে আমার এইটাই
পৌঁছানোর কারণ আমরা চাইছি পুরো ওয়েস্ট বেঙ্গলে ছড়িয়ে পড়তে ঠিক আছে যাতে আমরা একটা হিউজ একটা রেজাল্ট বোর্ডকে গিফট করতে
পারি নিজেদেরকে তো গিফট করবই বোর্ডের কাছেও যাতে একটা সেই লেভেলটা তৈরি হয় ঠিক আছে সো আরো বান্ধব বন্ধু-বান্ধবদের দেখা
যে হ্যাঁ এই এই জিনিসগুলো পাচ্ছি তাদেরকেও ইন্ট্রোডিউস করা আমাদের বোর্ড বুস্টারের সাথে এটাই চেষ্টা করবো তোদের কাছে আর যেটা
বলেছিলাম যে খুব ভালো করে কিন্তু আমাদের পুরো ব্যাপারটাকে যেদিনের পড়া সেদিন করে নিতে হবে যদিও একটু হয়ে যায় ভিডিও গুলো
বাট সেটা কোন ম্যাটার করার কথা না কারণ সেটা তোদের পুরোটা আমাদের ফোকাস থাকতে হবে হবে কনসেপ্ট রিভিশন আর প্র্যাকটিস এরপর তো
প্র্যাকটিস আমাদের সেশন আসবে এটার উপরে ভালো করে তার আগে পড়ে নিবি না পড়ে কিন্তু সেই প্র্যাকটিস সেশন এটেন্ড করে
কোন লাভ নেই ঠিক আছে প্র্যাকটিস সেশনে দেখা হচ্ছে কোন কনফিউশন থাকলে সেদিনও জানাস বাট এটার মানে কমেন্ট বক্সেও জানাতে
পারিস বাট আউটবক্সেও জানাতে পারিস আর কোন রকম কিছু ইস্যু হলে আমাকে অবশ্যই জানাস আর টেলিগ্রাম এ সবসময় এভেলেবেল আছি তোদের
জন্য সবসময় আছে সঞ্জয় স্যার চলো টাটা ভালো করে দেখে নিবি কিন্তু ঠিক আছে বাই আর এইচ ডব্লিউ গুলো জানা
اللہ
Heads up!
This summary and transcript were automatically generated using AI with the Free YouTube Transcript Summary Tool by LunaNotes.
Generate a summary for freeRelated Summaries

Comprehensive Guide to Cells, Tissues, and Biological Systems for Exams
Explore the fundamental concepts of cell biology, plant and animal tissues, classification of living organisms, human body systems, reproduction, nutrition, genetics, and diseases. This detailed summary covers essential facts and examples crucial for competitive exams like SSC and UPSC.

Comprehensive Guide to CIE IGCSE Biology: Key Concepts and Study Tips
Explore essential topics for CIE IGCSE Biology covering organisms, cells, ecosystems, and key biological processes.

IIT Exam Preparation: One-Shot Biology Class Summary
This comprehensive summary covers key topics in biology for IIT exam preparation, focusing on important factual and conceptual areas. It includes insights on cell biology, genetics, evolution, and biotechnology, providing students with essential information to enhance their understanding and performance in exams.

Complete Guide to Class 11 Physical Education: Trends, Careers & Notes
Explore the comprehensive Class 11 Physical Education syllabus covering changing trends, objectives, career options, and government initiatives like Khelo India and Fit India. This guide offers detailed insights, premium notes, and exam-focused tips to help students excel in Physical Education for 2024-2025.

Understanding Motion: A Comprehensive Guide for Class 9 Science
Explore the concepts of motion, speed, velocity, and acceleration in this comprehensive guide to Class 9 science topics.
Most Viewed Summaries

Kolonyalismo at Imperyalismo: Ang Kasaysayan ng Pagsakop sa Pilipinas
Tuklasin ang kasaysayan ng kolonyalismo at imperyalismo sa Pilipinas sa pamamagitan ni Ferdinand Magellan.

A Comprehensive Guide to Using Stable Diffusion Forge UI
Explore the Stable Diffusion Forge UI, customizable settings, models, and more to enhance your image generation experience.

Mastering Inpainting with Stable Diffusion: Fix Mistakes and Enhance Your Images
Learn to fix mistakes and enhance images with Stable Diffusion's inpainting features effectively.

Pamamaraan at Patakarang Kolonyal ng mga Espanyol sa Pilipinas
Tuklasin ang mga pamamaraan at patakaran ng mga Espanyol sa Pilipinas, at ang epekto nito sa mga Pilipino.

Pamaraan at Patakarang Kolonyal ng mga Espanyol sa Pilipinas
Tuklasin ang mga pamamaraan at patakarang kolonyal ng mga Espanyol sa Pilipinas at ang mga epekto nito sa mga Pilipino.